ইমরান খান: যশোর: ইভটিজিং এর প্রতিবাদ করায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লা (২৩) কে ছুরিকাঘাত করেছে দুবৃত্তরা। বৃহস্পতিবার সন্ধায় যশোর শহরের পৌর পার্কে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে মাসুম জখম হয়। গুরুতর অবস্থায় তাকে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত মাসুম মণিরামপুর উপজেলার নেহালপুরের বালিদা গ্রামের শহিদুজ্জামান মাস্টারের ছেলে এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি শহরতলী ধর্মতলার একটি ছাত্রবাসে থাকেন।
আহতের বন্ধু শামীম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে তারা ছয় বন্ধু ও দু’বান্ধবী নিয়ে শহরের পৌর পার্কে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় একদল বখাটে যুবক তাদের বান্ধবীদের নিয়ে নানা রকম বাজে কথা (ইভটিজিং) বলতে থাকে। মাসুম বিল্লা ইভটিজিং এর প্রতিবাদ করলে দুর্বৃত্তরা তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে বন্ধুরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে।
জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার নাজমুল হাসান তুহিন জানিয়েছেন, মাসুম বিল্লার নিতম্বে ও পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। তার অবস্থা আশংকামুক্ত।
উল্লেখ্য, পাঁচ সেপ্টেম্বর বিকালে পৌর পার্ক অদূরে কামরুল ইসলাম নামে এক চটপটি বিক্রেতাকে ছুরিকাঘাতে জখম করে সন্ত্রাসীরা। সম্প্রতি পৌর পার্ক এলাকায় বিভিন্ন হামলা ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। পার্ক এলাকায় পুলিশের টহল বাড়াতে অনুরোধ জানিয়েছে স্থানীয়রা।
—900————-
যশোরে ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
ইমরান খান: যশোর: যশোরে সন্তাসীদের ছুরিকাঘাতে যশোর বিজ্ঞান প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাছুম (২১) নামের এক ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছ।যশোর পৌর পার্কে এ ঘটনা ঘটে। মাছুম মনিরামপুর উপজেলার বালিদা গ্রামের সাইদুরের ছেলে।মাছুমের সহপাঠীরা জানায়,তিন জন যুবক একসাথে অাসছিল তাদের সাইকেল চালানো নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় । এক পর্যায় এক যুবক মাছুমকে পিঠে ও বামপায়ে ছুরিকাঘাত করে তারা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয়রা মাছুমককে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। তার অবস্থার অবন্নতি হলে কতব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাএক ঢাকায় পাঠিয়ে দেন। তার অবস্থা আশঙ্কা জনক।