কোন্দল : আ’লীগে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

ক্রইমবার্তা রিপোর্টঃ  আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দলীয় কোন্দল। রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি-জোটের চেয়ে দলের অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দলটিকে। নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণকে কেন্দ্র করে এ বিরোধ ও কোন্দল আরো প্রকাশ্য হয়ে উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত দল ও সরকারের হাইকমান্ড।

আওয়ামী লীগের দফতর সূত্র জানিয়েছে, গতকাল মনোনয়ন ফরম বিতরণের শেষ দিন পর্যন্ত সংসদের ৩০০ আসনে প্রায় চার হাজার ২৩টি ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। সে হিসাবে প্রত্যেক আসনে গড়ে প্রায় ১৪ জন প্রার্থী দলের মনোনয়ন চান। এর মধ্যে শুধু এক আসনেই ৫২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো অবাক হয়েছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের অনেকেই। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্থানীয় বিভিন্ন সূত্র মতে, সংসদের বেশির ভাগ আসনেই আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় দেড় শ’ আসনে রয়েছে তীব্র বিরোধ। বর্তমান মন্ত্রী ও এমপিদের অনেকের বিরুদ্ধেই ফুঁসে উঠেছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা। তাদের দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি, দলীয় নেতাকর্মীদের হত্যা ও নির্যাতনসহ নানা অভিযোগে কাউকে কাউকে আবার এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা। গত ১০ বছরে মন্ত্রী, এমপি ও তাদের সমর্থকদের সাথে বিভিন্ন সময়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে হতাহত হয়েছেন দলের অনেক নেতাকর্মী। আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য অভিযোগ আনা হয় একাধিকবার। তারা নিজ নিজ এলাকার এমপি-মন্ত্রীদের পরিবর্তন চান। এবার দলের মনোনয়ন ফরম বিতরণ করতে গিয়ে বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়েছে।

সর্বশেষ এই কোন্দলের জেরেই শনিবার রাজধানীতে দু’জনের প্রাণহানিরও ঘটনা ঘটেছে। এই কোন্দলটি ঘটেছে দুই শীর্ষ নেতার পর্যায়ে। আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের সমর্থকরা দলের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকে কেন্দ্র করে ওই দিন সংঘর্ষে জড়ান। এটা শুধু রাজধানীর মধ্যেই নয়, সারা দেশের চিত্রও প্রায় একই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণীপর্যায়ের একাধিক নেতা আলাপকালে বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলকে ঘিরে এই কোন্দল যে আওয়ামী লীগ খুব দ্রুত কমিয়ে ফেলতে পারবে, সেই সম্ভাবনা খুব কম। কেউ হয়তো ভয়ে নির্বাচনে দাঁড়াবেন না বা প্রার্থী হবেন না। কিন্তু যিনি প্রার্থী হবেন, তার বিরুদ্ধে ভেতরে ভেতরে বঞ্চিত বা প্রতিপরে তি করার ব্যাপারটি আসতেই পারে। ১৯৯১ সালেও এমন ঘটনা ঘটেছিল। তেমনটা হলে আওয়ামী লীগের নিশ্চিত আসনগুলোও হাতছাড়া হওয়ার ভয় থাকছে। অর্থাৎ, এ মুহূর্তে আমাদের শত্রু বিএনপি জোট নয়, আমরা নিজেরাই। আওয়ামী লীগের পতনের জন্য আওয়ামী লীগই বড় কারণ হতে পারে।

নীতিনির্ধারকদের দু’জন নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ টানা ১০ বছর ধরে মতায় রয়েছে। এ সময় বিভিন্ন এমপি, মন্ত্রী এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাদের বিভিন্ন রকমের দৌরাত্ম্য, তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের অভিযোগ, আধিপত্য বা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা, নানারকম দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। এসব নিয়ে শুধু দলের অভ্যন্তরীণ মতবিরোধই নয়, বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাতেই এমন নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ােভ বিরাজ করছে। মানুষ সাধারণত তাদের ভোটের মাধ্যমেই তাদের অন্যায় এবং অপমানের প্রতিবাদ করতে চায়। আওয়ামী লীগ যদি এখনই বিষয়গুলো নিয়ে না ভাবে, তাহলে সামনে শঙ্কা থেকেই যায়।’

১ আসনে ৫২ প্রার্থী : আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত বরগুনা-১ আসন আবারো রেকর্ড গড়েছে মনোনয়নপত্র ক্রয়ে। দেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে বরগুনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫২ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন।

বরগুনা সদর থেকে মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন বরগুনা-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জাহাঙ্গীর কবীর, এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বর্তমান বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হুমায়ূন কবীর ও গোলাম মোস্তফা, বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আব্বাস হোসেন মন্টু, জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোতালেব মৃধা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির কৃষিবিষয়ক সহসম্পাদক মশিউর রহমান শিহাব, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকু, রইসুল আলম রিপন, বরগুনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম মো: সিদ্দিকুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা সোহেলী পারভিন মনি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহসম্পাদক ও সাবেক ছাত্র নেতা খলিলুর রহমান, বরগুনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বরগুনা সদর উপজেলা বুড়িরচর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহ মোহাম্মাদ ওলি উল্লাহ ওলি এবং জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মনিরুজ্জামান নসা, বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইমরান হোসেন রাসেল ফরায়েজী, মিজানুর রহমান মিজান, আবদুস সোবাহান খান, আবদুস সোবাহান লিটন, মামুদুর রহমান নিরু প্রমুখ।

