পতিতাপল্লীর প্রাচীরবন্দি জীবন নিয়ে এই অ্যালবাম।
-
বিশ্বের যে কয়েকটি দেশে পতিতাবৃত্তি বৈধ রয়েছে বাংলাদেশ তার অন্যতম। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম এই পতিতাপল্লীর অবস্থান টাঙ্গাইল জেলার কান্দাপাড়ায়। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
২০১৪ সালে এ পতিতাপল্লী উচ্ছেদ করা হয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) সহায়তায় পুনরায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
অনেক নারীর জন্ম ও বেড়ে ওঠাও এই পতিতাপল্লীতে। এটি উচ্ছেদ করা হলে তারা কোথায় যাবেন, তাও জানেন না। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
পতিতাপল্লীর সমর্থকরা মনে করেন, যৌনকর্মও একটি পেশা এবং এখানকার নারীরা এই পেশা ছেড়ে অন্য কিছু করতে চান না। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
২০১৪ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সংস্থা পতিতাপল্লী উচ্ছেদ অবৈধ উল্লেখ করে স্বপ্রণোদিত হয়ে আদালতে রিট করেন। পরে আদালত পতিতাপল্লী উচ্ছেদ অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
বর্তমানে পতিতাপল্লী এলাকায় প্রাচীর দেয়া হয়েছে। সেখানে সরু গলিতে রয়েছে খাবারের দোকান, চা দোকান, ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতা। পতিতাপল্লী এখনো নিজস্ব নিয়মে পরিচালিত হচ্ছে।
-
এ পল্লীতে আসা নতুন তরুণীরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ প্রবেশের সময় তাদেরকে বিশেষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই বিশেষ তরুণীদের বয়স ১২ থেকে ১৪ বছর। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট।
-
এই নারীরা আসে অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে, অনেক সময় এরা পাচারের শিকার হয়ে এখানে আসে। সূত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট