মুক্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফারুক হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের (এমবিএ) শেষ বর্ষের ছাত্র রাশেদ খান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মশিউর রহমান, গাজীপুর ভাওয়াল কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র শাখাওয়াত হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ শেষ বর্ষের ছাত্র জসিমউদ্দিন আকাশ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি শেষ বর্ষের ছাত্র সোহেল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তারিকুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ শেষ বর্ষের ছাত্র মাসুদ সরদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সাইদুর রহমান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র আতিকুর রহমান।
এসময় কারাগারে তাদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন বাংলদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউল্লাহ ও মোজাম্মেল মিয়াজিসহ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
মুক্তির পর সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান বলেন, ৫ দফার আলোকে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপনসহ আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের প্রতি আমদের তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের আল্টিমেটাম রয়েছে। সরকার আমাদের দাবি না মানলে আমরা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব।
এর আগে সোমবার কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গ্রেফতার হওয়া ১৮ জন শিক্ষার্থীকে জামিন দেয়া হয়। রোববার ঢাকার আদালত থেকে জামিন পান আরও ৩২ জন শিক্ষার্থীসহ ৩৯ জন।
রাজধানীর শাহবাগ ও রমনা থানায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের এসব মামলা হয়েছিল