মায়ানমারের মুসলমানদের উপর বর্বর নির্যাতনের ঘটনায় সাতক্ষীরা জেলা হাফেজ পরিষদের পক্ষ থেকে বিবৃতি জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মায়ানমারের সাধারণ মুসলমানদের উপর যে নির্মর নির্যাতন করা হয়েছে। বিশেষ করে নারী, শিশু, বৃদ্ধ ইমামসহ গণহারে পৈচাশিক নির্যাতন করে গণহত্যা, মুসলিম যুবতিদের গণহারে ধর্ষন, বাড়ী ঘর ও ধর্মীয় উপাসানলয় মসজিদ পুড়িয়ে ধ্বংস করা হচ্ছে। মুসলিম হিসাবে এটা সহ্য করা কঠিন। আমরা রোহিঙ্গা নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দাতারা হলেন হাফেজ পষিদের সভাপতি হাফেজ জুলফিকার আলী, সহ-সভাপতি হাফেজ মাও খায়রুল বাশার, হাফেজ আব্দুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাও আবুল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক হাফেজ মাও জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাও আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ শেখ কামরুল ইসলাম, হাফেজ সফিউল্লাহ, হাফেজ আব্দুর রকিব, হাফেজ রেজাউল ইসলাম, হাফেজ শাহাদত হোসেন, হাফেজ হাবিবুর রহমান, হাফেজ খালিদ ইমাম, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম জিয়া, হাফেজ মনোয়ার হোসেন মোমিন, হাফেজ আমিনুর রহমান, হাফেজ কহিনুর রহমান, হাফেজ বদরুজ্জামান, হাফেজ আবুল বাশার, হাফেজ ওমর ফারুক, হাফেজ সাইফুল ইসলাম, হাফেজ আব্দুস সুবহান, হাফেজ মোক্তার হোসেন, হাফেজ শহিদুল ইসলাম-১, হাফেজ শহিদুল ইসলাম-২, হাফেজ হাফিজুর রহমান হাফেজ মাহবুব আলম প্রমুখ। বিবৃতিতে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আবেদন মায়ানমারের মুসলমানদের নির্যাতন বন্ধে মুসলিম বিশ্বের সাথে একাততা¡ হয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহবান জানান।
Check Also
সাতক্ষীরায় লটারীতে টিকে থাকা ৭১ শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগের দাবিতে অভিভাবকদের সংবাদ সম্মেলন
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ভর্তির লটারীতে টিকে থাকার পরও শুধুমাত্র বয়সের অজুহাতে সাতক্ষীরা সরকারি বালক ও বালিকা …