মসজিদ মুসলমানদের সব কাজের প্রাণকেন্দ্র

একেএম রফিকুন্নবী : দুনিয়ার প্রথম মসজিদ মক্কার কা’বাঘর।

কা’বাঘরকে কেন্দ্র করেই মানবজাতির সব উন্নয়ন অগ্রগতি সমাজ পরিচালনার প্রাথমিক কাজগুলো থেকে শুরু হয়ে আজ পর্যন্ত হজ-ওমরাহ পালনে দুনিয়ার মুসলমানদের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে।
আল্লাহর শেষ নবী মুহাম্মদ সা. মক্কার কা’বাঘরকে কেন্দ্র করেই গোপনে ও প্রকাশ্যে দিনের দাওয়াত প্রচার ও প্রসার করেছেন। মক্কার কাফির-মুশরিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে শেষ নবী আল্লাহর নির্দেশে মদিনায় হিজরত করেন।
মদিনায় গিয়েও মসজিদে কোবা পরে মসজিদে নববী তৈরি করেন। কাজ একই, অর্থাৎ আল্লাহর বাণী প্রচার ও প্রসারের জন্য কাজ করা। এভাবে বর্তমান যুগে দেশে দেশে মসজিদ নির্মাণ হয়েছে এবং হচ্ছে। এবার আমি কয়েকটি দেশের মসজিদের উদাহরণ সোনার বাংলার পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে চাই।
আয়া সোফিয়া মসজিদ
তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে এই মসজিদ অবস্থিত। ইস্তাম্বুলের পূর্ব নাম কনস্টান্টিনপোল। বসফরাস প্রণালীর পাদদেশে এই শহরের অবস্থান। এই প্রণালী ইউরোপ-এশিয়ার সংযোগস্থল হিসেবে পরিচিত।
পূর্বে কনস্টান্টিনপোল শহরে আল্লাহর শেষ নবী মুহাম্মদ সা.-এর জন্মের  ২৭০ বছর পূর্বে রোমান সম্রাটের দ্বারা এই আয়া সোফিয়া গির্জা বা চার্চ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রায় ৫০০ বছর পর খ্রিস্টানদের ক্যাথলিক গ্রুপ এই আয়া সোফিয়া দখলে নেয়। তারা প্রায় আরো ৫০০ বছর তাদের উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহার করে।
১৪৫৩ সালে ফাতেহ মুহাম্মদ এই কনস্টান্টিনপোল বীরত্বের সাথে দখল করেন। এই যুদ্ধে মুসলমানদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। জীবন দিতে হয় অনেক মুসলিম যোদ্ধাকে। ২৭০ জন বীর যোদ্ধাকে এ যুদ্ধে প্রকাশ্যে আয়া সোফিয়ার দেয়ালের ওপর শিরñেদ করে। কিন্তু ফাতেহ মুহাম্মদের বীরত্বের কাছে তারা হার মানতে বাধ্য হয় এবং পরাজয় বরণ করে।
খ্রিস্টানরা মনে করেছিল এই পরাজয়ের ফলে তাদের সবার শিরñেদের মধ্যে পড়তে হবে। কিন্তু মুসলমানদের বীরত্ব, পরাজিতদের ওপর আক্রমণাত্মক নজির নাই, যেমন আল্লাহর নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা.-এর মক্কা বিজয়ের সময় রক্তপাত ছাড়াই মহাবিজয় হয়েছিল।
ফাতেহ মুহাম্মদ বিজয়ের পরপর ফরমান জারি করলেনÑ সব মুসলমান খ্রিস্টানসহ সবাই তুরস্কের নাগরিক। শুধু তাই নয়, মুসলমান ছাড়া যে যে ধর্মের লোক, তারা নাগরিক হিসেবে তাদের ধর্মের কাজ করতে পারবে। শুধু তাই নয়, দেখা গেল ফাতেহ মুহাম্মদ খ্রিস্টান বাচ্চাকে কোলে নিয়ে আদর করছেন। এটা মুসলমানদের ঐতিহ্য এবং উদারতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ফাতেহ মুহাম্মদ এ শহরের নামকরণ করেন ইস্তাম্বুল।
এই আয়া সোফিয়া খ্রিস্টান পাদ্রীদের কাছ থেকে নিজের টাকা দিয়ে ফাতেহ মুহাম্মদ কিনে নেন এবং মসজিদের নামে ওয়াকফ করে দেন, যা আজও ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবেই পরিচালিত হচ্ছে।
