হেফাজতের ১৩ কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার গোয়েন্দা জালে আরও শতাধিক

 মাওলানা মামুনুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
* হেফাজতের ২৩ মামলার তদন্ত সিআইডিতে
নাছির উদ্দিন শোয়েব : এক সপ্তাহের ব্যবধানে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় ১৩ নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সর্বশেষ সংগঠনটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গতকাল সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। তাবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা দফতরে রাখা হয়েছে। এরআগে গ্রেফতার হেফাজতের আরও আট কেন্দ্রীয় নেতাকে পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে- গ্রেফতারের তালিকায় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আরও শতধিক নেতার নাম রয়েছে। অনেকেই গোয়েন্দা নজরদারিতে আছেন।
সম্প্রতি হেফাজতে ইসলামের নামে বিভিন্ন স্থানে যেসব মামলা করা হয়েছে গ্রেফতারের পর কেন্দ্রীয় নেতাদের ওইসব মামলায় শোন এরেস্ট করা হতে পারে। মামুনুল হকের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৮টি মামলার তথ্য দিয়েছে পুলিশ। এর মধ্যে ১৫টি মামলা আট বছর আগের পুরানো।  আর গ্রেফতার নেতাদের মধ্যে মামুনুল হক ছাড়া অন্যদেরও গ্রেফতার করা হয়েছে ২০১৩ সালের পুরানো মামলায়। এদিকে হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে করা ২৩ মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় সিআইডি এ তথ্য জানায়।
গত ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার রয়েল রিসোর্টে মামুনুল হককে তার দ্বিতীয় স্ত্রীসহ অবরুদ্ধ করেন ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় কয়েকজন নেতা-কর্মী। রিসোর্টে অবরুদ্ধকারীরা তখন বলেছিল মামুনুল হক নারীসহ ওই রোসোর্টে এসেছেন। পরে জানা যায়, সঙ্গে থাকা ওই নারী মামুনুল হকের দ্বিতীয় স্ত্রী। এরপর থেকে মামুনুল হক অজ্ঞাত স্থানে ছিলেন। সোনারগাঁওয়ে রিসোর্ট কান্ডের পর গ্রেফতার হেফাজতের নেতারা হলেন- কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল ইসলামা ইসলামাবাদী, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-অর্থ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগরী কমিটির সহসভাপতি মুফতি ইলিয়াস, কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক মুফতি শরীফ উল্লাহ, সহকারী মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব মুফতি শাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা যুবায়ের আহমেদ, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী, লোকমান হোসেন আমিনী, মুফতি শরিফ উল্লাহ ও মুফতি বশির উল্লাহ। এরআগে শিশুবক্তা হিসেবে পরিচিত মাওলানা রফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে তাকেও রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জানা গেছে, ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সমাবেশ, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ও গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন অন্তত ১৮ জন। এরপর মামুনুল হক দ্বিতীয় স্ত্রীসহ সোনারগাঁওয়ে একটি রিসোর্টে অবরুদ্ধ করে লাঞ্ছিত করাা হয়। পরে শত শত হাফজত সমর্থক তাকে মুক্ত করে নেয়। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরো কয়েকটি মামলা করে। এরই মাধ্যে বায়তুল মোকাররমে সহিংসতার ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এছাড়াও পুলিশের ওপর হামলা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৩০ মামরায় ২০ হাজার হেফাজত নেদা, কর্মী-সমর্থককে আসামি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, সহিংসতা রোধে সরকার কঠোর অবস্থানে যাবে। সাংবাদিকদের স্বরাষ্টমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যেখানেই নাশকতা হবে আমরা কাউকে ছাড় দেবো না। যারা নাশকতা করবেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে যারা চিহ্নিত হবেন, দোষী সাব্যস্ত হবেন তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী