সকালে অস্ত্রোপচারের পর মুক্তামনিকে আইসিইউতে নেওয়া হলেও তার রক্তক্ষরণ বন্ধ হচ্ছিল না।তাই অল্প সময়ের ব্যবধানেই মুক্তামনিকে আবারো অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়েছে।রক্তক্ষরণ বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. হোসেন ইমাম জানান, মুক্তামনির জন্য এ-পজেটিভ রক্তের প্রয়োজন পড়তে পারে।প্রয়োজনীয় রক্তদাতা থাকলেও আমরা আশা করছি আরও মানুষ আসুক। তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, এক ব্যাগ প্লাটিলেট সংগ্রহ করতে চার ব্যাগ রক্ত লাগে।সে কারণে পর্যাপ্ত পরিমান প্লাটিলেটের জন্য আরো রক্তদাতা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, আজ সকাল ৮.৩০ মিনিটে মুক্তামনিকে প্রথম দফায় অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। ৪০ মিনিট দীর্ঘ ওই অপারেশনে বায়োসপির জন্য মুক্তামনির হাত থেকে টিস্যু সংগ্রহ করা হয়।
অপারেশনে চিকিৎসক দলে ছিলেন বার্ন ইউনিটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন, পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক সাজ্জাদ খন্দকার, অধ্যাপক রায়হানা আওয়াল, সহকারী অধ্যাপক তানভীর আহমেদ, কনসালটেন্ট ডা. আবু ফয়সাল, ডা. শারমিন সুমি, আবাসিক সার্জন হুসেন ইমাম, ডা. লতা আর অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের প্রধান ডা. মোজাফ্ফর আহমেদ, ডা. মৌমিতা তালুকদার ও ডা. জাহাঙ্গির কবির।
Check Also
তালায় ইউপি পরিষদ কক্ষে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে মানববন্ধন
তালা প্রতিনিধি তালার ইসলামকাটি ইউনিয়ন পরিষদে সাংবাদিক আক্তারুল ইসলাম ও আতাউর রহমানের ওপর সন্ত্রাসী রমজান আলী …