কিন্তু টনি ব্লেয়ারের অফিস থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ খবর ‘আবিষ্কার’ করা হয়েছে। লন্ডনের অনলাইন টেলিগ্রাফে সাংবাদিক নিকোলা হারলে ডেইলি মেইলকে উদ্ধৃত লিখেছেন, গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউজে জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে টনি ব্লেয়ারের বৈঠক হয়েছে। তাতে কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে তাদের মধ্যে তিন দফা বৈঠক হয়েছে বলে খবরে বলা হয়। তবে টনি ব্লেয়ারের একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অধীনে মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূতের কাজ নেয়ার কোনো আগ্রহ দেখান নি টনি ব্লেয়ার।
এতে আরও বলা হয়, এমন কোনো ভূমিকা নেয়ার মতো বিষয়ে তিনি কোনো আলোচনা করেন নি। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্টের অধীনে কোনো কাজ করার কথাও তিনি বলেন নি। তিনি ১০ বছর ধরে শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছেন। সে কাজ তিনি অব্যাহত রাখতে চান। তিনি এটা করছেন নিজস্ব সক্ষমতা দিয়ে। এ ধারা তিনি অব্যাহত রাখবেন।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ছেড়ে টনি ব্লেয়ার কোয়াটেট গ্রুপ হিসেবে পরিচিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও জাতিসংঘের হয়ে মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূতের কাজ করছেন। ওদিকে গত নভেম্বরে দ্য টেলিগ্রাফ রিপোর্ট করে যে, নিউ ইয়র্কে একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় সাক্ষাত হয়েছে ব্লেয়ার-জারেডের মধ্যে।