সে একই বিষয়ের নৈর্ব্যক্তিক অংশে ২৫ এর মধ্যে ৮ এবং ব্যবহারিক অংশে ২৫ এর মধ্যে ২৪ নম্বর পেয়েছে। সব মিলিয়ে ওই বিষয়ে তার প্রাপ্ত নাম্বার ৯৫। বিষয়টি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়েছে।
তবে ৫০ নম্বরের মধ্যে কিভাবে তিনি ৬৩ নম্বর পেতে পারে এমন প্রশ্নের উত্তরে কলারোয়া সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর বাসুদেব বসু জানান, বিষয়টি নিছক ভুল।
তিনি বলেন, পরীক্ষক খাতা দেখেন ম্যানুয়ালি। অপরদিকে শিক্ষা বোর্ড সেটি সমন্বয় করে মেশিন রিড্যাবল পদ্ধতিতে।
তিনি বলেন, হতে পারে পরীক্ষকই ভুলটি করেছেন। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা মাত্র সেটি সংশোধনের ব্যবস্থা নেয়া হবে।