ক্রাইমবার্তা রিপোট:ফিরোজ হোসেন ঃঅবশেষে ফাষ্ট মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ প্রতারকচক্রের মিথ্যা মামলা থেকে অব্যহতি পেল ভিক্ষুক,চায়ের দোকানদার, পল্লী ফোনের দোকানদারসহ খেটে খাওয়া হতদরিদ্র মানুষ। শনিবার সাতক্ষীরার বিঙ্গ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট প্রতারক ফাষ্ট মাল্টিপারপাস এর ম্যানেজার প্রতারক ডাঃ ওমর ফারুক ও চেয়ারম্যান এসএম শরিফুজ্জামান রুমির মিথ্যা মামলা পি-৮২৫/১৬ থেকে আদলিত এ অব্যহতি প্রদান করেন। মামলার নতি থেকে জানা যায় মুনজিত পুর এলাকার মোকছেদ আলীর পুত্র পল্লীফোনের দোকানদার আঃ রশিদ (৪৫),মুনজিত পুর এলাকার আহম্মদ আলীর স্ত্রী ভিক্ষুক ছায়রা বানু (৪০), দক্ষিন পলাশপোল এলাকার রেজাউল ইসালামের স্ত্রী দরিদ্র চা বিক্রেতা ছালেহা বেগমসহ (৩৫) সদস্যদের নিকট থেকে ২০১০ সালে প্রতারক ডাঃ ওমর ফারুক অধিক মোনাফার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করায়। প্রথমে প্রতারকচক্র শহরের মিনি মার্কেট এ অফিস খোলে এর পর একাধিকবার অফিস পরিবর্তন করে খুলনা রোড মোড়ে অফিস চলতে থাকে এক পর্যায় ২০১৪ সালে তারা লাপাত্তা হয়ে যায়। কিন্তু ২০১৬ সালে হঠাৎ করে প্রতারকচক্রের মূলহোতা ফাষ্ট মাল্টিপারপাস এর ম্যানেজার কাটিয়া শাহি মসজীদের পাশে তার হোমিও প্যাথিকের দোকানে নতুন করে প্রতারনার ফাদ পাতে একপর্যায় প্রতারনার স্বিকার ভিক্ষুক ছায়রা বেগমসহ ভুক্তভুগীরা ফাষ্ট মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ এর ম্যানেজার ডাঃ ওমর ফারুকের কাছে টাকার চাপদিলে সে আঃ রশিদসহ উক্ত গ্রাহকদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে, যা থেকে আদালত তাদের গতকাল অব্যাহতি দেয় । কিন্তু সাতনদী পত্রিকাসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রতারক চক্রদের কুখকাশ প্রকাশ করা হয়। যার কারনে প্রতারক ডাঃ ওমর ফারুককে পুলম গ্রেফতার করে শ্রীঘরে পাঠায়। মামলার বিষয়ে ভুক্তভুগীদের আইনজীবি এড.মোঃ রবিউল ইসলামের কাছে কথা হলে এ প্রতিনিধিকে জানান প্রতারকচক্রটি একটি সংঘবদ্ধ। এরা সাধারন গ্রাহকের টাকা নিয়ে উল্টো তাদের নাম মিথ্যা মামলা দিয়েছির বিঙ্গ আদালত এই মিথ্যা মামলা থেকে ক্তুক্তুভুগীদের অব্যহাত দিয়েছে।
Check Also
সাতক্ষীরায় লটারীতে টিকে থাকা ৭১ শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগের দাবিতে অভিভাবকদের সংবাদ সম্মেলন
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ভর্তির লটারীতে টিকে থাকার পরও শুধুমাত্র বয়সের অজুহাতে সাতক্ষীরা সরকারি বালক ও বালিকা …