সমস্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে কঠোর অবস্থানে যাবে সরকার। পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছিলেন, তদন্তে হেফাজতের নেতাদের নাম আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। পুলিশ ও তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, হেফাজত নেতাদের তান্ডবের ঘটনায় যেসব মামলা হয়েছে এবং এরআগেও যেসব পুরানো মামলা রয়েছে এই মামলায় গ্রেফতদের আটক করা হচ্ছে। আরো তথ্য জানার জন্য তাদেরকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেফতার করা হয়। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নজরদারিতে ছিলেন।
মামুনুল হক সাত দিনের রিমান্ডে : হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালত এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গতকাল সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় তাকে আদালতে আনা হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের মোহাম্মদপুর থানায় ভাঙচুর ও নাশকতার একটি মামলায় মামুনুল হকের সাত দিনের রিমান্ডে আবেদন করে পুলিশ। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবু আব্দুল্লাহ ভুঁইয়া শুনানিতে বলেন, ‘বাদী এজাহারে বলেছেন, তিনি মসজিদে যখন নামাজ পড়তে গেছেন, তখন মামুনুল হকের অনুসারীরা তাকে মারধর করেছে এবং বাদীর কাছ থেকে সাত হাজার টাকা ও ২০০ ডলার নিয়ে গেছে। এ ছাড়া বাদীর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। তাই অপর আসামিদের খুঁজে বের করতে ও মামলার সঠিক তদন্ত করতে আসামী মামুনুলকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।’ এর আগে রোববার দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটের দিকে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে তেজগাঁও থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতে তাকে ডিবি পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ কমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারা বেশ কিছুদিন ধরে সারা দেশে হেফাজতের তাণ্ডব দেখেছেন। সরকারি স্থাপনাসহ থানায় হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। এ ছাড়া আমাদের মোহাম্মদপুর থানায়ও একটি ভাঙচুরের মামলা ছিল। আমরা মোহাম্মদপুর থানায় করা মামলাটির তদন্ত করছিলাম। আমরা কনফার্ম হয়েছি, এই মামলার সঙ্গে তিনি (মামুনুল হক) জড়িত। ওই ঘটনা মামুনুল হক জানেন এবং তিনি স্বীকারও করেছেন।’ উপকমিশনার বলেন, ‘এ ছাড়া পল্টন থানাসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। অধিকাংশ মামলা মামুনুল হককে আসামি করা হয়েছে। তিনি উসকানিমূলক বক্তব্যও দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকে হামলা করেছে। এসব ঘটনার পরে আমরা তাঁকে নজরদারিতে রেখেছিলাম। এখন সমস্ত ঘটনার অভিযোগের ব্যাপারে ও আমাদের মোহাম্মদপুর থানায় মামলার ব্যাপারে সুস্পষ্টভাবে তাঁর বিরুদ্ধে প্রমাণ পেয়েছি। তাঁর বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে, আমরা শুনেছি সেসব মামলায়ও তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
রমযানে ইবাদত করার উপযোগী জায়গা চান মামুনুল : মাহাম্মদপুর থানায় মারধর, চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে দায়ের করা মামলার শুনানিকালে আদালত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা মামুনুল হকের কাছে জানতে চান, আপনার কিছু বলার আছে? জবাবে মামুনুল হক বলেন, ‘এখন পবিত্র মাহে রমজান মাস। আমি রমজান মাসে ছয়বার কোরআন খতম দেই, নিয়মিত নামাজ-রোজা রাখি। আমাকে উপযুক্ত পরিবেশে রাখলে আমি ইবাদত করতে পারব। গতকাল (রোবাবর) আমাকে যেখানে রাখা হয় সেখানে ইবাদত করার কোনো সুযোগ ছিল না।’ মামুনুল হকের বক্তব্যের পরে বিচারক বলেন, ‘আপনার ইবাদতের কোনো সমস্যা হবে না।