দুঃখের বিষয়, এই আয়া সোফিয়া প্রায় ৫০০ বছর মসজিদ হিসেবে মুসলমানদের সালাতের জন্য উন্মুক্ত থাকলেও মুসলমান নামধারী কামাল পাশা ক্ষমতায় এসে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে মসজিদকে ১৯৩৫ সালে জাদুঘরে রূপান্তরিত করেন। মুসলমানদের অন্তরে রক্ত ঝরতে থাকে। বার বার চেষ্টা করেও এখানে সালাতের জন্য উন্মুক্ত করতে পারা যায়নি।
হাফেজ রজব তৈয়ব এরদোগান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সে দেশের আইন অনুযায়ী আয়া সোফিয়াকে আবার কীভাবে মসজিদে রূপ দেয়া যায়, তা নিয়ে দেশের আইনজীবী, ওলামায়ে কেরাম, গবেষকদের সাথে পরামর্শ করেন এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত থেকে মসজিদ হিসেবে সালাতের জন্য খুলে দেয়ার রায় পান এবং গত ২৪ জুলাই ২০২০ সালে জুমার সালাত আদায়ের মাধ্যমে আবার জনতার কাছে মসজিদ ফিরে আসে। উল্লেখ থাকে যে, আয়া সোফিয়ায় জুমার নামাজ আদায়ে হাফেজ রজব তৈয়ব এরদোগান স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি কুরআনের কিছু আয়াত দরদ ভরা মনে তিলাওয়াত করেন। শুরুতেই মূসা আ.-এর দোয়া দিয়ে শুরু করেন, ‘রব্বিশরাহলি ছদরি, ওয়া ইয়াসসিরলি আমরি, ওয়াহলুল উক্বদাতাম মিল লিসানি, ইয়াফক্বাহূ ক্বওলি। …রাব্বি জিদনী ইলমা।’ তিলাওয়াত ছিল খুবই আবেদনময়। এখানে হাফেজ রজব তৈয়ব এরদোগানের প্রচেষ্টার তুলনা করা সম্ভব নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে এরদোগানের মতো মর্দে মুমিনদের জন্ম দেন দুনিয়ায় আল্লাহর একত্ববাদের প্রচার ও প্রসারের জন্য।
একটা  কথা না বললেই নয়, মহান আল্লাহ তায়ালা যে হাফেজ রজব তৈয়ব এরদোগানকে দুনিয়াতে সম্মানিত করবেন, তার প্রমাণ গত দুই বছর আগে তুরস্কে যে অভ্যুত্থান হয়েছিল, তা থেকে এরদোগানকে আল্লাহ বিশেষ রহমতে হেফাজত করেছিলেন। উল্লেখযোগ্য যে, তুরস্কে মুসলমানের সংখ্যা হলো ৯৮%।
এবার আসা যাক ব্রিটেনের ক্যামব্রিজ কেন্দ্রীয় মসজিদের কথায়
গত কিছুদিন পূর্বে ব্রিটেনের ক্যামব্রিজ শহর এলাকায় ক্যামব্রিজ কেন্দ্রীয় মসজিদ গড়ে উঠেছে। এখানকার ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। ক্যামব্রিজে একটি ঐতিহাসিক মসজিদ করার জন্য ২০০৮ সালে এলাকার গণ্যমান্য লোকজন সিদ্ধান্ত নেন আল্লাহর ওপর ভরসা করে। ঐ মসজিদ নির্মাণের জন্য নিজেদের মধ্যে অর্থ জোগানোর জন্য আহ্বান করা হয়। অর্থও আসতে থাকে। কিন্তু যত বড় মসজিদ আরো অর্থের প্রয়োজন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে আহ্বান করা হয়, সাড়াও পাওয়া যায়। তাতেও অর্থের সংকুলান হচ্ছিল না। তখন মসজিদ কর্তৃপক্ষ কাতার ও তুরস্কের রাষ্ট্রপ্রধানদের এ মসজিদে অর্থ দানের আহ্বান জানায়। তারা অকাতরে অর্থ দিতে রাজি হয়। তুরস্ক এ মসজিদের তিন ভাগের দুই ভাগ খরচ জোগান দেয়।
কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালে। প্ল্যান করানো হয় আমেরিকার এক নামকরা স্থপতির মাধ্যমে। এ মসজিদের বিশেষ আকর্ষণ হলোÑ সর্বক্ষেত্রে প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসরণ করা। এ মসজিদে কোনো জানালা নাই। সূর্যের আলো মসজিদে সরাসরি আলো দেয়। রাতেও সূর্যের আলো ধরে রেখে আলোর ব্যবস্থা করা হয়। মসজিদে আমাদের মতো এসির ব্যবস্থা নেই। স্বয়ংক্রিয়ভাবে মসজিদের গরম বাতাস টেনে বাইরে বের করে দেয়া হয় এবং বাইরের শীতল বাতাস মসজিদে দেয়া হয়। ফ্যানেরও কোনো প্রয়োজন হয় না।
