রোজার শুরুতেই সাতক্ষীরাতে সীমাহীন ভোগান্তি*রাস্তা-ঘাট খোঁড়াখুঁড়ি * ট্রাফিক পুলিশের নিরব চাঁদাবাজি*

সিন্ডিকেট সৃষ্টি করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি * যেখানে সেখানে বাস থামিয়ে যাত্রী তোলায় সড়কে যানজট*

আবু সাইদ বিশ্বাসঃ সাতক্ষীরা: রোজার শুরুতেই জেলাবাসির সীমাহীন ভোগান্তি। দ্র্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি, রাস্তা ঘাট খোঁড়াখুঁড়ি, যানজট, খাদ্যে ভেজালসহ রাস্তা-ঘাটে চাঁদাবজিতে অতিষ্ঠ জনজীবন। সবকিছুই যেন নিয়ন্ত্রণহীন। সরকারের নানা উদ্যোগ ও সতর্কবাণীর পরও রমজান কেন্দ্রিক কয়েকটি পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ ও সরবরাহ রয়েছে, কিন্তু দাম চড়া। শুধু তা-ই নয়, রোজাভিত্তিক বিভিন্ন নিত্যপণ্য কৃষক পর্যায়ে যে দামে বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো ভোক্তাদের কিনতে হচ্ছে প্রায় তিনগুণ দামে। মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে জেলায় রমজান ভিত্তিক কয়েটি পণ্যের দাম বেড়েছে কয়েক দফায়। রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজারে টিসিবির সাশ্রয়ী পণ্য বিক্রির কথা থাকলেও সাতক্ষীরাতে এর সূফল পায়নি জনগণ। বিশ্বের বহু দেশে রমজানে দ্রব্যমূল্যের দামকমাতে ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগীতায় নামে । সেখানে বাংলোদেশে দ্রব্যমূল্য বাড়াতে মরিয়া হয়ে উঠে ব্যবসায়ীরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব এবং অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা নেই। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। আর এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা তাদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে জেলাতে সব পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে পর্যাপ্ত। কিন্তু রোজা শুরুর দু’একদিন আগ থেকেই অসাধু ব্যবসায়ীরা নানা কৌশলে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে পকেট কাটছে ক্রেতাদের। সরকার ও ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে নানা আশ্বাস দেয়া হলেও রমজানে পণ্যের মূল্যের লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সেহরি ও ইফতারির অনেক পণ্যই সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এতে বাধ্য হয়েই স্বল্প আয়ের অনেককেই প্রয়োজনীয় তালিকা থেকে বেশকিছু পণ্য কাটছাঁট করতে হচ্ছে।
অন্যদিকে রমজান ও ঈদকে টার্গেট করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ভেজাল চক্রের সদস্যরা। ভেজাল পণ্যে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। পুলিশ-র‌্যাবসহ একাধিক সংস্থা ষোষণা দিয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে অভিযানে নামলেও থেমে নেই ভেজাল খাবার ও মৌসুমি ফল কেনাবেচা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব পণ্য খেয়ে ভোক্তারা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
সরকারের নানা উদ্যোগ ও সতর্কবাণী সত্ত্বেও দাম বাড়ছে রমজানের চাহিদাসম্পন্ন কয়েকটি পণ্যের। তিন দিনের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ৩০ টাকা। পণ্যগুলো হচ্ছে- বেগুন, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, এবং শসা। বাজার ও মান ভেদে এসব পণ্যের দাম বাড়ায় বাজারে এসে হতবাক হয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
সরেজমিন দেখা গেছে, রবিবার সাতক্ষীরা খুচরা বাজারে বেগুন বিক্রি হয়েছে ৪০-৬০ টাকা কেজি দরে। বুধবার এই বেগুনই বিক্রি হয়েছিল ২৫-৩৫ টাকা। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানালেন পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদেরও বাড়াতে হচ্ছে। এছাড়া কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৪০-৬০ টাকা। ৬০ টাকার ধনেপাতা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে। শশা ২০ টাকা থেকে বেড়ে ৬০ টাকায়। সব মাংশের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ৫০-৮০ টাকা পর্যন্ত। মসলার দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
মৌসুমের শুরুতেই বেশি দামের লোভে কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো হচ্ছে বিভিন্ন ফল। অপরিপক্ব আম পাকাতে ক্যালসিয়াম কারবাইড ও ইথানল ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। খেজুরেও দেয়া হচ্ছে ফরমালিন। বাহারি ইফতার তৈরিতেও ব্যবহার করা হচ্ছে ক্ষতিকারক রং ও কেমিক্যাল।
বাজারে বিক্রি হচ্ছে অনুমোদন হীন বিভিন্ন ভোগ্যপন্য। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরিকরা হচ্ছে বিভিন্ন সেমাই সহ বিভিন্ন খাদ্যপন্য।
সাতক্ষীরা পৌরসভা সহ জেলার বিভিন্ন সড়কে চলছে উন্নয়ন খোঁড়াখুঁড়ি। এতে কর্মব্যস্ত মানুষ চলাচলে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। সারা বছরে তেমন কাজ না করে নতুন বাজেটের আগে খাতা কলমে কাজ দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা লুটপাটের রফা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃষ্টি, ঠিকাদারের গড়িমসি, সড়ক ও জনপদ বিভাগের কর্মকর্তাদের অবহেলা ও রাজনৈতিক নেতাদের কমিশনের কারণে সাতক্ষীরার বেশির ভাগ সড়কের অবস্থা এখন বেহাল দর্শা। প্রধান সড়কগুলো খানাখন্দে ভরা। মহাসড়কগুলো এখন জনদুর্ভোগের প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৃষ্টির সময় কোনটি রাস্তা আর কোনটি খানাখন্দ তা চেনার যেন উপায় থাকে না। সাতক্ষীরা-কলিগঞ্জ-শ্যামনগর-আশাশুনি-পাটকেলঘাটা-খুলনা-যশোর সড়কগুলোর অবস্থা এখন খুবই খারাপ। জেলা সদর থেকে শুরু করে এমন বেহাল দশা উপজেলাগুলোতেও।
