Share
বিনোদন রিপোর্ট নিরব অভিনীত প্রথম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘বাংলাশিয়া’। মালয়েশিয়ার চলচ্চিত্র নির্মাতা সংস্থা প্রডিজি মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট-এর ব্যানারে প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যায়ে সিনেমাটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানা যায়। সেখানকার জনপ্রিয় পরিচালক নেম উইর-এর পরিচালনায় এর দৃশ্যধারণের কাজ হয়েছে মালয়েশিয়ার পুচং, সেরামবান, কালাং, চায়না টাউন, পোর্টকালংসহ বিভিন্ন জায়গায়। ৯২ মিনিটের এ সিনেমাটির নাম প্রথমে ‘মাংগালা কাউবয়’ থাকলেও পরে এর নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাশিয়া’।
এতে নিরবের বিপরীতে অভিনয় করেছেন সিঙ্গাপুরের মডেল-অভিনেত্রী আতিকা সোহাইমি। চলচ্চিত্রটি বাংলা ভাষাসহ মোট ৬টি ভাষায় ডাবিং হয়েছে। ভাষাগুলো হলো- মালে, চায়না, তামিল, থাই, ইংরেজি এবং বাংলা।
যদিও ছবিটি মুক্তির আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে মালয়েশিয়ান সরকার। কারণ মালয়েশিয়ার প্রেক্ষাপটে ‘এন্টি-গর্ভমেন্ট’ বার্তা নিয়ে তৈরি হয়েছে বলে মনে করেছে সেখানকার সেন্সরবোর্ড। নিরব জানান, দেশটিতে নানা ধরনের অপরাধ এবং প্রবাসীদের সঙ্গে অসদাচরণ নিয়ে ছবিটির গল্প। এখানে তাকে দেখানো হয়েছে বাংলাদেশ থেকে ভাগ্যের সন্ধানে মালয়েশিয়া যাওয়া এক যুবকের চরিত্রে। যে কখনও বাবুর্চি, কখনও আবার আকাশ ছোঁয়া দালানে চুনকাম করছেন। ঘটনাক্রমে সে দুর্ভাগ্যের শিকার হয়ে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলে। শেষভাগে তার মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর আগে চরিত্রটি একটি বার্তা দিয়ে যায় মালয়েশিয়ানদের। সেটি হলো-ঝগড়া নয়, মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকো। মূলত, এসব কারণেই ছবিটি আলোর মুখ দেখার আগেই নিষিদ্ধ করা হয়।
দেখুন ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’:
ছবিটি নিষিদ্ধ হলেও ইউটিউবে প্রকাশিত ২৫ মিনিট ব্যপ্তির ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা। অন্যদিকে এ নিয়ে বেশ মনখারাপের কথা শোনালেন নিরব। বললেন, ‘‘আমার আসলে ভাগ্যটাই খারাপ। এমন একটি ছবিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েও হাতছাড়া হয়ে গেলো। তাই এতোদিন এর ট্রেলারটিও আমি শেয়ার করিনি। ট্রেলার এবং ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’ দেখলেই বুঝবেন- ছবিটি বেঁচে থাকলে কেমন হতো।’’
মালয়েশিয়ায় নিষিদ্ধ কিন্তু বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্য দেশে তো এটি মুক্তি পেতেই পারে। জবাবে নিরব আরও হতাশা নিয়ে বলেন, ‘না। সে পথটাও মালয়েশিয়ান সরকার বন্ধ করে রেখেছে। কারণ সেন্সর ছাড়পত্র ছাড়া ছবিটি প্রদর্শন করা যাবে না। তারা সারা দুনিয়ার জন্যই এটি নিষিদ্ধ করেছে। তা না হলে তো কবেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন হলে ছবিটি মুক্তি পেত। তবে ছবিটির প্রযোজক-পরিচালক এখনও চেষ্টা করে যাচ্ছেন এটির ছাড়পত্র নেওয়ার।’
.
যদিও ছবিটি মুক্তির আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে মালয়েশিয়ান সরকার। কারণ মালয়েশিয়ার প্রেক্ষাপটে ‘এন্টি-গর্ভমেন্ট’ বার্তা নিয়ে তৈরি হয়েছে বলে মনে করেছে সেখানকার সেন্সরবোর্ড। নিরব জানান, দেশটিতে নানা ধরনের অপরাধ এবং প্রবাসীদের সঙ্গে অসদাচরণ নিয়ে ছবিটির গল্প। এখানে তাকে দেখানো হয়েছে বাংলাদেশ থেকে ভাগ্যের সন্ধানে মালয়েশিয়া যাওয়া এক যুবকের চরিত্রে। যে কখনও বাবুর্চি, কখনও আবার আকাশ ছোঁয়া দালানে চুনকাম করছেন। ঘটনাক্রমে সে দুর্ভাগ্যের শিকার হয়ে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলে। শেষভাগে তার মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর আগে চরিত্রটি একটি বার্তা দিয়ে যায় মালয়েশিয়ানদের। সেটি হলো-ঝগড়া নয়, মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকো। মূলত, এসব কারণেই ছবিটি আলোর মুখ দেখার আগেই নিষিদ্ধ করা হয়।
দেখুন ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’:
ছবিটি নিষিদ্ধ হলেও ইউটিউবে প্রকাশিত ২৫ মিনিট ব্যপ্তির ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা। অন্যদিকে এ নিয়ে বেশ মনখারাপের কথা শোনালেন নিরব। বললেন, ‘‘আমার আসলে ভাগ্যটাই খারাপ। এমন একটি ছবিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েও হাতছাড়া হয়ে গেলো। তাই এতোদিন এর ট্রেলারটিও আমি শেয়ার করিনি। ট্রেলার এবং ‘দ্য মেকিং অব বাংলাশিয়া’ দেখলেই বুঝবেন- ছবিটি বেঁচে থাকলে কেমন হতো।’’
মালয়েশিয়ায় নিষিদ্ধ কিন্তু বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্য দেশে তো এটি মুক্তি পেতেই পারে। জবাবে নিরব আরও হতাশা নিয়ে বলেন, ‘না। সে পথটাও মালয়েশিয়ান সরকার বন্ধ করে রেখেছে। কারণ সেন্সর ছাড়পত্র ছাড়া ছবিটি প্রদর্শন করা যাবে না। তারা সারা দুনিয়ার জন্যই এটি নিষিদ্ধ করেছে। তা না হলে তো কবেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন হলে ছবিটি মুক্তি পেত। তবে ছবিটির প্রযোজক-পরিচালক এখনও চেষ্টা করে যাচ্ছেন এটির ছাড়পত্র নেওয়ার।’
.