সাতক্ষীরায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে কুপিয়
(জাকির)::
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভারুয়াখালিতে দাবিকৃত ১ লাখ টাকা না পেয়ে গৃহবধূ মর্জিনা খাতুন (২৬)কে মাছকাটার বটি দিয়ে হত্যার চেষ্টায় নৃশংসভাবে কুপিয়েছে পাষন্ড স্বামী মোঃ শিমুল গাজী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন। শনিবার বিকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভারুয়াখালি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত গৃহধূকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। আহত গৃহবধূর বড় ভাই আক্তারুল ইসলাম জানান, বিগত আট বছর পূর্বে তার বোন মর্জিনাকে ভারুয়াখালি গ্রামের আব্দুস সামদ উরফে মন্টু গাজীর বড় ছেলে শিমুলের
সঙ্গে সামাজিকভাবে বিয়ে দেয়। বিয়ের সময় শিমুলকে যৌতুক দেয় তার পরিবার। এর কিছুদিন না যেতেই গৃহবধূ মর্জিনার পরিবারের কাছে নিয়মিত যৌতুক দাবি করে আসছে।
এর ধারাবাহিকতায় শনিবার বিকালে শিমুল, শিমুলের পিতা সামাদ ও তার মা জোহরা খাতুন সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা
যৌতুকের জন্য চাপ দিলে মর্জিনা তার দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে এতে ক্ষিপ্ত হয়ে পাষন্ড যৌতুক লোভী স্বামী শিমুল গাজী হত্যার চেষ্টায় গৃহবধূ মর্জিনার মাথায় মাছ কাটার বটি দিয়ে কোপায়। কোপাঘাতে জখম হওয়া মর্জিনা চিৎকার করলে আশ পাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে গৃহবধূকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মারুফ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মোঃ শিমুল গাজী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন। শনিবার বিকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভারুয়াখালি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত গৃহধূকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। আহত গৃহবধূর বড় ভাই আক্তারুল ইসলাম জানান, বিগত আট বছর পূর্বে তার বোন মর্জিনাকে ভারুয়াখালি গ্রামের আব্দুস সামদ উরফে মন্টু গাজীর বড় ছেলে শিমুলের
সঙ্গে সামাজিকভাবে বিয়ে দেয়। বিয়ের সময় শিমুলকে যৌতুক দেয় তার পরিবার। এর কিছুদিন না যেতেই গৃহবধূ মর্জিনার পরিবারের কাছে নিয়মিত যৌতুক দাবি করে আসছে।
এর ধারাবাহিকতায় শনিবার বিকালে শিমুল, শিমুলের পিতা সামাদ ও তার মা জোহরা খাতুন সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা
যৌতুকের জন্য চাপ দিলে মর্জিনা তার দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে এতে ক্ষিপ্ত হয়ে পাষন্ড যৌতুক লোভী স্বামী শিমুল গাজী হত্যার চেষ্টায় গৃহবধূ মর্জিনার মাথায় মাছ কাটার বটি দিয়ে কোপায়। কোপাঘাতে জখম হওয়া মর্জিনা চিৎকার করলে আশ পাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে গৃহবধূকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মারুফ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।