সাতক্ষীরা প্রতনিধি; পতৈৃক সূত্রে পাওয়া রর্কেডীয় তনি শ’ বঘিা জমরি চারধারে লাল পতাকা বসানো হয়ছে।ে তবে এই জমরি পুরোটাই আমাদরে দখলে রয়ছে।ে একই জমি নয়িে সুপ্রমি র্কোটরে আপলি বভিাগে শুনানরি অপক্ষোয় রয়ছে।ে অথচ এই জমতিে থাকা আমার বৃদ্ধা মা এক ভাই ও এক র্কমচারকিে কাগজপত্র দখোর নাম করে গাড়তিে তুলে নয়িে গয়িে সদর উপজলো নর্বিাহী অফসিার ১৫ দনিরে জলে দয়িছেনে।
শনবিার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রসেক্লাবে এক সংবাদ সম্মলেন করে এ কথা বলনে শহররে ইটাগাছার প্রয়াত ব্যবসায়ী মো. ইমান আলরি ছলেে আসাদুজ্জামান সুমন। তনিি বলনে আলোচ্য জমতিে বাংলাদশে ব্যাংক পরচিালতি ইইএফ র্অথায়নে সটিি অ্যাগ্রো কমপ্লক্সে প্রতষ্ঠিা করে তনিি র্দীঘ দনি ব্যবসা করে আসছনে। সম্প্রতি তার বাবা ইমান আলি মারা গছেনে। তার মৃত্যুর পর ওই জমি নয়িে শুরু হয়ছেে ষড়যন্ত্র। তনিি তার মা ভাই ও র্কমচাররি মুক্তি দাবি করনে আলোচ্য জমি সর্ম্পকে আসাদুজ্জামান সুমন বলনে মতনি সরদারসহ কয়কেজন বাদী হয়ে সরকারপক্ষকে ববিাদী করে একটি মামলা করনে। এই মামলায় বাদি পক্ষ ডক্রিী প্রাপ্ত হন। ডক্রিী প্রাপ্ত হয়ে বাদরিা ইমান আলরি নামে রজেষ্ট্রিী কোবালা দললি করে জমি হস্তান্তর করনে। ২০০১ সাল থকেে ওই জমি ইমান আলি মৎস্য ও ধান উৎপাদন কাজে ব্যবহার করে আসছনে। তনিি বলনে সরকারপক্ষ এর বরিুদ্ধে দওেয়ানি আপলি করনে। শুনানি শষেে ২০০৩ সালরে ১১ অক্টোবর আপলি নামঞ্জুর হয়। এর পর সরকারপক্ষ হাইর্কোটে সভিলি র্অডার ৩৩৯৮/২০০৪ দাখলি করনে। সটেওি হাইর্কোটে নামঞ্জুর হয়ে যায়। সরকারপক্ষ পরে সুপ্রমি র্কোটরে অ্যাপলিটে বভিাগে সভিলি আপলি ৪৬/২০১১ দাখলি করলে সটেি এখন র্পযন্ত শুনানরি অপক্ষোয় রয়ছেে বলে উল্লখে করনে আসাদুজ্জামান। তনিি আরও জানান মো. আবুল কালাম আজাদ খান বাদি হয়ে সরকারপক্ষকে ববিাদী করে দওেয়ানি ২৭/১৯৯৩ মামলা করনে। এতওে বাদি ডক্রিী প্রাপ্ত হন। সরকার ১৯৯৫ সালে এর বরিুদ্ধে আপলি করলে তা মঞ্জুর হলওে আবুল কালাম আজাদ খান সভিলি ডভিশিনে আপলি করনে। সটেি এখনও বচিারাধীন। উক্ত মোকদ্দমায় হাইর্কোট ২০০১ সালরে ২১ জুন উক্ত জমতিে স্থতিাদশে( মইেনটইেন স্ট্যাটাসকো) বলে এক নর্দিশে দনে। অথচ স্থতিাবস্থা এবং মামলা বচিারাধীন থাকা অবস্থায় আমার দখলীয় জমি সর্ম্পকে পত্রপত্রকিায় খবর প্রকাশতি হয় যে খাস জমি উদ্ধার করা হয়ছে।ে পত্রকিায় এ খবর দখেে আমরা এর বরিুদ্ধে সরকারপক্ষকে কনটম্পেট নোটীশ ইস্যু কর।ি এরপর সদর উপজলো নর্বিাহী অফসিার শুক্রবার ২৭ এপ্রলি আসাদুজ্জামানরে বৃদ্ধা মাতা রহমিা খাতুন, তার এক ভাই হাসান ও র্কমচারি হাফজিুলকে ঘটনাস্থলে যয়েে কাগজপত্র দখেবার কথা বলে গাড়তিে তুলে নয়িে ১৫ দনিরে সাজা প্রদান করনে। আসাদুজ্জামান আরও বলনে এ বষিয়ে পরে কাগজপত্র দখোতে গলেে ইউএনও বলনে, এ র্অডার ২০০১ সালরে ২০১৮ সালরে কোনো র্অডার নইে। এ বষিয়ে জলো প্রশাসক, অতরিক্তি জলো প্রশাসক (রাজস্ব) কারও সাথে যোগাযোগ করা যায়ন।ি কারণ তারা ছুটতিে রয়ছেনে। তবে অতরিক্তি জলো প্রশাসক র্সাবকিকে জানানো হলে তনিি কোনো পদক্ষপে ননেনি বলে জানান মো. আসাদুজ্জামান। সংবাদ সম্মলেনে আরও উপস্থতি ছলিনে শখে ফরিোজ কবরি, আলি আহসান, নগিার সুলতানা পপ,ি সরজনিা আফরোজ, আফরোজা খানমসহ পরবিাররে সদস্যবৃন্দ।
আসাদুজ্জামান তার মার মুক্তি ও নজিরে জমতিে আইনগত দখল প্রতষ্ঠিার লক্ষ্যে জলো প্রশাসকরে সহযপোগতিা কামনা করছেনে।
Check Also
যশোর বেনাপোল দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় কলারোয়ার আ’লীগ কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
নিজস্ব প্রতিনিধি :- সাতক্ষীরা: যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার …