পর্ব-১
ক্রাইমবার্তা রিপোট:মো:নজরুল ইসলাম, ঝালকাঠি:: গোপেগাপে ফেন্সিডিল , মোড়ে মোড়ে ইয়াবায় ছয়লব , যুব সমাজ ধ্বংশের মুখে অভিবাবকরা হতাশায়। ঝালকাঠিতে আবারো বিভিন্ন সাইনবোর্ডের আরালে মাদকের রমরমা ব্যাবসা শুরু হয়েছে বলে ব্যাপক অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনুসন্দানে জানাগেছে শহর থেকে গ্রমে পৌছে গেছে মাদক আর শহরের প্রতিটা মোড়ে ও গোপেগাপে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় ফেন্সিডিল ও মরন নেশা ইয়াবাসহ মাদক । এ ব্যাবসার সাথে জড়িত রয়েছে রাজনৈতিক লেবাজদারী একটি চক্র ও শহরের কয়েকজন অস্বাধু ব্যাবসায়ী তাদের ব্যাবসার সাইনবোর্ডের আরলে চালিয়ে যাচ্ছে এ রমরমা মাদক ব্যাবসা । এরা পুলিশের সাথে চ্যালেঞ্জ করে প্রশাসনের চোখে ধুলা দিয়ে তাদের নাকের ডকায় বসে শতধিক পয়েন্টে মাদক ব্যাবসা করায় সাধারন মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। মাদকের হাট নামে ক্ষ্যত শহরের টিএন্ডটি রোড, মুজিব স্বড়ক,পুলিশ সুপারের ভবনের সামনের একটি গলির ভিতরে ,কলাবাগান ,পালবাড়ী, ব্রাকমোড়, বাস্তহাড়া বাস্তী, সহ বেশ কয়েকটি স্থান মাদক ব্যাবসায়ীদের জন্য নিরাপদ আর এদের ডিলার হয়েছে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক সাইনবোর্ড ধারী ও ব্যাবসায়ী । এ ছাড়াও মাদক ব্যাবসায়ীদের সাথে পুলিশের দুই একজন চা চক্রে আড্ডা দেওয়ায় সাধারন মানুষ মুখ খুলতে সাহস পায় না।্ এমনকি পুলিশ সদস্য এটিএস আই মনির মাদক সেবনকারীদের কাছ থেকে ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা করে চা খরচা নেওয়ায় পুলিশের ভাবমুর্তি নিয়ে প্রশ্ন সৃষ্টি হয়েছে। ঝালকাঠি ডিবি পুলিশের নিয়মিত মাদক উদ্ধার অভিযান ও গ্রেফতার থাকলেও সদর থানা পুলিশ জিরোর কোটায় বলে জানাগেছে। ঝালকাঠি পুলিশ সুপার মোঃ জোবায়েদুর রহমান , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহম্মাদ আব্দুর রকিব ও এম এম মাহমুদ হাসানের মাদক নির্মুলে কঠোর নির্দেশনা রয়েছে সেই লক্ষে পুলিশ কিছুটা কাজ করলেও মাদক ব্যাবসায়ীরা ডিজিটাল ষ্টাইলে মাদক ব্যাবসা করেই যাচ্ছে বলে জানাগেছে ।