সাতক্ষীরায় বহিরাগতদের পাশাপাশি ট্রাফীক পুলিশও সড়কে চাঁদাবাজি করছে। সাতক্ষীরা শহরের খুলনা রোড মোড়,নিউমার্কেট মোড়, আমতলা মোড়, শহরতলীর বিনেরপোতা, পলিটেকনিক মোড় ও বাঁকাল ব্রিজ সংলগ্ন আলিপুর ফিলিং স্টেশনের সামনে বিশেষ অভিযানের নামে পুলিশ দিনভর চাঁদাবাজি করেছে বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নাম্বার বিহীন অন টেস্ট মোটর সাইকেল থেকে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা, মিনি ট্রাক থেকে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, মাইক্রোবাস থেকে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা চাঁদা নিয়ে ছেড়ে দিয়েছে ট্রাফিক পুলিশ। এছাড়া বৈধ কাগজপত্র থাকলেও বিভিন্ন ছালা- ছুঁতোয় আদায় করা হয়েছে ২০০/৩০০ টাকা। প্রকাশ্যে সড়কে ট্রাফিক পুলিশের বেপরোয়া চাঁদাবাজি করলেও খবর রাখেন না সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ।
সূত্র জানায়, ট্রাফিক পুলিশকে চাঁদা দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারলে মামলা হয় না। আর বৈধ কাগজপত্র থাকলেও চাঁদা না দিলে দেয়া হয় মামলা। সূত্র জানায়, নাম্বার বিহীন মোটর সাইকেলের নেম প্লেটে অনেকে একটি বাড়ি একটি খামার, সাতক্ষীরা পৌরসভা, স্বাস্থ্য বিভাগ, প্রেস, সংবাদপত্র, পুলিশ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, জরুরী বিদ্যুৎ, জরুরী ঔষধসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও প্রতিষ্ঠানের নাম লিখে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।
সাতক্ষীরায় ট্রাফিক পুলিশের বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে গাড়ির মালিকরা। রাস্তায় গাড়ি বের করলেই মাসিক চাঁদা দিতে হয় ট্রাফিকের। বৈধ কাগজপত্র থাকলেও ট্রাফিকের মাসিক চাঁদা দিতে হবে বাধ্যতামূলক। নিয়মিত চাঁদার টাকা না দিলে রিক্যুইজেশনের পাশাপাশি মামলা দিয়ে হয়রানি করা চালক ও মালিকদের বলে। এভাবে প্রতিমাসে জেলার বিভিন্ন ধরনের যানবাহন থেকে আদায় করা হয় কয়েক লাখ টাকা চাঁদা।
সূত্র জানায়, শহরে চলাচলকারি নছিমন, করিমন, আলম সাধু ও ইঞ্জিনভ্যান থেকে মাসিক চাঁদা আদায় করার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নিয়মিত মাশয়ারা আদায় করে পুলিশ। একই সাথে সাতক্ষীরার ভোমরা, পাটকেলঘাটা, নলতা, কালিগঞ্জ ও শ্যামনগরের বিভিন্ন ট্রাক থেকে মাসিক ৫শ’ টাকা হারে মাশুয়ারা আদায় করেন ট্রাফিক পুলিশ।
শহরে যানজটের অন্যতম কারণ যেখানে সেখানে দাড়িয়ে বাসে যাত্রীতোলা। সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসা বাস কোন নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে খুলনার রোড মোড়,নারিকেলতলা মোড়,নিউমার্কেট মোড়, তুফান মোড়, হাটের মোড় সহ বিভিন্ন জনবহুল স্থানে দীর্ঘ সময় দাড়িয়ে যাত্রি উঠা নামা করায় শহরে যানজট লেগে যায়। পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করে চলে যায়। একজন সুপারভাইজার জানালেন,পুলিশকে নিয়মিত মাশুয়ারা দিতে হয়। খুলনা রোড মোড় থেকে ইটাগাছা হাটের মোড় পর্যন্ত কয়েক দফায় যানজটের কবলে পড়তে হচ্ছে। ভূক্ত ভোগীরা জানায়, অবৈধভাবে রাস্তা দখল, রাস্তার উপর গাড়ি পার্কিং, শহরে নছিমন-করিমন চলাচলসহ নানা কারণে শহরে যানজট হচ্ছে। যানজট নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে ট্রাফিক বিভাগ। ফলে দুর্ভোগে পড়েছে শহরবাসী।
সাতক্ষীরা ট্রাফিক বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, রোজা ও সামনে ঈদের কারণে যানজট একটু বেশি হচ্ছে। তবে ট্রাফিক বিভাগ যানজট নিরসনে প্রয়োজনীয় কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের চাঁদাবাজি বন্ধসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাট্রিজ ডিসিসিআই চলতি সপ্তাহে স্বারাষ্ট্রামন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের কাছে এসব দাবি তুলে ধরেন। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, রমজানে বিভিন্ন সংগঠনের নামে চাঁদাবাজি হয়। যার প্রভাব পড়ে দ্রব্যমূল্যে।
মসজিদ,মাদ্রাসা,ইয়াতিম খানা সহ বিভিন্ন ধর্মীয় উপশানালয়ের নামে অর্থ আদায় করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙ্গিয়ে জেলার বাইরে থেকে আগত হুজুরা অর্থ আদায় করছে। খোজ নিয়ে জানা গেল যে সব প্রতিষ্ঠানের নামে অর্থ আদায় করা হচ্ছে তার কোন অস্তিত্ব নেই। রমজনে জেলার বিভিন্ন এলাকায় সেহেরীর সময় মাইকিং করা হচ্ছে। বিনিময়ে রমজানের শেষ দিকে তাদের চাঁদা দিতে হবে। রমজানের শুরুতেই হঠাৎ করে শহরে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়ে গেছে। নতুন নতুন ভিক্ষুক এলাকা ছেয়ে গেছে। যে যে ভাবে পারছে ভিক্ষা করে রোজগার করছে। অথচ সাতক্ষীরা সদরকে ভিক্ষুক মুক্ত ঘোষণা করেছে প্রশাসন। ফলে কাজির গরু রয়ে গেল কিতাবে।

