শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, ‘শিক্ষকরা কোচিং বাণিজ্য করতে পারবেন না। কোনো নোট বা গাইড বই চলবে না। এগুলো বন্ধে আইন তৈরি করা হচ্ছে। এর সঙ্গে জড়িত কেউই ছাড় পাবে না।’
মন্ত্রী বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ মিলনায়তনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, খুলনা অঞ্চল আয়োজিত বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষা বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার গুণগত মান ও নৈতিকতার উন্নয়ন এবং জঙ্গিবাদ বিরোধী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার এরই মধ্যে দেশে জঙ্গিবাদ বিরোধী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। কিছু কিছু শিক্ষার্থী কানমন্ত্রে আকৃষ্ট হয়ে জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আর যাতে দেশে জঙ্গিবাদ না আসতে পারে, এজন্য শিক্ষক-অভিভাবকসহ সকলকে সর্তক থাকতে হবে ও এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
তিনি শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেন, শিক্ষকরা যদি নৈতিকতা-আদর্শ-শিক্ষা থেকে বিচ্যুত হয় তাহলে দেশের সর্বনাশ। কেবল অর্থই নয়, মান-মর্যাদাই হচ্ছে শিক্ষকদের বড় সম্পদ। শিক্ষার্থীদের জ্ঞানদানের পাশাপাশি ভালো মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে। নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। শ্রেণীকক্ষে তাদের আরো বেশি পাঠদান করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ‘সরকার পরিকল্পনা নিয়েই দেশকে এগিয়ে নিচ্ছে। আধুনিক যুগের অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে প্রযুক্তি। এজন্য ঘোষণা করা হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ও গ্রহণ করা হয়েছে ভিশন ২০২১। ডিজিটাল ও উন্নত বাংলাদেশ বাস্তবায়নে যারা নেতৃত্ব দেবে সে সকল নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের শিক্ষা দিতে হবে। শিক্ষকরা হচ্ছেন দেশের মূল নিয়ামক শক্তি। এ জন্য আমরা শিক্ষকদের মর্যাদা বাড়াতে চাই।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর এবং খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুস সামাদ। এতে সভাপতিত্ব করেন খুলনা অঞ্চলের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার পরিচালক টি এম জাকির হোসেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান।
বিধিমেতাবেক অতিরিক্ত ক্লাশ নেয়াকে কেউ কেউ কোচিং বলে অপবাদ দিচ্ছে। এ থেকে রেহাই চাই।
বড় বড় কথা . আপনাদের কথা কাজের সাথে মিল নাই।i C T Mpo দিচ্ছেন না আবার বলেন ডিজিটাল ডিজিটাল।
আর কতবার একই কথা শুনব
কোনো আইনই কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে পারবে না। কারণ নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা সরকারের অনুদান ভোগ করেন না। তাদের অনুদান বন্ধ হবার ভয় না। এরা প্রবাদটির মতো “ল্যাংটার আর বাটপারের ভয়।” তাই এরা নির্ভয়ে কোচিং/প্রাইভেট/টিউশনি চালিয়ে যাবে। আর এদের দেখাদেখি এমপিভুক্ত/সরকারি শিক্ষকরা সাময়িক সময়ের জন্য কোচিং/প্রাইভেট বন্ধ রেখে আবার আগের অবস্থানে ফিরে যাবে।
রাজধানির ফ্ল্যাটে ফ্ল্যাটে যে শিক্ষা ব্যবসা চলছে তা কে দেখবে ?
মন্ত্রী মহোদয়,
আপনি কোচিং বাণিজ্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন কিন্তু যে সমস্ত শিক্ষকগণ নোট গাইড বই এর ব্যবসা করেন তাদের বিরুদ্ধে তো কোন ব্যবস্থা নেন না। এমপিও ভূক্ত শিক্ষক কর্মচারিদের প্রাণের দাবি ‘জাতীয়করন’ এ সম্পর্কে তো আপনার কোন বক্তব্য আসে না। তাহলে কি আপনি শিক্ষামন্ত্রী হয়েও শিক্ষকদের ন্যায পাওনার বিরোধী? এমপিও ভূক্ত শিক্ষকগণ পান না ৫% বর্ধিত বেতন, বৈশাখী ভাতা, পুর্ণাংগ ঈদ বোনাস, পুর্ণাংগ চিকিৎসা খরচ, উপযুক্ত বাসা ভাড়া ও আনুষঙ্গিক খরচ। আপনি কি শিক্ষকদের এসব দাবি সম্পর্কে অবগত নন। উপরোক্ত প্রশ্ন সমুহ আপনার বিবেকের কাছে।
শুধু সরকারী শিক্ষকদের নিয়ে সম্ভব নয়।যেদেশে 95% বেসরকারী শিক্ষক তাদের মান মর্যাদার,আর্থিক দিকে বিবেচনায় ,রাখতে হবে।বেসরকারী আয় সরকারী কোষাগারে নিয়ে রাঘব বোয়ালদের হাত হতে প্রতিষ্ঠান রক্ষা করে ।জাতীয়করণ করুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়, ডিজিটাল বাংলাদেশে আমাদের আইসিটি শিক্ষকদের আর কতদিন বিনাবেতনে না খায়িয়ে রাখবেন? না কি ডিজিটাল বাংলাদেশের নতুন নিয়ম করলেন যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কারিগর,শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটাল করার কারিগরদের না খায়িয়ে রেখেই দেশ আরো ডিজিটালে উন্নতি হবে? হায়রে ডিজিটাল বাংলাদেশ, হায়রে ডিজিটাল শিক্ষা মন্ত্রী, সব হয় এদেশে, শুধু আইসিটি শিক্ষকদের বেতন দেওয়ার কোন ব্যবস্থা হয়না! ধিক ধিক শত ধিক এই ডিজিটাল বাংলাদেশকে,শত ধিক শিক্ষামন্ত্রীকে……………
মহেশখালী উপজেলাধীন মাতারবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিদিন ১ টায় ছুটি হয়।তারপর ২ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত চলে ৬ ষ্ঠ থেকে ১০ ম শ্রেণি পর্যন্ত বাধ্যতামূলক প্রাইভেট ও কোচিং বাণিজ্য।কোচিং করতে না গেলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয় এবং ৮ ম শ্রেণিতে কোচিং – এ না গেলেও মাসিক ৪০০/ হারে আদায় করার অভিযোগ রয়েছে।
অনেক দিন ধরে শুনছি কোন আঈন তো কার্যকর করতে দেখলাম না।
The MPO included teachers are very pleased to have you as education minister, a magician of suger-quated speech. You are perfect minister as you easily can threat the teachers . I don’t support corruption but when a man steals, If the teachers are dishonoured, you are not out of it. Indirectly it is a prestige of you. You never deliver any speech about nationalisation of non-govt. education or even five percent annual increment.
প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষা বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার গুণগত মান ও নৈতিকতার উন্নয়ন এবং জঙ্গিবাদ বিরোধী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়কে ধন্যবাদ। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের কাছে অনুরোধ সকল আত্তীকৃত কলেজের সকল শিক্ষকদের স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রেখে দ্রুত প্রক্ষাপণ জারি করুন।
আবোল তাবোল না বলে বেকারদের চাকরির ব্যবস্থা করুন।
একই হুমকি বার বার শুনতে ভাল লাগে না।
সবই ঠিক আছে , কিন্তু মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় কে সবিনয়ে বলছি যে , শিক্ষকদের ৫% প্রবৃদ্ধির খবর কি ? তাদের উতসব ভাতার খবর কি ? তাদের বৈশাখী ভাতার কোনো খবর আছে কি ?
মাননীয় মন্ত্রী mpo na dea humke deccen jara mpo behin dirga din theke prstistsn prodan r sabapater attachare jebon nasta karche, nam matro sammanete cakre haranor baye sada tatasta thake tader bapare kecho kare dekhan
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়,
একজন আইসিটি শিক্ষক, ধর্মীয় শিক্ষক ও কৃষি শিক্ষক হাইস্কুলে চাকরি নিলেই তার বেতনস্কেল হয় ১৬০০০/ টাকা আর বিএসসি শিক্ষক তার বেতন স্কেল ১২৫০০/ টাকা। এত বৈষম্য কি আপনাদের নজরে পরেনা? আবার বলেন কোচিং, প্রাইভেট পড়াতে পারবেনা। বেতন টাকা দিয়ে সংসার চালানো দায়, তারপর ছেলে মেয়েদের পড়ালেখার খরচ আরও অনন্য খরচ। এইরকম অবস্থা আপনার হলে ভাল বুঝতেন।