প্রধান বিচারপতিকে গৃহবন্দি রাখার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় আইনজীবীদের মানববন্ধন
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : প্রধান বিচারপতিকে জোরপূর্বক গৃহবন্দি রাখা এবং কৌশলে বিদেশে পাঠানোর প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় আইনজীবীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা জজকোর্ট চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. আবুল হোসেন-২। সাধারণ আইনজীবীগনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. তোজাম্মেল হোসেন তুজাম, এড. আশরাফুল আলম, এড. আকবর আলী, এড. শাহরিয়ার হাসিব, এড. আবুল হাসান, এড. হেলালুজ্জামান হেলাল, এড. আল আমিন, এড. নুরুল আমিন, এড. জাহাঙ্গীর আলম, এড. আমজাদ হোসেন, এড. ফেরদৌসী আলম, এড. রেজাউল ইসলাম, এড. রফিকুল ইসলাম-৩, এড. সিরাজুল ইসলাম-৫, এড. শাজাহান আলী, এড. আলমগীর আশরাফ, এড. অসীম কুমার মন্ডল, এড. আমিনুর রহমান প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, একটি রায় সরকারের মতে না হওয়ায় আজ প্রধান বিচারপতিকে জোরপূর্বক বাড়িতে গৃহবন্দি ও কৌশলে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে। নিজেদের স্বার্থে সরকার বিচার বিভাগের উপরও হস্তক্ষেপ করছে। আজ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিচার বিভাগের প্রধানের যদি এই অবস্থা হয়। তাহলে সাধারণ মানুষের কিভাবে হয়রানি হতে হচ্ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রধান বিচার প্রতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা স্বাক্ষরিত যে পত্র দেখিয়ে তাকে ছুটিয়ে পাঠিয়েছে ওই পত্রের স্বাক্ষরটি তার না। এছাড়া উক্ত পত্রে ৫টি বানান ভুল। একজন বিচারপতি ৫টি বানান ভুল করবে এটি হতে পারে না। জনগনের আর বুঝতে বাকী নেই রায়টি তাদের মতের না হওয়ায় চাপ প্রয়োগ করে প্রধান বিচারপ্রতিকে দেশের বাইরে পাঠানো হচ্ছে। অবিলম্বে বিচার বিভাগের নিজস্ব স্বাধীনতা দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : প্রধান বিচারপতিকে জোরপূর্বক গৃহবন্দি রাখা এবং কৌশলে বিদেশে পাঠানোর প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় আইনজীবীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা জজকোর্ট চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. আবুল হোসেন-২। সাধারণ আইনজীবীগনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. তোজাম্মেল হোসেন তুজাম, এড. আশরাফুল আলম, এড. আকবর আলী, এড. শাহরিয়ার হাসিব, এড. আবুল হাসান, এড. হেলালুজ্জামান হেলাল, এড. আল আমিন, এড. নুরুল আমিন, এড. জাহাঙ্গীর আলম, এড. আমজাদ হোসেন, এড. ফেরদৌসী আলম, এড. রেজাউল ইসলাম, এড. রফিকুল ইসলাম-৩, এড. সিরাজুল ইসলাম-৫, এড. শাজাহান আলী, এড. আলমগীর আশরাফ, এড. অসীম কুমার মন্ডল, এড. আমিনুর রহমান প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, একটি রায় সরকারের মতে না হওয়ায় আজ প্রধান বিচারপতিকে জোরপূর্বক বাড়িতে গৃহবন্দি ও কৌশলে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে। নিজেদের স্বার্থে সরকার বিচার বিভাগের উপরও হস্তক্ষেপ করছে। আজ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিচার বিভাগের প্রধানের যদি এই অবস্থা হয়। তাহলে সাধারণ মানুষের কিভাবে হয়রানি হতে হচ্ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রধান বিচার প্রতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা স্বাক্ষরিত যে পত্র দেখিয়ে তাকে ছুটিয়ে পাঠিয়েছে ওই পত্রের স্বাক্ষরটি তার না। এছাড়া উক্ত পত্রে ৫টি বানান ভুল। একজন বিচারপতি ৫টি বানান ভুল করবে এটি হতে পারে না। জনগনের আর বুঝতে বাকী নেই রায়টি তাদের মতের না হওয়ায় চাপ প্রয়োগ করে প্রধান বিচারপ্রতিকে দেশের বাইরে পাঠানো হচ্ছে। অবিলম্বে বিচার বিভাগের নিজস্ব স্বাধীনতা দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।