মসিয়াররহমান কাজল, বেনাপোল: বেনাপোল পোর্ট থানার শিকড়ি সীমান্তে অভিযান চালিয়ে রবিবার সকালে পরিত্যক্ত অবস্থবিায় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার করেছে বিজিবি সদস্যরা।
তবে এ সময় কোনো চোরাকারবারিকে আটক করতে পারেনি তারা।
বিজিবি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি চোরাকারবারিরা ভারত থেকে বড় ধরনের একটি শাড়ির চালান এনে বেনাপোল পোর্ট থানার শিকড়ি গ্রামের মাঠের মধ্যে মজুদ করছে। যা যশোরের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল । এ ধরনের সংবাদের ভিত্তিতে বেনাপোল আইসিপি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েব সুবেদার আবুল কাসেমের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালিয়ে সাড়ে পাঁচশ পিস ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার করে। যার সিজার মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা।
৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে কর্নেল আরিফুল হক সাড়ে পাঁচশ পিস শাড়ির চালান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ।
——————-০———————
শার্শার মিজান পানিতে ডুবা রোধে ক্ষুদ্রযন্ত্র আবিস্কার করেছেন।
মসিয়াররহমান কাজল,বেনাপোল।গো-আগুন ও পানিতে নিভে যায় অনেক জীবন প্রদীপ। পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে ক্ষোভের আগুন। আগুনের পর এবার পানি নিয়ে কাজ করে সফল হয়েছেন যশোরের শার্শার উদ্ভাবক মিজানুর রহমান মিজান। শিশু কিশোর সহ সাতার না জানা মানুষের হাওড় বাওড় খাল বিল নদী,পুকুর ও জলাশয়ে ডুবে যাওয়া রোধে ক্ষুদ্র যন্ত্র আবিস্কার করেছেন তিনি। পানির স্পর্শ পেলেই বেজে উঠবে যন্ত্রটি। পানিতে ভাসবে ফাতনা। জানেতে পারবে পরিবারের সদস্যরা। ছোট একটি ডিভাইস রক্ষা করতে পারে তাকে। সফল এই যন্ত্র আবিস্কারে খুশি স্থানীয়রা-যন্ত্রটি দেখতে আসছে অনেকে–
শিশু কিশোরদের কাজে আসবে যন্ত্রটি। বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দেওয়া দরকার বলে জানান হালিমা খুাতুন ফুলমনি ও আবাদর হোসেন। তারা বলেন একের পর এক যন্ত্র আবিস্তার মুগ্ধ হয়েছেন। পরিবেশ সমাজ দেশ ও জাতির কল্যানে কাজে আসবে যন্ত্রগুলো। সরকারের পৃস্টপোষকতা পেল মিজানুর রহমান আরো এগিয়ে যাবে বলে জানান তারা।
মটর ম্যাকানিক যশোরের শার্শার মিজানুর রহমান মিজান। একের পর এক যন্ত্র আবিস্কার করে পেয়েছেন ক্রেষ্ট সন্মাননা পত্র সহ নগদ অর্থ। উপজেলা জেলা বিভাগীয় ও দেশ পর্যায়ে পরিবেশ সহ একাধিক স্বিকৃতি পেয়েছেন তিনি। ডিজিটাল কাইচি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র,অগ্নিরোধ জ্যাকেট,পরিবেশ সেপটি যন্ত্র,জালানি তেল ছাড়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন যন্ত্র ব্যায়াম যন্ত্র ২টি মটরকার আবিস্কারের পর এবার পানিতে ডুবে যাওয়া রোধে একটি যন্ত্র(ডিভাইস) তৈরী করে সফল হয়েছেন তিনি।
পানিতে ডুবে প্রতিনীয় ঘটে দূর্ঘটনা। হারিয়ে যায় আমাদের আদরের সন্তান। গত ৩তিন মাসে উপজেলায় ২৩জন শিশু পানিতে ডুবে মারা গেছে। মিজানুর রহমানের আবিস্কার যন্ত্রটি ব্যাপক কাজে আসবে বলে জানান সন্তার হারা পরিবারের সদস্যরা।
উদ্ভাবক মিজানুর রহমান বলেন,পোনিতে নিভে যায় অনেক জীবন। পরিবারে নামে শোকের ছায়া এই কষ্ট থেকেই পানিতে ডুবে যাওয়া রোধে আবিস্কার করেন যন্ত্রটি। ছোট একটি মাদুলের মতো যন্ত্রটি শরীরে বাধা থাকলে পানির স্পর্শ পেলেই উচ্ছস্বরে বেজে উঠবে। জানতে পারবে পরিবারের সদস্যরা সহ প্রতিবেশীরা। বাচানো যাবে শিশুকে। ৩থেকে ৫শ টাকায় মিলবে যন্ত্রচি। একটি ডিভাইস,একটি ব্যাটারী ও এ্যালারাম সার্কিট,একটি স্পিকার দিয়ে শুক্ষভাবে তৈরী করা হয় যন্ত্রটি। সরকারি সহযোগি পেলে বিশ্বব্যাপি যন্ত্রটি ছড়িয়ে দেওয়ার আশার তার।
পানিতে ডুবে যাওয়ারোধে যন্ত্রটি সরকারের পৃষ্টপোষতায় আসুক এমনটাই দাবী স্থানীয়দের।
প্রেরক,