বরগুনা-২ আসনে ৩২ জন : এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন ৩২ জন। তাদের মধ্যে বর্তমান সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, বামনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইতুল ইসলাম লিটু, কেন্দ্রীয় যুবলীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, বরগুনা পৌরসভা থেকে দু’দুবার নির্বাচিত (বর্তমান) মেয়র ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ী মো: শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও বামনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট হারুন অর রশীদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফারুক মেজবাহ উদ্দিন খান, পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাবির হোসেন ও পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম রিপন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আলহাজ মো: মাহবুবুর রহমান টুকু এবং সাবেক ছাত্রনেতা ও কৃষিবিদ শামসুল আলম, বর্তমান সংরতি নারী আসনের সংসদ সদস্য নাসিমা ফেরদৌসী, পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন ও পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান ফাতিমা পারভীন, সামসুল আলম, মামুনুর মিঠু, সাইফুল ইসলাম সরওয়ার, মিজানুর রহমান, সাইদুর রহমান সবুজ, হাসিবুর রহমান হাসিব, এন্টুনি গোমেজ, জামাল হোসাইন, জয়নাল আবেদিন খান, ফিরোজ আলম টিটু, আনোয়ার আকন, তৌহিদুল ইসলাম, গোলাম নাসির প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, বরগুনা-১ ও বরগুনা-২ উভয় আসনের সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে স্থানীয় শীর্ষ নেতাদের বড় অংশ বিরোধিতা করে আসছেন। বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুকে এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়াও বরগুনা-২ আসনের এমপি রিমনের বিরুদ্ধেও তিনটি উপজেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কেন্দ্রে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ফলে একাধিক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বরগুনার দু’টি আসন থেকেই মনোনয়নপত্র কিনেছেন উভয় পরে নেতারা।
এ দিকে, নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি সংসদীয় আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে অংশ নিতে অর্ধশতাধিক প্রার্থী দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে শুধু নারায়ণগঞ্জ-১ আসন থেকেই ৩১ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

দলীয় সূত্র মতে, নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক), সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল (অব:) কে এম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম), রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান ভুঁইয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রফিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল বাশার শুক্কুর, দফতর সম্পাদক আব্দুল আজিজ, মুক্তিযুদ্ধকালীন থানা কমান্ডার আব্দুল জব্বার পিনু, রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন মোল্লা, ইঞ্জিনিয়ার শেখ সাইফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক ভূঁইয়া, প্রচার সম্পাদক ও জেলা যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মানজারী আলম টুটুল, দফতর সম্পাদক আব্দুল আজিজ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি হাফিজুর রহমান ভূঁইয়া সজিব, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও রূপগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হারেজ, মুক্তিযুদ্ধকালীন রূপগঞ্জ থানা কমান্ডার আব্দুল জাব্বার খান পিনু, আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ, মোশারফ হোসেন বাবু, কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভানেত্রী ডা: খালেদা খানম, দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও দাউদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু হোসেন ভূঁইয়া রানু, ভুলতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন ভূঁইয়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের শিাবিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা ফেরদৌসী আলম নীলা, উপজেলা শ্রমিক লীগ নেতা মতিউর রহমান আকন্দ, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য কামরুল হাসান তুহিন, মিজানুর রহমান মিজান ও শীলা রানী পাল, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাহিন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাসুম চৌধুরী অপু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহবুবুর রহমান মেহের, সাধারণ সম্পাদক নাঈম ভূঁইয়া, মুড়াপাড়া সরকারি কলেজের ভিপি শাহরিয়ার পান্না সোহেল ও আওয়ামী লীগ নেত্রী মাহনুর সুলতানা মুনমুন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব:) ফারুক খান এ ব্যাপারে বলেন, প্রত্যেকটি আসনে আওয়ামী লীগের কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ জন যোগ্য প্রার্থী আছেন। তারা প্রত্যেকে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য। তবে আমরা আশা করি দল যাকে মনোনয়ন দেবে সবাই তার পক্ষে কাজ করবেন।

মা লাঙ্গলে, ছেলে নৌকায় : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১ আসন থেকে রোববার জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম নেন অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি। তিনি দলের লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়বেন।
অন্য দিকে, ঢাকা-১১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে আবেদন জমা দিয়েছেন তার ছেলে শামীম ইসলাম, তিনি যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

গতকাল সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন তিনি এবং এ দিনই জমা দেন। মনোনয়ন পেলে তিনি নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবেন।
এ ছাড়া দেশবন্ধু গ্রুপের চেয়ারম্যান ও কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শিল্পপতি গোলাম মোস্তফা কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী-ভুরুঙ্গামারী) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।

Check Also

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে: স্মৃতিসৌধে পরিদর্শন বইয়ে রাষ্ট্রপতি

মহান স্বাধীনতা দিবসে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।