মামলায় এহসান-ইনজি দম্পতির ছেলে করিম ফারনাজ সোলাইমান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঢাকা জেলার প্রশাসককে বিবাদী করা হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদিন মেজবাহ বলেন, বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বিবাদীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার আরজি থেকে জানা যায়, ১৯৮১ সালে তিনি ভাড়াটিয়া হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হন। তখন থেকেই বাড়িটি তাঁর দখলে আছে। বাড়িটি ভাড়া নেওয়ার পর প্রায় দুই কোটি টাকার বেশি টাকা ব্যয়ে উন্নয়নকাজ করেছেন তিনি। রাজউক, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ঢাকা জেলা প্রশাসন যাতে বাড়িটি দখল করতে না পারে, এ জন্য ওই বাড়ির ভাড়াটে হিসেবে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন তিনি।
আরজিতে আরে বলা হয়, পাকিস্তানি নাগরিক মো. এহসান তৎকালীন ডিআইটিতে (বর্তমান রাজউক) অ্যালটমেন্ট বা বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করেন। ডিআইটি মো. এহসানের স্ত্রী জার্মান নাগরিক ইনজি স্লাজের নামে বাড়িটি বরাদ্দ দেন। ১৯৮১ সালে গুলশানের ওই বাড়ির মালিক ইনজি স্লাজ প্রয়াত প্রধান বিচারপতি মাইনুর রেজা চৌধুরীকে আমমোক্তারনামা করে দেন। আমমোক্তারামার ক্ষমতা ১৯৮৪ পর্যন্ত বহাল ছিল।