সাধারণ মানুষ এই পুকুরে গোসল করতে বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করার একটায় কারন, এখানে কোন বাইরের নোংরা আবর্জনা বা ময়লা পানি প্রবেশ করতে পারে না। পার্শ্ববর্তী কপোতাক্ষ নদের নব্যতা কমে যাওয়াই এবং পানি নোংরা থাকায় এই পুকুরের পানি দিয়ে গ্রামের মানুষেরা গোসলসহ সাংসারিক কাজ করতে বেশি আগ্রহী।
তালা সদরের বাসিন্দা শোভন হোসেন আসিব দৈনিক পত্রদূতকে বলেন, ‘আমাদের গ্রামে চাহিদা অনুপাতে নলকূপ থাকলেও তার পানি ব্যবহারে মানুষ স্বাচ্ছন্দবোধ করে না। কিছু কিছু টিউবওয়েল আছে, তাতে পানি কম উঠে। আবার কোনো কোনো টিউবওয়েলের পানি অতিমাত্রায় আয়রোন যুক্ত। যে কারনে পুকুরের পানি দিয়ে গোসল, কাপড় কাচা এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহার করে আসছি আমরা।
রাম প্রসাদ রায় দুষ্টুু পেশায় সে একজন “নর সুন্দর” কারীগর। তিনি দৈনিক পত্রদূতকে জানান, প্রতিদিন সকাল, বিকাল ও রাত এই তিন বারই গোসল করে সে উজেলার এ পুকুরেই। তার চাওয়া রাতে গোসলের জন্য উভয় ঘাটে একটি করে লইট এবং উত্তর পাশের ঘাটের উপর একটি জামা-কাপাড় রাখার জায়গা করলে ভালো হয়।
তালা সদর ইউপি চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন দৈনিক পত্রদূতকে বলেন, তালা বারুহইটি কাজীপাড়া মোবারাকপুর খাজরা রহিমাবাদসহ আশপাশের গ্রামের মানুষের গোসলের ব্যবস্থা না থাকায় আশ পাশের এলাকার বহু মানুষ এখানেই গোসল করে।
Check Also
পৃথিবীর যেসব দেশে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রিরও উপরে
জলবায়ু পরিবর্তনের চরম ভয়াবহতার সাক্ষী হতে যাচ্ছে সারাবিশ্ব। প্রতিদিনই একটু একটু করে বৈরি হচ্ছে আবহাওয়া, …