ঈদুল ফিতরের মহিমা

ড. ফেরদৌস আলম ছিদ্দিকী
ঈদুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে আনন্দঘন উৎসব। এটি বছরের নির্দিষ্ট তারিখে একই নিয়মে একই অনুভবে প্রতি বছর উদযাপিত হয়। রমাদানের এক মাস সিয়াম সাধনার মাধ্যমে একজন মুসলিম যে কঠোর সংযমের প্রশিক্ষণ লাভ করে, তারই মূল্যায়নের দিন হচ্ছে ঈদুল ফিতর। এটি বিশ্ব মুসলিমের কাছে নিয়ে আসে সৌভাগ্যের ফুলেল শুভেচ্ছা; বয়ে আনে আত্মমূল্যায়নের বারতা। এছাড়া রমাদানের সিয়াম পালনের মাধ্যমে সিয়ামকারী নিজেকে পাপ-পঙ্কিলতা থেকে রক্ষা করে; সকল অনাচার, পাপাচার ও দুরাচারকে দগ্ধীভূত করে সে খাঁটি সোনায় পরিণত হয়। তার মন-মানসিকতায় আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভের তীব্র বাসনা অবিরত ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয়। তার মন-মগজে সর্বক্ষণ সতর্ক জীবনযাপনের তথা তাকওয়া অবলম্বনের কঠোর দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে। এ প্রশিক্ষণ বাকি এগারো মাস কার্যকর অনুভবে বিচরণের শপথ নেয়ার দিন ঈদুল ফিতর।
মুসলিমদের জাতীয় জীবনে বছরে দু’বার ঈদ উদযাপিত হয়। একটি ঈদুল ফিতর এবং অপরটি ঈদুল আজহা। ঈদ শব্দের অর্থ উৎসব, আনন্দ, খুশি, ফিরে আসা ইত্যাদি। আর ফিতর শব্দের অর্থ নিবৃত্তি বা উপবাস ভঙ্গ করা। ঈদুল ফিতরের অর্থ প্রত্যাবর্তনের উৎসব বা উপবাস ভঙ্গের উৎসব। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম পালনের পর বিশ্বের সকল মুসলিম এ পবিত্র দিনে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এবং এ উদ্দেশ্যে আনন্দঘন উৎসব করে; এজন্য এ পবিত্র দিনের নাম রাখা হয়েছে ঈদুল ফিতর।
দ্বিতীয় হিজরীতে রাসূলুল্লাহ সা. ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার প্রবর্তন করেন। রাসূলুল্লাহ সা. মদীনায় হিজরত করার পর প্রত্যক্ষ করেন যে, মদীনাবাসী শরতের পূর্ণিমায় ‘নীরোজ’ বা নওরোজ এবং বসন্তের পূর্ণিমায় ‘মিহিরজান’ নামে দুটি উৎসব পালন করছে। উৎসব দুটি প্রথমে ছয় দিনব্যাপী এবং পরবর্তীতে এর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ত্রিশ দিনব্যাপী পালন করা হতো। ‘নীরোজ’ বা নওরোজ ছিল নববর্ষ বরণের উৎসব এবং ‘মিহিরজান’ ছিল পারসিকদের অনুকরণে মদীনাবাসীর আনন্দ উৎসব। জাহেলি ভাবধারা, স্বভাব, প্রকৃতি ও ঐতিহ্যানুযায়ী এ দুটি উৎসব উদযাপিত হতো। অশালীন আনন্দ-উল্লাস, কুরুচিপূর্ণ রঙ-তামাশা ও হৈ-হুল্লোড় হতো এসব অনুষ্ঠানে। সমাজের বিত্তশালীরা নানা ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়ে এ উৎসব পালন করতো। নারী-পুরুষের অবাধ মিলনকেন্দ্র ছিল এসব উৎসব। রাসূলুল্লাহ সা. এসব আনুষ্ঠানিকতা দেখে দারুণভাবে ব্যথিত হন এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি মদীনাবাসীকে এসব অশালীন অন্তঃসারশূন্য ও লক্ষ্যহীন উৎসব পালন করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। এর পরিবর্তে তিনি স্বমহিমা ও নির্মল আনন্দে ভাস্বর পবিত্র স্পর্শম-িত বহুবিধ কল্যাণধর্মী ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা নামে দুটি উৎসব পালনের জন্য নির্ধারণ করে দেন। সেদিন থেকে জাহেলিয়াতে পূর্ণ ইসলাম পরিপন্থি নীরোজ বা নওরোজ ও মিহিরজান উৎসব চিরতরে বন্ধ করা হয় এবং তদস্থলে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উৎসবের প্রচলন করা হয়। এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, ‘আনাস রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সা. যখন মদীনায় উপস্থিত হলেন, তখন তিনি দেখতে পেলেন মদীনাবাসী (যাদের মধ্যে বিপুলসংখ্যক লোক পূর্বেই ইসলাম গ্রহণ করেছে) দুটি জাতীয় উৎসব পালন করছে। নবী করীম সা. তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা এই যে দুটি দিন উৎসব পালন কর এর মৌলিকত্ব কী? তারা প্রতিউত্তরে বললো, ইসলামের পূর্বে জাহেলিয়াতের যুগে আমরা এ উৎসব এমনি হাসি-খেলা ও আনন্দ-উৎসবের মাধ্যমেই উদযাপন করতাম, এখন পর্যন্ত তাই চলে আসছে। এ কথা শুনে নবী করীম সা. বললেন, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের এ দুটি উৎসব দিনের পরিবর্তে তদপেক্ষা অধিক উত্তম দুটি দিন ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা দান করেছেন। অতএব পূর্বের উৎসব বন্ধ করে এ দুটি দিনের নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানাদি পালন করতে শুরু কর।’ (আবু দাউদ, মুসনাদে আহমাদ)।
ঈদুল ফিতর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও তাৎপর্যম-িত। ঈদের দিন ও রাত্রির মর্যাদার কথা আমরা বিভিন্ন হাদীসের মাধ্যমে জানতে পারি। সা’দ ইবন আওস রা. তার পিতার নিকট থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, ‘যখন ঈদুল ফিতরের দিন উপস্থিত হয়, তখন ফেরেশতাগণ সমস্ত রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে বলতে থাকে, হে মুসলিমগণ! আপন প্রভুর কাছে চলো, যিনি অতি দয়ালু। যিনি নেকি ও কল্যাণের কথা বলেন এবং সে মতে আমল করার তাওফিক দান করেন। আর তার জন্য অসংখ্য পুরস্কার প্রদান করে থাকেন। তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের রাতে তারাবিহ পড়ার নির্দেশ দেয়া হলে তোমরা সে নির্দেশ মেনে তারাবি পড়েছ। তোমাদের দিনে সাওম রাখার নির্দেশ দেয়া হলে তোমরা সে নির্দেশও পালন করেছো এবং সাওম রেখে আপন প্রভুর আনুগত্য দেখিয়েছো। সুতরাং চল নিজের নিজের পুরস্কার গ্রহণ কর। এরূপ ঈদের সালাত পড়ার পর ফেরেশতাগণের মাঝে একজন ঘোষণা দেন, শোন সালাত আদায়কারীরা! তোমাদের প্রভু তোমাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন। অতএব তোমরা কামিয়াবী ও সফলতা নিয়ে ঘরে ফিরে যাও। আর শোন, এ দিন হচ্ছে পুরস্কার প্রদানের দিন।’ (তারগীব ও তারহীব)।
রাসূলুল্লাহ সা. আরো বলেন, ‘যে ব্যক্তি পুণ্য লাভের অদম্য স্পৃহায় দুই ঈদের রাতে জেগে ইবাদতে মশগুল থাকবে, সেদিন তার হৃদয় এতটুকু ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে না; যেদিন সবার অন্তর ভীতসন্ত্রস্ত মৃতবৎ হয়ে পড়বে।’ (আযকারে নাভাবী)। অপর একটি হাদীসে এসেছে, ঈদের সালাত সমাপণকারী নিষ্পাপ অবস্থায় ঈদের মাঠ থেকে স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন করে, যেন তারা নবজাত শিশুর ন্যায় নিষ্পাপ। তাই আমরা যেন ঈদকে যথার্থ মর্যাদা ও কল্যাণের উৎসব হিসেবে পালন করতে পারি সেদিকে মনোনিবেশ করতে হবে। কেননা এ দিবসে বান্দার পাপ মোচন করা হয়, অন্যায়কে নেকীতে পরিণত করা হয়।