গতকাল আদালতে শুনানিকালে রিমান্ড আবেদনের পক্ষে বক্তব্য দেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবু আব্দুল্লাহ ভুঁইয়া এবং মামুনুল হকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন মেজবাহ। মামুনুল হকের আইনজীবী জয়নুল আবেদিন মেজবাহ বলেন, এটি একটি মিথ্যা মামলা। মামনুল হক কোথায়, কখন কীভাবে ছিনিয়ে নিয়েছেন সে বিষয়ে মামলার এজাহারে কিছু বলা নেই। এটি সম্পূর্ণ একটি সাজানো মামলা। আসামির জামিন আবেদন করছি। এরপরে বিচারক সাতদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
চুরির মামলায় যা আছে: মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হক এবং তার ভাই মুহতামিম মাহফুজুল হকের নির্দেশে জামিয়া রহমানিয়া মাদরাসার ৭০-৮০ জন ছাত্র বাদীসহ অন্যান্যদের মসজিদ থেকে বের করে দেন। এ সময় বাদীকে মারধর করে তার সঙ্গে থাকা একটি স্যামসাং মোবাইল, নগদ সাত হাজার টাকা, ২০০ ডলার, ব্র্যাক ব্যাংকের একটি ডেবিট কার্ড ও একটি মানিব্যাগ চুরি করে নিয়ে যান আসামিরা। বাদী পুনরায় মসজিদে প্রবেশ করলে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেন তারা।
গতকাল মামুনুল হককে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাজেদুল হক রিমান্ড আবেদনে এসব কথা উল্লেখ করেন। আবেদনে বলা হয়, ‘গত বছরের (২০২০ সাল) ৬ মার্চ মোহাম্মদপুর সাত মসজিদ এলাকায় সাত গম্বুজ মসজিদে রাত সাড়ে ৮টায় আসামি মাওলানা মামুনুল হক ও তার ভাই মাহফুজুল হকের নির্দেশে জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার ছাত্র আসামি ওমর এবং ওসমান বাদী ও তার সঙ্গে থাকা অন্যদের মসজিদে আমল (ধর্মীয় কাজ) করতে নিষেধ করেন। তাদের মসজিদ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন আসামীরা। বাদী প্রতিবাদ করলে মামুনুল হক ও তার ভাই মাহফুজুল হকের নির্দেশে মাদরাসার আরও ৭০-৮০ জন ছাত্র বের হয়ে বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর জখম করেন। আসামি ওমর ও ওসমান তাদের হাতের লাঠি দিয়ে বাদীকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লাঠির আঘাতে গুরুতর জখম হয়ে মসজিদের ভেতরে শুয়ে পড়েন বাদী।
‘এরপর আসামীরা বাদীর কাছে থাকা একটি স্যামসাং মোবাইল, নগদ সাত হাজার টাকা, ২০০ ডলার ও ব্র্যাক ব্যাংকের একটি ডেবিট কার্ডসহ বাদীর মানিব্যাগ নিয়ে যান। বাদীকে পুনরায় মসজিদে প্রবেশ করলে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেন আসামীরা। আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, আসামীর (মামুনুল হক) বিরুদ্ধে মামলায় জড়িত থাকার সাক্ষ্যপ্রমাণ প্রাথমিকভাবে পাওয়া যায়। আসামী ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে ধর্মভীরু মুসলমান ও মাদরাসার ছাত্রদের উসকানি দেন। আসামীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। আসামি মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও অন্যান্য আসামিদের চেনেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে মামলার ঘটনায় জড়িত অপর আসামীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ ও তাদের গ্রেফতারসহ চোরাই মাল উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মামলার সুষ্ঠু তদন্তের প্রয়োজনে এবং অপর আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে মামুনুল হকের সাত দিনের রিমান্ডে নেয়া প্রয়োজন।
এরআগে রোবাবর গ্রেফতার হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় তিন নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিন করে রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এরা হলেন- মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা জালাল উদ্দিন ও মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। হেফাজতের অন্য নেতাদেরও রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এছাড়াও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় শিশুবক্তা হিসেবে পরিচিত মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানীকে দুই দিনের রিমামন্ড মঞ্জুর করেন গাজীপুরের একটি আদালত।

Check Also

মালয়েশিয়ার পাম তেলে ইইউ’র নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের শ্রমবাজারে অশনি সংকেত

বন উজাড়, কার্বন নির্গমনের ঝুঁকি এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টগত কারণ দেখিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।