ক্রাইমবার্তা রিপোট:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে বৈঠকে যোগ দিতে গণভবনে গেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের (বেফাক) সভাপতি আল্লামা শাহ আহমদ শফী। এখানে তার নেতৃত্বে গেছেন প্রায় ৩০০ জন আলেম। বৈঠকে কওমি আলেমদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতি দিতে পারে সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) রাত সোয়া ৮টার দিকে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন কওমি আলেমরা। বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে থাকবেন বেফাকের সহ-সভাপতি আশরাফ আলী, আনোয়ার শাহ, বেফাক মহাসচিব মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, নূর হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মোস্তফা আজাদ, মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস, বেফাকের মহাপরিচালক মাওলানা জোবায়ের আহমদ চৌধুরী, মাওলানা সাজিদুর রহমান, মাওলানা মুসলেহ উদ্দীন রাজু, মাওলানা আবদুল হামিদ প্রমুখ।
বাংলা ট্রিবিউনকে এসব তথ্য জানিয়েছেন বেফাকের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক। বেফাক ছাড়াও শোলাকিয়া ঈদগাহের খতিব ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, গহরডাঙ্গা মাদ্রাসার মহাপরিচালক মুফতি রুহুল আমীন, বসুন্ধরা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রাহমানি, পটিয়া মাদ্রাসার আবদুল হালীম বোখারী, সিলেটের মুফতি আবদুল হক প্রমুখ উপস্থিত থাকবেন।
প্রসঙ্গত,কওমি মাদ্রাসার দাওয়ায় হাদিসের মান হচ্ছে এমএ (আরবি/ ইসলামের ইতিহাস) সমমান। এর মধ্য দিয়ে সনদের স্বীকৃতি নিয়ে কওমিপন্থীদের সঙ্গে সরকারের টানাপোড়েনের অবসান হতে যাচ্ছে। বাংলাট্রিবিউন