ক্রাইমবার্তা রিপোট: আকবর হোসেন,তালাঃ তালা উপজেলায় ২০ ডিসেম্বর সন্ধা ৭ঘটিকায় সময় তালা উপজেলা পরিষদ চত্তরে মুক্তিযোদ্ধা কাপ নাইট ভলিবল টুর্ণামেন্ট খেলা অনুষ্টিত হয় । উক্ত খেলায় ৪টি দল অংশগ্রহন করে প্রথমত তালা ও মুড়াগাছার মধ্যে খেলা অনুষ্টিত হয় উক্ত খেলায় মুড়াগাছা জয়ী হয় । ২য় পর্বে কেশবপুর বগার এবং কপিলমুনি মধ্যে খেলায় কেশবপুর বগা জয়ী হয়েছে । ফাইনালে মুড়াগাছা ও কেশবপুর বগা অংশগ্রহন করে এবং কেশবপুর বগা জয়লাভ করে । রেফারির দায়িত্ব পালন করেন,তালা বাজার বনিক সমিতির সেক্রেটারী মোঃ আব্দুল হামিদ ।  উক্ত মুক্তিযোদ্ধা কাপ নাইট ভলিবল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলাটি উপভোগ করেন তালা সদরের চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ডিপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন জোয়াদ্দারসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা ও শত শত দর্শক খেলাটি উপভোগ করেন । উক্ত খেলাটির সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সরদার মশিয়ার রহমান ।

পাটকেলঘাটা সাংবাদিক জামালকে ফাঁসাতে পায়তারা
আকবর হোসেন, তালা ঃ তালা উপজেলার পাটকেলঘাটার সাংবাদিক জামাল উদ্দীনকে ফাঁসাতে পায়তারা করছে এশটি কুচক্রীমহল । সে সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত  দৈনিক সাতনদী পত্রিকার পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি।
সরুলিয়া ইউনিয়নের স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ জানান, বুধবার সকালে সাংবাদিক জামাল উদ্দীন বাড়ী থেকে পাটকেলঘাটা অভিমুখে যাওয়ার পথে তৈলকুপী বাজার খোলা নামক স্থানে পৌছালে আকষ্মিক ভাবে একই এলাকার আব্দুল জব্বার মোড়ল এর পুত্র কওসার আলী মোড়ল (৫৫) ও তার সংঙ্গীয় লোকজন সাংবাদিক জামাল উদ্দীনকে লঞ্চিত করে। বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় সাংবাদিক জামাল উদ্দিন সাহেব চলে যাওয়ার পর আমি ও স্থানীয় ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী রইস উদ্দীন, আ.লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম, স্বেচ্ছা সেবক লীগের নেতা রিপন হোসেন সহ এশাধিক ব্যক্তি এঘটনার প্রতিবাদ জানায় এবং ২২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় সংশ্লিট ওয়ার্ডে শালিশের জন্য উভয় পক্ষকে ডেকেছি। কিšুÍ পরে জানতে পারি বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্নখাতে নেওয়ার জন্য স্থানীয় কওসার আলী মোড়লের আপন বোন সালেহা বেগমকে(৪৫)  তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। তবে সালেহা বেগম কি সমস্যা নিয়ে তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তী হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে জরুরী বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডাক্তার আবু সাঈদ রিপন জানান, সালেহা বেগমের শরীরে কোন জখমের চিহƒ ছিলো না। তবে তার শরীরে ফোলা ফোলা ভাব ছিলো।