ক্রাইমবার্তা রিপোট:সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মেয়রের গুলিতে সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল নিহতের ঘটনায় এবং দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শাহজাদপুর পৌরসভার মেয়র হালিমুল হক মিরু এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কে, এম নাসির উদ্দিনকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। রবিবার সকালে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপন সাংবাদিকদের জানান, সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সব নেতার উপস্থিতিতে সর্বসম্মতিতে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এ সংক্রান্ত চিঠি জেলা আওয়ামী লীগের কাছে পাঠানো হবে। সভায় সাবেক এমপি চয়ন ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান প্রফেসর আজাদ রহমানসহ দলের উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক ও সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, ‘শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের কোনও সুপারিশপত্র এখনও আমরা হাতে পাইনি। দল থেকে কোনও নেতাকর্মীকে বহিষ্কারের ক্ষমতাও আমাদের নেই। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুষ্ট কোনও নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে তৃণমূল থেকে অভিযোগ উত্থাপন হলে তা আমরা কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেই। তারপর কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নেয়। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শাহজাদপুর পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুর বিরুদ্ধে কেন্দ্র থেকে কোনও নির্দেশনা এখনও হাতে এসে পৌঁছেনি। ’
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের সময় সমকাল উপজেলা প্রতিনিধি আব্দুল হাকিম শিমুল পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হালিমুল হক মিরুর শর্টগানের গুলিতে আহত হন। পরের দিন দুপুরে বগুড়া থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনার পর থেকে পৌর মেয়র গা ঢাকা দিয়েছেন। সাংবাদিক ও আহত ছাত্রনেতার স্বজনদের পক্ষ থেকে দায়ের করা পৃথক মামলায় ইতোমধ্যেই পুলিশ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কে,এম নাসির উদ্দিনকে শুক্রবার রাতে সাংবাদিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক ও সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, ‘শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কারের কোনও সুপারিশপত্র এখনও আমরা হাতে পাইনি। দল থেকে কোনও নেতাকর্মীকে বহিষ্কারের ক্ষমতাও আমাদের নেই। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুষ্ট কোনও নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে তৃণমূল থেকে অভিযোগ উত্থাপন হলে তা আমরা কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেই। তারপর কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নেয়। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শাহজাদপুর পৌর মেয়র হালিমুল হক মিরুর বিরুদ্ধে কেন্দ্র থেকে কোনও নির্দেশনা এখনও হাতে এসে পৌঁছেনি। ’
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের সময় সমকাল উপজেলা প্রতিনিধি আব্দুল হাকিম শিমুল পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হালিমুল হক মিরুর শর্টগানের গুলিতে আহত হন। পরের দিন দুপুরে বগুড়া থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনার পর থেকে পৌর মেয়র গা ঢাকা দিয়েছেন। সাংবাদিক ও আহত ছাত্রনেতার স্বজনদের পক্ষ থেকে দায়ের করা পৃথক মামলায় ইতোমধ্যেই পুলিশ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কে,এম নাসির উদ্দিনকে শুক্রবার রাতে সাংবাদিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।