ক্রাইমবার্তা ডেস্ক রিপোট:রাজধানী মিরপুরের একের মাজার রোডে অবৈধ বাজার বসিয়ে দেদারসে চাঁদাবাজি করছে ছাত্র লীগের স্থানীয় নেতারা। তবে এসব যেনো দেখছেই না প্রশাসন। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়নেতারা বলছে প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেবে তারা।
মিরপুর একের বাজার রোড হযরত শাহ আলীর মহিলা কলেজের সামনের সড়কে বসে এই অবৈধ বাজার। এখানে অস্থায়ী এসব দোকানিদের কাছ থেকে চলে চাঁদাবাজি। চাঁদা তুলা হয় প্রতিদিন সন্ধ্যায়। সড়কে অস্থায়ীভাবে বসা এসব দোকান থেকে প্রতিদিনের জন্য নেয়া হচ্ছে ১শত টাকা করে। অর্থাৎ প্রতি মাসে প্রতি দোকানিকে দিতে হচ্ছে ১ হাজার ৫শত টাকা ।
চাঁদা তুলায় আছে সহযোগীও । আর রোডের পুরোটা জুড়েই বসানো হয়েছে এমন অবৈধ বাজার। সবগুলো থেকেই চলছে এমন চাঁদাবাজী আর তা নিয়ন্ত্রণ করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের কেউ কেউ। যদিও চাঁদা দেবার পরও একথা স্বীকার করতে রাজি না দোকানিসহ কেউই।
কিš ‘কে এই চাঁদাবাজ? তিনি হলেন ছাত্র লীগের মিরপুর এক শাখার একজন কর্মী নাম প্রিন্স। আছে তার শোভাকাঙ্কিও। ছাত্রলীগের ঢাকা মহাসনগর উত্তরের সহ সভাপতি জাকির হোসেনর সাথে বিভিন্ন আন্তরিকমূলক ছবিই তার প্রমান। তবে বারবার চেষ্টা করেও ক্যামেরায় কথা বলতে রাজি হননি প্রিন্স বা জাকির হোসেন।
সংগঠনের কর্মীদের এমন চাঁদাবাজির বিষয়ে জানানো হলে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ উত্তরের সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমানের দাবি কারো এমন কাজের প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেবে তারা।
চাঁদাবাজির অডিভযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে কথা বলছে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন স্থানীয় কাউন্সিলার কাজি টিপু সুলতান ও শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাও।
সূত্র : ডিবিসি টিভি