প্রাকৃতিক ভারসাম্য এবং পরিবেশবান্ধব আলো-বাতাস যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে, তেমনি অজু, গোসল, বাগানে পানির ব্যবস্থাও প্রকৃতি থেকে অর্থাৎ বৃষ্টির পানি ছাদে সংরক্ষিত করে রেখে তা থেকে প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ করা হয়। মসজিদে একসাথে ১০০০ মুসল্লি সালাত আদায় করতে পারেন। মসজিদের কাজে গাঁথুনির জন্য জমজমের পানির সংমিশ্রণ করা হয় বরকতের জন্য।
মসজিদের বাগানে কুরআনে বর্ণিত ফলফলাদির গাছ ও নদীর প্রবাহের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী জান্নাতের পরিবেশের জাগতিক সমন্বয় করা হয়েছে। মুসলিম-অমুসলিম সবাইকে দিনের পথে আহ্বানের এ এক অপূর্ব মসজিদ।
এ মসজিদে প্রায় ১০,০০০ লোক অর্থ দান করেছেন। ব্রিটেনের  নওমুসলিম ইউসুফ ইসলাম এ মসজিদ তৈরিতে ভালো ভূমিকা রেখেছেন। গত ২৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে রজব তৈয়ব এরদোগান যখন ন্যাটোর বৈঠক করার জন্য ব্রিটেনে আসেন, তখন এই মসজিদ তিনি উদ্বোধন করেন। তিনি তাঁর ভাষণে বলেন, মসজিদ সবার জন্য উন্মুক্ত। মানবজাতির সব কাজের জন্য এর দ্বার উন্মুক্ত। তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির বার্তা বয়ে আনে। এখানে কোনো সন্ত্রাস, জুলুম, অন্যের অধিকার হরণের সুযোগ নেই। দুনিয়ার সকল মানুষকে তিনি ইসলামের শান্তির ছায়াতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, এমিনি এরদোগানও (এমিনি গালবারেন, এছাড়াও তিনি আমিনা এরদোগান নামেও পরিচিত) এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এরদোগান বক্তৃতার পূর্বে আবেগতাড়িত কুরআন তিলাওয়াত করেন। উপস্থিত সব মানুষের তিনি নজর কাড়ার মতো বক্তৃতা দেন।
এ মসজিদের দুইজন ইমাম। একজন বসনিয়ার, আরেকজন তুরস্কের। ইমাম আলী তুজ এ অনুষ্ঠানে গোটা মুসলিম জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। আমরাও এ মসজিদ থেকে গোটা দুনিয়ার মানুষের ভালো কাজের আদেশ, মন্দ কাজের নিষেধের বাণী পৌঁছে দেয়ার জন্য দোয়া করি।
ব্রিটেন দুনিয়ার সবচেয়ে পুরাতন সাম্রাজ্য। রানী হলেন তাদের প্রধান ব্যক্তি। তাই রানীর দেশে আজ মসজিদের ছড়াছড়ি। ইস্ট লন্ডন মসজিদ দেখার মতো একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা। আমার একাধিকবার ঐ মসজিদে নামাজ পড়ার সুযোগ হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
আমি সেখানে এসে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার দৃশ্য দেখেছি। মসজিদটি অনেক বড় এবং হলরুম, গেস্ট রুমের ব্যবস্থা রয়েছে। বাইরে নাশতা খাওয়ার দোকানও রয়েছে।
আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কিন্তু মসজিদের আজান বাইরে থেকে শোনা যায় না। মসজিদের মাইকগুলো ভিতর দিকে মুখ রাখা। কিন্তু আমেরিকার ডেট্রয়েটে এক মসজিদে আজানের খবর নিলাম। তারা বললেন, এ মসজিদের আজান বাইরে থেকে শোনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কমিউনিটিতে ভোটাভুটি করে তারা আজানের আওয়াজ বাইরে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।
আমেরিকার অভিজাত এলাকা ফিলাডেলফিয়ায় এক নির্মাণাধীন মসজিদে নামাজ পড়লাম। তারা জানালেন, এটা ছিল গির্জা। একটি লোক তা কিনে নিয়ে সিনেমা হল বানিয়েছিলেন। তিনি আবার এটি বিক্রি করার প্রস্তাব দিলে এলাকার মুসলিম অধিবাসীরা কিনে নিয়ে এখন মসজিদে রূপ দিচ্ছেন। তারা জানালেন, এখানে ছেলেমেয়েদের আলাদাভাবে নামাজ পড়ার সুযোগ থাকবে। আমেরিকার আরেক শহরে আমাকে দেখানো হলো অনেক বড় স্থাপনা। খ্রিস্টানদের গির্জা। তারা বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে। এখানকার মুসলমানরা তা কেনার উদ্যোগ নিয়েছেন। পরে জানতে পেরেছি, ঐ গির্জা মুসলমানরা কিনে মসজিদ কমপ্লেক্স করেছেন।
ইতালি, ফ্রান্সেও মসজিদ পাওয়া যায় এবং আমার নামাজ পড়ার সুযোগ হয়েছে। তবে গ্রীসের উদাহরণ আমাকে খুবই কষ্ট দিল। বন্ধুদের সাথে একটি ছোট পাহাড় সড়কের পাশেই লেখা মসজিদ। জুতা খুলে ঢুকলাম, মেহরাব আগের মতোই। কিন্তু সেখানে নামাজ হয় না। কিছু গিফট আইটেম বিক্রয়ের জন্য সাজিয়ে রেখেছে। মনের ক্ষোভে কিছুই কিনলাম না। পরবর্তীতে দলমত-নির্বিশেষে এক সমাবেশে ওখানকার বাংলাদেশিদের আমার মনের ক্ষোভ জানালাম। তারা বললেন, আমরা সরকারের সাথে যোগাযোগ করছিÑ যাতে মসজিদটি পূর্বের মতো নামাজের জন্য খুলে দেয়।
আরব দেশগুলোয় আজান ও জামায়াতে সালাত আদায়ের সুব্যবস্থা আছে। সবচেয়ে ব্যতিক্রম দেখলাম থাইল্যান্ডের একটি মসজিদে। একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে আমরা কয়েকজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও এনজিও কর্মী গিয়েছিলাম। ঐ সেমিনারে মালয়েশিয়ার জনাব মাহাথির মোহাম্মদ উপস্থিত ছিলেন। তিনি তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না।
জুমার দিন মসজিদে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার ও বিকেলের নাশতার দোকান বসিয়ে বেচাকেনা করছে। নামাজের সময় নামাজে শরিক হচ্ছে। ভালোই লাগলো। তারা জুমার দিনটিকে ঈদের দিনের মতো সাজ সাজ অবস্থায় উদযাপন করে।
এভাবে গোটা দুনিয়ায় আল্লাহর রাজ কায়েম করার জন্য প্রত্যেক দেশের মসজিদগুলোকে কেন্দ্র বানাতে হবে এবং কুরআন-হাদিসের প্রচার-প্রসারের উদ্যোগ নিতে হবে। ছোট-বড় সবাইকে ইসলামের গৌরবের আলো পৌঁছে যোগ্য নেতৃত্বের আবার খোলাফায়ে রাশেদার রাজ কায়েমের উদ্যোগ নিয়ে দুনিয়ার কল্যাণ এবং আখিরাতের মুক্তি কামনা করতে হবে। মহান আল্লাহর কাছে দোয়াÑ রজব তৈয়ব এরদোগানের মতো আরো নেতা মুসলিম বিশ্বকে দিন এবং আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিন।
তথ্যগুলো পত্রপত্রিকা ও অনলাইন থেকে নেয়া।
লেখক : সাবেক সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

Check Also

উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ে তুলব: পরিদর্শন বইয়ে প্রধানমন্ত্রী

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।