ক্রাইমবার্তা রির্পৌট: সাতক্ষীরা: তালায় অস্ত্র মামলায় শিবিরের সাবেক জেলা সাতক্ষীরা জেলা ও শহর শিবিরের সাবেক সফল সভাপতি খোরশেদ আলম আঙ্গুরকে অস্ত্র সহ আটকের ঘটনা সাতক্ষীরাতে টক অপ দ্যা নিউজ ছিল স্থানীয় পত্রিকা সমূহে। স্থানীয় গণমাধ্যম নিউজ পোর্টালে নউিজটা ভাইরাল হয়। বিশেষ করে জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল ক্রামবাতাই ডটকম সংবাটি গুরুত্বের সাথে প্রচার করলে প্রশাসন নড়ে চড়ে বসে। সংবাটি সোশাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়। রবিবার দুপুর ৩টার দিকে তাকে আটকের পর পুলিশ অস্বীকার করে। তাকে খলিল নগর পুলিশ ফাড়িতে নিয়ে রাখা হয় বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। ঐদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে তলা থানাতে রাখা হয় বলে খোরশেদ আলমের স্ত্রী খাদিজা জানান। এমনকি রাতে তাকে পরিবারের পক্ষ থেকে খাবার দেয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জপানানো হয়।
পরের দিন পুলিশ জানায় সভাপতি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একটি শুটারগান উদ্ধার করার কথা জানিয়েছে পুলিশ। তালা থানা পুলিশ জানায়, গোপান সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার রাতে এস আই আজগরের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স সহ ইসলামকাটী মাঠে কালভাট এলাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলা শিবিরের সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম(৩৩) গ্রেফতার করা হয়। সে তালা উপজেলার সুজনশাহা গ্রামের মোঃ হাবিবুর রহমানের পুত্র । গ্রেফতারের সময় তার নিকট হতে একটি সুটারগান উদ্ধার করা হয় বলে পুলিশ জানায়। এ ছাড়াও একই দিনে নাশকতা মামলায় জিয়াল্ াগ্রামের মোবারক খার পুত্র আব্দুস সালাম (৪০) এবং কাশেম ফকিরের পুত্র বাবু ফকির (২৬) কে গ্রেফতার করে জেলা হাজতে প্রেরন করা হয়। তালা থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী শহিদুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত খোরশেদ সাতক্ষীরা জেলা সাবেক ছাত্র শিবিরের সভাপতি ছিলেন। সাতক্ষীরা সদর থানায় তার নামে একটি নাশকতা মামলা রয়েছে।
তালা থানা অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মেহেদী রাসেল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
খোরশেদকে সাজানো অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার দেখানোতে সমালোচনার মুখে পড়েছে। জেলা ছাত্রলীগের এক শীর্ষ নেতা জানান,কাজটা ঠিক হয়নি। খোরশে দীর্ঘ ১৪ বছর ছাত্র শিবিরের মেম্বর হয়ে বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্ব পালন করেন। তার আটকের খবর ছড়িয়ে পড়লে গোটা জেলায় দলটির নেতা কর্মীরা দোয়া করতে থাকে। বর্তমানে সে সাতক্ষীরা কারাগারে আছেন।
————0———————–
ক্রাইমবার্তা র্রিপোট:তালা:অবশেষে অাটকের ২৩ ঘণ্টা পর অস্ত্রসহ গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা শিবিরের সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম অাঙ্গুরকে। তালা থানায় দায়ের করা একটি অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে অাজ দুপুর দুইটার দিকে তাকে সাতক্ষীরা অাদালতে পাঠানো হয় বলে অাদালত সূত্র নিশ্চত করেছেন। তালা পুলিশ জানায় সাবেক শিবির ক্যাডারকে গতরাতে একটি দেশীয় তৈরী রিভালবর ও দুই রাউন্ড গুলিসহ আটক করাহয়। খোরশেদ আলম বর্তমানে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রটারীর দায়িত্বে ছিলেন। এদিকে খোরশেদকে অাটকের পর পুলিশ ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। যদিও তালা পুইলশ তাঅস্বীকার করেছেন।