ঈদুল ফিতর পালন করা হয় পবিত্র শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখে। রমাদান মাসের পরিসমাপ্তির পর পশ্চিম আকাশে যখন ঈদের বাঁকা চাঁদ ভেসে ওঠে, তখন ছোট বড় নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মুসলিমদের হৃদয়ে ঈদের আনন্দ দোলা দেয়। এ যেন নতুন কিছু প্রাপ্তির মহা আনন্দ। প্রকৃতপক্ষে রমাদানের কঠোর সাধনা, ইবাদত-বন্দেগী ও সাওমের প্রতিদানস্বরূপ মহাপুরস্কার ঘোষণার দিন হচ্ছে ঈদুল ফিতর। এদিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায়, ঈদুল ফিতরের দিনটি যেমনিভাবে আনন্দের তেমনি আবার কারো জন্য নিরানন্দেরও দিন। কারো জন্য এটি হচ্ছে ইয়াওমুল ঈদ আবার কারো জন্য এটি হচ্ছে ইয়াওমুল ওয়াঈদ বা নিরানন্দের দিন। যারা রমাদান মাসের ইবাদত-বন্দেগীকে পরিহার করে বিভিন্ন ধরনের পাপাচারে লিপ্ত হয়, যারা রমাদানের মর্যাদাকে বিনষ্ট করে তাদের জন্যই মূলত দিনটি নিরানন্দের দিন। এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, ‘সাওম পালনকারীর জন্য দুটি আনন্দ- সাওম ভঙ্গের সময় (ইফতারের সময়, কেউ কেউ বলেন, ফিতর দ্বারা ঈদুল ফিতর উদ্দেশ্য) এবং তাঁর প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাতের সময়।’  এ হাদীসে কেবল সাওমপালনকারীকেই খুশির সংবাদ প্রদান করা হয়েছে। যারা সাওম পালন করেনি, তাদের জন্য এখানে কোনো সুসংবাদ প্রদান করা হয়নি।
ঈদ একটি ধর্মীয় উৎসব। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়েই সেটি পালন করা উচিত। ঈদের দিন ইসলাম গর্হিত কোনো কার্যকলাপ যাতে সংঘটিত না হয়, সেদিকে প্রত্যেক মুসলিমের সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত। অপসংস্কৃতির অপবিত্র ছোঁয়া যেন যুব সমাজকে স্পর্শ করতে না পারে, সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে হবে। অর্থাৎ ইসলাম নির্দেশিত পন্থায়ই ঈদুল ফিতর উদযাপন করা উচিত। রাসূলুল্লাহ সা.-এর হাদীস অধ্যয়নে জানা যায়, ঈদুল ফিতরের দিন নি¤œলিখিত কাজগুলো করা সুন্নাত- প্রত্যুষে গাত্রোত্থান করা, মিসওয়াক করা, ঈদের সালাতের পূর্বে গোসল করা, সুগন্ধি ব্যবহার করা, চোখে সুরমা লাগানো, পবিত্র ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিধান করা, ফজর সালাতের পর যথাশীঘ্র ঈদগাহে গমন করা, সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম খাবারের বন্দোবস্ত করা এবং এতিম, মিসকিন ও গরিব দুঃখীকে পানাহার করানো, ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে মিষ্টি গ্রহণ করা, ঈদের মাঠে যাওয়ার পূর্বে সাদাকাতুল ফিতর আদায় করা, ঈদগাহে যে পথে যাবে সালাত শেষে অন্য পথে আসা, যথাসম্ভব পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া, মসজিদে ঈদের সালাত আদায় না করে ঈদগাহে বা মাঠে আদায় করা, ঈদগাহে যাওয়ার পথে নি¤েœাক্ত তাকবীর নি¤œস্বরে পড়তে পড়তে যাওয়া- ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’। অর্থাৎ মহান আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ এবং আল্লাহরই জন্য সকল প্রশংসা। এভাবে সুন্নত তরীকায় ইসলামের বিধানানুযায়ী ঈদের সালাত আদায়সহ যাবতীয় কর্মকা- সম্পন্ন করা কর্তব্য।
