শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে হেলালের মৃত্যুর জন্য পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে দায়ী করছে। তবে পুলিশ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
জানা গেছে, আজ শনিবার দলীয় ইফতার মাহফিল উপলক্ষে আলোচনা করার জন্য হেলালসহ তিন সহকর্মী শুক্রবার রাত ১০ টার দিকে বসুরহাটের গ্রান্ড হোটেল যান। এ সময় পুলিশ সেখানে গিয়ে তাদের তিন জনকেই আটক করে। পুুলিশ দুই শিবির কর্মীকে নিজেদের গাড়িতে তুলে হেলালকে নির্দেশ দেয় তার মোটরসাইকেল নিয়ে থানায় আসতে। কিন্তু এসময় হেলাল থানায় না গিয়ে উপজেলা পরিষদের সামনে মোটর সাইকেল রেখে পুলিশের হাত থেকে বাঁচার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ তাকে ধাওয়া করলে আতঙ্কে তিনি স্ট্রোক করেন। পরে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। আজ শনিবার সকাল ১১ টায় জানাজা শেষে নিহত হেলালকে পারিবারিক গোরস্থানে দাপন করার কথা রয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ ফজলে রাব্বি জানান, হেলাল পুলিশের ধাওয়া খেয়ে বাড়িতে গিয়ে স্ট্রোক করে মারা গেছে। তারা গ্রান্ড হোটেলে গোপন বৈঠক করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছিল। কিন্তু হেলাল পালাতে গিয়েই ভয়ে স্টোক করে বলে তিনি দাবী করেন।