অামাদের তালা প্রতিনিধি আকবর হোসেন পুলিশের বরাত দিয়ে জানান,তালায় অস্ত্র মামলায় শিবিরের সাবেক জেলা সভাপতি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে তালা থানা পুলিশ। একটি শুটারগান উদ্ধার করার কথা জানিয়েছে পুলিশ। তালা থানা পুলিশ জানায়, গোপান সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার রাতে এস আই আজগরের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স সহ ইসলামকাটী মাঠে কালভাট এলাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলা শিবিরের সভাপতি মোঃ খোরশেদ আলম(৩৩) গ্রেফতার করা হয়। সে তালা উপজেলার সুজনশাহা গ্রামের মোঃ হাবিবুর রহমানের পুত্র । গ্রেফতারের সময় তার নিকট হতে একটি সুটারগান উদ্ধার করা হয় বলে পুলিশ জানায়। এ ছাড়াও একই দিনে নাশকতা মামলায় জিয়াল্ াগ্রামের মোবারক খার পুত্র আব্দুস সালাম (৪০) এবং কাশেম ফকিরের পুত্র বাবু ফকির (২৬) কে গ্রেফতার করে জেলা হাজতে প্রেরন করা হয়। তালা থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী শহিদুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত খোরশেদ সাতক্ষীরা জেলা সাবেক ছাত্র শিবিরের সভাপতি ছিলেন। সাতক্ষীরা সদর থানায় তার নামে একটি নাশকতা মামলা রয়েছে।
তালা থানা অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মেহেদী রাসেল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
——0————–
ক্রাইমবার্তা র্রিপোট: তালা: অবশেষে অাটকের ৮ ঘণ্টা পর সাতক্ষীরা জেলা শিবিরের সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলমকে তালা থানাতে অাটক দেখানো হয়েছে। থানা খোরশেদ আলমের শ্বশুর ক্রাইমর্বাতাকে এ তথ্য নিশ্চিচ করেছে। অাজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে থানাতে অাটক দেখানো হলো। এর অআগে ক্রাইমর্বাতা নিউজ পোর্টালে একটি নিউজ প্রকাশিত হলে পুলিশ নড়ে চড়ে বসে। সংবাদটি অল্পক্ষণের মধ্য ভাইরাল ইয়ে যায়। শুধু ক্রাইমর্বাতা নিউজ পোর্টালে সংবাদটি অর্ধলক্ষাধীক বার পঠিত হয়।
সাতক্ষীরা সংবাদদাতাঃ সাতক্ষীরা জেলা শিবিরের সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলমকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রবিবার বিকাল ৩টার দিকে তালা উপজেলার সুজনশাহা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তুলে নেয়া হয়। আঙ্গর নামে এলাতে সে পরিচিত ছিল। আঙ্গুরের পিতা হাবিবুর রহমান ও স্ত্রী খাদিজা খাতুন এতথ্য জানান।
আঙ্গুরের স্ত্রী খাদিজা খাতুন জানান,বিকাল ৩টার দিকে তাদের বাড়িতে দুই জন অপরিচিত লোক তাদের বাড়িতে প্রবেশ করে। তাকে বাঁধা দিলে সে ঘরের মধ্যে জোর করে ঢুকে তার স্বামী আঙ্গুরকে ধরার চেষ্টা করে। এসময় আঙ্গুর দৌড় দিলে তারা ও তার পিছে পিছে দৌড় দিয়ে আঙ্গুরকে ধরে ফেলে। পরে মটরসাইকেল যোগে তাকে তালা থানার দিকে নিয়ে যায়। খাদিজা খাতুন আরো জানায়,তার স্বামীর খোজে তালা থানাতে যেয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে কথা বলি। পুলিশ কর্মকর্তা জানান, তার স্বামীকে আটকের বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না।
আঙ্গুরের বাবা হাবিবুর রহমান জানান,তার ছেলেকে তালা থানাতে না নিয়ে খলিলনগর পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে গেছে বলে একব্যক্তি তাকে জানিয়েছে। তার দাবী আঙ্গুরের বিরুদ্ধে কোন গ্রেফতারি পরওয়ানা নেই। তা হলে কেন তাকে তাড়িয়ে ধরতে হল। আর যেই ধরুক পুলিশের দায়িত্ব হল তাকে খুজে বের করা। তার বিরুদ্ধে যে সব রাজনৈতিক হয়রানি মূলক মামলা ছিল তার সবকটিতে সে জামিনে ছিল।
এব্যাপারে তালা থানার ওসির মো. হাসান হাফিজুর রহমান জানান, আটকের বিষয়টি এড়িয়ে যান। বলেন,অভিযান শেষে ফিরে আসলে বলতে পারবো।
অন্যদিকে সাতক্ষীরা সদর পূর্বউপজেলা জামায়াতের আমীর প্রভাষক ওয়ারেশকে আটক করেছে সাতক্ষীরা সদও থানা পুলিশ। আটকের দুই দিন পার হওয়ার পরও তাকে আদালতে না পাঠানোতে পরিবারটি উদ্বীন্তে রয়েছে।