ক্রাইমবার্তা আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের অবস্থানের সমালোচনা করলেন ব্রেক্সিট নেতা নাইজেল ফারাজ। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে টুইটার বার্তায় ইসরায়েলের নিষিদ্ধকৃত ১১টি দেশের কূটনৈতিকদের সাথে সাদিক খানের বৈঠকের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। বলেন, এটি এক ধরনের ‘হিপোক্রেসি’।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে ৭টি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশকে নিষিদ্ধ করার পর সাদিক খান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’ কে ট্রাম্পকে দেওয়া ব্রিটেনে আসার আমন্ত্রণপত্র প্রত্যাহার করে নেওয়ার দাবি জানান। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ, ব্রুনাই, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লেবানন, লিবিয়া, পাকিস্তান, সুদান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইয়ামেনের কূটনৈতিকদের সিটি হলে আমন্ত্রণ করা হয়। এই দেশগুলোর ওপর ইসরায়েলের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
নাইজেল ফারাজ টুইটারে বলেন, ‘কেন ইসরায়েলের নিষিদ্ধকৃত ১১টি দেশের সাথে আপনার বৈঠক করতে হবে? কেন আপনি তাদের বিরোধিতা করেন না? হিপ্রোকেট’। সাদিক খান এই টুইট বার্তার বিষয়ে কোন প্রতিক্রিয়া জানান নি। ফারাজ এছাড়াও ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে ব্রিটেনের রাস্তায় ¯েœাগানোর নিন্দা করেন। তিনি বলেন, ‘একটি দেশকে অভিবাসী নিষিদ্ধের জন্য অভিযুক্ত করা একটি হাস্যকর ব্যাপার যখন বিশ্বের অন্য দেশগুলোও তাই করছে।’
এর আগে সাদিক খান বলেন, আমেরিকার দীর্ঘ ইতিহাসে অভিবাসীদের স্বাগত জানানো হয়েছে, এই পদক্ষেপে ব্রিটেনও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি না যে ‘ এটি আমাদের সমস্যা নয়’। ডেইলি মেইল,