সোমবার জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সিদ্দিকুর রহমানকে দেখতে গিয়ে একথা জানান ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) আছাদুজ্জামান মিয়া।
একজন জয়েন্ট কমিশনারের (অপারেশনস) নেতৃত্বে পুলিশের দু’জন পরিদর্শককে (এসপি) দিয়ে এ কমিটি করা হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সিদ্দিকুরের কীভাবে আঘাত লাগল, তা খতিয়ে দেখা হবে। এ আঘাত স্যাবোটাজ কি না, তা-ও দেখব।’
আছাদুজ্জামান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘আহত সিদ্দিকুরের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছি। আহত স্থানটি দেখেছি। একটি টিয়ার শেল বা একটি ঢিলের আঘাতে একই সঙ্গে দুই চোখে আঘাত লাগতে পারে না। যদি একটির আঘাত লেগে থাকে, তাহলে নাক বা কপাল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কিন্তু তার নাক বা কপালে কোনো আঘাত নেই। সিদ্দিকুরও বলেছে, সে একটি আঘাত পেয়েছে। তারপর সংজ্ঞা হারিয়েছে। কীভাবে আঘাত লাগল? এটা একটি বড় প্রশ্ন। অনুসন্ধান করে তদন্ত করে কারণ বের করা হবে। এখানে অন্য কোনো পক্ষ থেকে স্যাবোটাজ করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখব।’