সাতক্ষীরার আশাশুনিতে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে ৫টি প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনায় জেলা পরিষেদের ১৩ নং ওয়ার্ড সদস্য দেলোয়ার হোসেনকে প্রধান আসামী করে আশাশুনি থানায় ১৫জনের নামে মামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে কচুয়া সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের সভাপতি ও ছাত্রলীগ নেতা উজ্জল ঘোষের পিতা বাবুলাল ঘোষ বাদি হয়ে এ মামলা করেন। মামলা নং-৫। এঘটনার পর থেকে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করেছে।
উল্লেখ্য বুধবার গভীর রাতে আশাশুনি উপজেলার কুল্ল্যা ইউনিয়নের কচুয়া সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের সামনে কুল্যা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে পলাশ ঘোষ, উজ্জল ঘোষ, বাবুলাল ঘোষ, কালিপদ ঘোষ, সুমন ঘোষ ও সুকুমার ঘোষকে পিটিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। এসময় সন্ত্রাসীরা চলে যাওয়ার সময় কচুয় সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুর করে চলে যায়। মন্দিরের ভাংচুরকৃত মুর্তিগুলোর মধ্যে বিষ্ণু, ব্রম্মা দূর্গা, কার্তিকসহ ৫টি মূর্তি রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ শাহরিয়ার ও চঞ্চল নামের দুই যবুককে আটক করে।##