ঈদুল ফিতরের একটি উল্লেখযোগ্য তাৎপর্য হলো ফিতরা আদায়। ঈদের খুশিতে গরিবদের সম্পৃক্ত করার উদ্দেশ্যেই মূলত সাদাকাতুল ফিতরের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। জাকাতের নিসাব পরিমাণ মালের মালিক প্রত্যেক ব্যক্তিই ঈদের সালাতের পূর্বে গরিবদের মধ্যে ফিতরা বিতরণ করবেন। দেহের জাকাত যেমন সাওম, তেমনি সাওম পালনের মধ্য দিয়ে যদি কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়ে যায় তার জন্য ফিতরা দিতে হয়। সামর্থ্যবান প্রত্যেক মুসলিমেরই এটি আদায় করা কর্তব্য।
ঈদুল ফিতর দেশ ও জাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধির বার্তা বয়ে আনে এবং সমাজে ঐক্য, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত করে। এদিনে ধনী-নির্ধন, আমীর-ফকির, রাজা-প্রজা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করে। এছাড়া শ্রেণি বৈষম্য, কৌলিন্যবোধ এবং অহংকার-অহমিকার অবসান ঘটে। ঈদ পরিণত হয় সৌহার্দ্যরে অনুপম মিলনমেলায়। তবে মনে রাখা দরকার নতুন জামাকাপড় আর নিছক আনন্দ-ফুর্তির নাম ঈদ নয়। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করে তাঁর শাস্তি থেকে রেহাই পাওয়াই ঈদের দাবি। ঈদের দিনে ধর্মীয় অনুভূতি প্রাধান্য পাওয়া উচিত। এমন কোনো কাজ করা ঠিক নয়, যেটি ইসলাম সমর্থন করে না বা যেটি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে; ধর্মকে কলুষিত করে।
ঈদ বিশ্ব মুসলিমের বাৎসরিক সম্মিলন ও আনন্দ-উৎসবের দিন। ঈদের এ মহামিলনের দিনে মানুষ রমাদানের সাধনালব্ধ চরিত্রের যে আনন্দদায়ক অভিব্যক্তি ঘটায় এটি কৃত্রিম ও ক্ষণস্থায়ী হোক, সেটি আল্লাহ তায়ালার কাম্য নয়। যিনি সাওম ফরজ করেছেন, যার উদ্দেশ্যে ঈদের সালাত পেশ করা হয়, তিনি এটিই চান যে, মানুষ তাঁর নির্দেশাবলী পালন করে সারা বছর এগুলোর সুফল ভোগ করুক, তাদের ইহ ও পারলৌকিক জীবন উভয়টিতেই রহমতের ফল্গুধারা প্রবাহিত হোক, বছরের প্রতিটি দিনই হোক এরূপ আনন্দঘন। তাই আমরা যেন যথার্থ মর্যাদাসহকারে ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে পারি, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। সকল মতপার্থক্য পদদলিত করে সমাজে শান্তির নিশান উড্ডীন করতে হবে। সাম্য, মৈত্রী ও সৌভ্রাতৃত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। তাহলেই সার্থক হবে ঈদুল ফিতর উদযাপন। পরিশেষে কামনা করছি ঈদুল ফিতর আমাদের ঘরে ঘরে বয়ে আনুক শান্তি ও সমৃদ্ধির স্পন্দন। ঐক্য, সংহতি ও ঈমানের আলোকোজ্জ্বল পথ ধরে আমরা যেন আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধিতে ভরে দিতে পারি; আমাদের সবার কণ্ঠে উচ্চারিত হোক ঈদ মোবারক আসসালাম। আমীন!!
লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও কো-অর্ডিনেটর, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

Check Also

মালয়েশিয়ার পাম তেলে ইইউ’র নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের শ্রমবাজারে অশনি সংকেত

বন উজাড়, কার্বন নির্গমনের ঝুঁকি এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টগত কারণ দেখিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।