ক্রাইমবার্তা রিপোর্ট:সপ্তাহ না পার হতেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করলেন সাবেক পর্নস্টার স্টেফানি ক্লিফোর্ড। ট্রাম্পের কর্মচারীর কাছ সেই টাকা দিয়েছিল বলে জানিয়েছেন তিনি।
২০০৬ সালে একটি গল্ফ টুর্নামেন্টে আলাপ হয়েছিল ট্রাম্প ও স্টেফানির। তখন ট্রাম্পের বয়স ৭১, স্টেফানির ৩৮।সেখানেই নাকি ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটিয়েছিলেন তারা। তারপরে ২০১৬ সালে নির্বাচনী প্রচার শুরু হওয়ার সময় স্টেফানিকে মুখ বন্ধ রাখার জন্য টাকা দেন ট্রাম্প।
এর আগে, স্টেফানি বলেছিলেন- ‘ট্রাম্পের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছিল ঠিকই, তবে ওঁর সঙ্গে কোনো শারীরিক সম্পর্ক হয়নি। আমি কোনো টাকাও নিইনি। ট্রাম্প অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি। একটি দেশের প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে এরকম জল্পনা রটানো অন্যায়।
‘পুরো বিষয়টি নিয়ে তিনি একটি বিবৃতিও প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু চারদিন কাটতে না কাটতেই স্টেফানি এবার বললেন, ‘আমার ভয় ছিল, মুখ খুললে আমি হয়তো টাকাটা পাবো না।’
তবে ট্রাম্পের সঙ্গে তার শারীরিক সম্পর্ক ছিল কি না, সেটা নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ তিনি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই বলছেন, সম্পর্ক যদি না–ই থেকে থাকে, তাহলে সেটা চাপা দেওয়ার জন্য ট্রাম্প খামোখা টাকা দিতে যাবেন কেন!
১৮জানুয়ারী,২০১৮বৃহস্পতিবার::ক্রাইমর্বাতা.কম/নেট/আসাবি