পরে পুলিশ পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনে।
এসময় ইমরানের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের কর্মীরা নানা স্লোগান দেয়, পাশাপাশি গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র যতক্ষণ পর্যন্ত প্রকাশ্যে ক্ষমা না চাইবেন ততক্ষণ তার বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে বলেও জানিয়েছেন মিছিলে অংশ নেয়া নেতাকর্মীরা।
রোববার সকালে ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামানের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন ইমরান এইচ সরকার ও তার সহযোগী সনাতন উল্লাহ। শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২৮ মে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত মিছিল নিয়ে যায় গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা। ভাস্কর্য নিয়ে অপরাজনীতির প্রতিবাদে করা ওই মশাল মিছিলে নেতৃত্ব দেন ইমরান এইচ সরকার। সনাতন উল্লাহ মিছিলে স্লোগান দেন। মিছিলে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি করে স্লোগান দেন আসামিরা। এ ধরনের স্লোগানে মানহানি হয়েছে বাদী দাবি করেন। ৩১ মে ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামানের আদালতে মামলাটি দায়ের করেছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক গোলাম রব্বানী।