১০ কিঃ মিঃ খাল খননের জন্য সদর ইউএনও’র মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর ফিংড়ী ইউনিয়ন বাসীর স্বারক লিপি

ক্রাইমবার্তা রিপোট:নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সাতক্ষীরা  সদর উপজেলা ফিংড়ী ইউনিয়নের আমোদ খালী স্লাই গেট হতে হাবাসপুর কালভার্ট হয়ে বেউলা মহেশ্বরকাটি  গেট পর্যন্ত ১০ কিঃ মিঃ পুঃখনন ও আমোদখালী স্লুইচগেট সংস্কারের দাবীতে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মাদ নুর হোসেন সজল এর মাধ্যমে জেলা প্রশাসক এর  নিকট  ফিংড়ী ইউনিয়ন বাসী স্বারকলিপি প্রদান করেছে।14 বৃহঃবার বেলা ১১ টায় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ইউনিয়ন বাসী এ স্বারকলিপি প্রদান করে। ইউনিয়ন বাসীর পক্ষে সদর উপজেলা নির্বাহী অফসারের নিকট স্বারকলিপি প্রদান করেন ১৪ নং ফিংড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শামসুর রহমান, ইউপি সদস্য মহাদেব চন্দ্র ঘোষ, ১নং ইউপি সদস্য মো. মিজানুর রহমান, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. রকিব ঢালী, ৭,৮,৯ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ড  সদস্য মোছাঃ আছিয়া খাতুন। উল্লেখ্য যে আমোদ খালী স্লুইচগেট হতে হাবাস পুর কালভার্ট হয়ে বেউলা মহেশ্বরকাটি গেট পর্যন্ত  ১০ কিলোমিটার অত্র এলাকার কৃষি, মৎস্য ও জীবন-জীবিকার প্রাণ কেন্দ্র ছিল। বছরে ২ থেকে ৩ বার ধানের চাষাবাদ করত। কিন্তু দীর্ঘ ২০ বছর ধরে আমোদ খালী স্লুইচ গেট হতে হাবাসপুর কালভার্ট হয়ে বেউলা মহেশ্বরকাঠী  গেট পর্যন্ত খালের ১০ কিলোমিটার দীর্ঘদিন ভরাট হয়ে যাওয়ায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার পরিবার   বছরে ৫  থেকে ৬ বার জলাবদ্ধতার স্বীকার হচ্ছে ফলে ৩৫০০- ৪০০০ হেক্টর জমিতে কৃষি চাষ, মৎস্য চাষ, গবাদি পশউপালন ও জীবন জীবিকা উপর প্রভাব সৃষ্ঠি করছে যা পরিবার নিয়ে এলাকাবাসীর কষ্টে দিন কাঠাচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে এলাকা বাসী জলবদ্ধতার কারনে ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হচ্ছে।  তাই উক্ত দশ কিলোমিটার খাল খনন করে ২৫ থেকে ৩০ হাজার পরিবারের জলাবদ্ধতার থেকে মুক্ত করার জন্য সংশ্লীষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে ভুক্তভুগী এলাকাবাসী।

Check Also

আশাশুনিতে টঙ্গী ইজতেমায় হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান,আশাশুনি।।ঢাকার টঙ্গীত ইজতেমা-মাঠে নিরীহ মুসল্লিদের উপর উগ্রবাদী সন্ত্রাসী সাদ পন্থীদের বর্বরোচিত হামলা ও পরিকল্পিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।