পাইকগাছা প্রতিনিধি ॥ পাইকগাছায় লস্কর ইউনিয়নের পাইকগাছা –কয়রা সড়কের পাশে আলমতলা নামক স্থানে সরকারী সম্পত্তিতে অবৈধ ভাবে নাসিং পয়েন্ট (চারা মাছের) ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি সরকারী জায়গায় পাকা ইমারত নির্মান করার আভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, উপজেলার লস্কর ইউনিয়নের আলমতলা নামক স্থানে পাইকগাছা-কয়রা সড়কে পাশে সরকারী জায়গায় সোহাগ নাসিং পয়েন্ট, সরদার নার্সিং পয়েন্ট, নয়ন নার্সিং পয়েন্ট, গড়ে ওঠে । উক্ত ৩ টি প্রতিষ্টানের মালিক সুমন কাগজী, আজিজুর রহমান ভূট্যো,ও আঃ মান্নান মিস্ত্রি গংরা। তারা কয়েক বছর আগে পাইকগাছা কয়রা সড়কের পার্শে বদ্দ বাউখোলা নদীতে গোল পাতা ঘর বেধে নাসিং পয়েন্ট (চারা মাছের) ব্যবসা করে আসছে। জানা যায় তারা সরকারী ট্যাক্স ফাকি দিয়ে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এমন কি ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স পর্যন্ত নেই। কিন্তু তাদের ব্যবসা বেশী সফল হওয়ার পাইকগাছা কয়রা সড়কের পার্শে আলমতলা মৌজায় বদ্দ বাউখোলা নদীতে ১ খতিয়ানের ১০৩৬ দাগে সোহাগ নার্সিং পয়েন্ট মালিক সুমন কাগজী, রাতের আধারে পাকা ইমারত নির্মান করছে। এ খবর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফখরুল হাসান জানতে পেরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) স র্ভেয়ার সাফিরুল কে পাঠান এবং তিনি পাঁকা ইমারত নির্মানের কাজ বন্ধ করেদেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফখরুল হাসান জানান কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তার সপক্ষের কাগজ পত্র সোমবার আমার অফিসে আনতে বলা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যান কে. এম আরিফুজ্জামান তুহিন জানান পরিষদের তারা ট্রেড লাইসেন্স গ্রহন করেনি। অভিযুক্ত সুমন কাগজী এর সততা স্বীকার করে বলেন জায়গাটি জনৈক হোসেন গাজীর কাছ থেকে ক্রয় করা হয়েছে।
Check Also
কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে বিভাগ করার সুপারিশ দেবে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন
কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে বিভাগ করার সুপারিশ করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সচিবালয় …