জেলা পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান জানান, রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জেলার আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে চার স্তরেরে নরিাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ বিভিন্ন ধরণের অপরাধ মুলক কর্মকান্ড কঠিন হস্তে প্রতিহত করা হবে। তিনি আরো বলেন, অসাধূ ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা লাভের জন্য যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না করতে পারে সে বিষয়ও নজরদারী করা হচ্ছে। কোন পুলিশ সদস্য অপরাধ করলে প্রমানিত হলে কঠোর শাস্তি দেয়া হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন জানান, রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে ভেজাল খাদ্যে, নিত্য প্রয়াজনীয় দ্রব্য মুল্য বৃদ্ধি ও বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বাজার মনিটরিং ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে।

চলতি সপ্তাগে ব্যবসায়ীদেও এক প্রশ্নের জবাবে স্বারাষ্ট্রামন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কাউকে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাস করতে দেব না। চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিচ্ছি। চাঁদাবাজ পুলিশ থাকার কথা স্বীকার করে মন্ত্রী আরও বলেন, পণ্যে ভেজাল করেন ব্যবসায়ীরা। সরকারি কর্মকর্তা বা পুলিশ ভেজাল করে না। তিনি আরো বলেন, দেশের আইনশৃঙখলা বাহিনী কোনো ধরনের অনৈতিক কার্যক্রমকে প্রশ্রয় দেবে না। মহাসড়কে যানজটের বিষয়ে তিনি গাড়ির চালকদের নিয়ম মেনে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানান। বিপণি বিতানসমূহে নিরাপত্তা বিধানে সরকারের পক্ষ থেকে সব উদ্যোগ গ্রহণেরও আশ্বাস দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি অসাধু ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য ‘ন্যায্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সেল’ গঠনের প্রস্তাব দেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কাউকে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাস করতে দেয়া হবে না। –আবু সাইদ বিশ্বাসঃসাতক্ষীরা ২০/০৫/১৮

Check Also

তালায় ইউপি পরিষদ কক্ষে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে মানববন্ধন

তালা প্রতিনিধি তালার ইসলামকাটি ইউনিয়ন পরিষদে সাংবাদিক আক্তারুল ইসলাম ও আতাউর রহমানের ওপর সন্ত্রাসী রমজান আলী …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।