২২ হাজার টাকা নিলামে এক নারীকে বিয়ে করেছিলেন এক যুবক। বিয়ের সময় পুরো টাকা দিতে পারেননি। ১৫ হাজার টাকা নগদ এবং বাকি টাকা পরে দেয়ার শর্তে মেয়েটিকে বিয়ে করেন তিনি। কিন্তু বিয়ে করার কয়েক দিন পর বাকি সাত হাজার টাকা পরিশোধ করতে না পারায় স্বামীর কাছ থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় স্ত্রীকে।
এ ঘটনা মেনে নিতে পারেননি মুকেশ। পরে রাগ, ক্ষোভ ও হতাশায় আত্মহত্যা করেন তিনি।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাগপতের সুরুরপুর গ্রামে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, সম্প্রতি বাগপতে বেআইনিভাবে নিলামে তোলা হয় এক নারীকে। ২২ হাজার টাকার বিনিময়ে মেয়েটিকে বিক্রি করে দেয়ার চেষ্টা চালায় এক অসাধু ব্যক্তি। সেই দর কষাকষিতে অংশ নিয়ে ওই নারীকে বিয়ে করেন সুরুরপুরের বাসিন্দা মুকেশ। কিন্তু বিয়ের সময় কোনোভাবেই তিনি ২২ হাজার টাকা দিতে পারেননি। ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে ওই নারীকে বিয়ে করেন মুকেশ। বিয়ের কিছু দিনের মধ্যে বাকি টাকাও পরিশোধ করার কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই টাকা দিতে না পারায় তার স্ত্রীকে তুলে নিয়ে যায় নিলামকারীরা। এর পরই আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মুকেশ।