একই সঙ্গে মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাজেট অনুমোদনের সময় কোন কথা না বলে সংসদে বাজেটের সমালোচনা করা মন্ত্রীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, মন্ত্রীরা তো এই বাজেটের অংশ। তবে কি এই বাজেট শুধুই নেগেটিভ, পজেটিভ (ভাল) কিছু নেই? আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রীর প্রসত্মাবের পর সংসদে যে বাজেটটি পাস হবে সেটি হবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ বাজেট’।
তিনি এসময় আরও বলেন, সহায়ক সরকার নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ওই নির্বাচনে বিএনপি না আসলে অনেকেই বলছেন তাদের অবস্থা হবে খুবই খারাপ।
বুধবার জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তোফায়েল আহমেদ এসব কথা বলেন।
এদিন আলোচনায় আরও অংশ নেন- সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মীর মোসতাক আহমেদ রবি, ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বজলুল হক হারুন, একাব্বর হোসেন, ওয়াশিকা আয়শা খান, মমতাজ বেগম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, ঊষাতন তালুকদার এবং বিরোধী দল জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম।