সাতক্ষীরায় আমীর-সেক্রেটারী সহ জামায়াতের ২০ নেতাকর্মী আটক
সাতক্ষীরা সংবাদদাতাঃ সাতক্ষীরায় আমীর-সেক্রেটারী সহ জামায়াতের ২০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রুবার বিকেলে সদরের ভোমরা এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করাহয়। এসময় পাটকেলঘাটা জামায়াতের সাবেক আমীর জেলা জামায়াতের সদস্য প্রভাষক গাজী সুজায়েতকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠে। গতকাল দুপুর দুইটার দিকে সাতক্ষীরা ইসলামী ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতালের সাইকেল গ্যারেজ থেকে সাদা পোশাকের দুজন ব্যক্তি তাকে তুলে নিয়ে বলে গ্যারেজ কর্মচারি শহিদুল ইসলাম জানিয়েছে। সুজায়েত পাটকেলঘাটা হারুন-অর রশিদ কলেজে ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে অধ্যাপনা করতেন। তারা বাসা তালার মাগুরা ইউনিয়নের বালিয়াদহা গ্রামে। কিছু দিন আগে তার মেয়ের স্বামী সাবেক শিবিরের জেলা সভাপতি খোরশেদ আলমকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সুজায়েতর কন্যা খাদিজা জনান,আজ দুপুরে পুলিশের লোক আমার আব্বাকে তুলে নিয়ে গেছে। কিছু দিন আগেই একই ভাবে তারা আমার স্বামীকে তুলি নিয়ে প্রথমে অস্বীকার করেন। পরে দেনদরবার করার পর তাকে অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠান। বর্তমানে তার স্বামী কারাগারে রয়েছেন। একই ভাবে তারা আমার পিতাকেও আটক করেছে।
সূত্র জানায় জুম্মার নামাজের পর সদর পূর্ব জামায়াতের সেক্রেটারী আজাদুলকে আটক করে পুলিশ। পরে তাকে নিয়ে ভোরমরা অঞ্চলে অভিযানে জামায়াত সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ২০ জনকে আটক করে। পুলিশের দাবি নাশকতা করার জন্য তারা ষড়যন্ত্র করছিল। পরে সদর পূর্ব জামায়াতের সেক্রেটারী আজাদুলের দেয়া তথ্য মতে
জেলা জামায়াতের সদস্য সাবেক উপজেলা জামায়াতের আমীর গাজী সুজায়েতকে আটক করে পুলিশ। তবে সাতক্ষীরা সদর থানা ও ডিবির সাথে যোগাযোগ করা হলে আটক সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
—————0—————
সাতক্ষীরা সংবাদদাতাঃ পাটকেলঘাটা জামায়াতের সাবেক আমীর প্রভাষক গাজী সুজায়েতকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ দুপুর দুইটার দিকে সাতক্ষীরা ইসলামী ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতালের সাইকেল গ্যারেজ থেকে সাদা পোশাকের দুজন ব্যক্তি তাকে তুলে নিয়ে বলে গ্যারেজ কর্মচারি শহিদুল ইসলাম জানিয়েছে। সুজায়েত পাটকেলঘাটা হারুন-অর রশিদ কলেজে ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে অধ্যাপনা করতেন। তারা বাসা তালার মাগুরা ইউনিয়নের বালিয়াদহা গ্রামে। কিছু দিন আগে তার মেয়ের স্বামী সাবেক শিবিরের জেলা সভাপতি খোরশেদ আলমকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সুজায়েতর কন্যা খাদিজা জনান,আজ দুপুরে পুলিশের লোক আমার আব্বাকে তুলে নিয়ে গেছে। কিছু দিন আগেই একই ভাবে তারা আমার স্বামীকে তুলি নিয়ে প্রথমে অস্বীকার করেন। পরে দেনদরবার করার পর তাকে অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠান। বর্তমানে তার স্বামী কারাগারে রয়েছেন। একই ভাবে তারা আমার পিতাকেও আটক করেছে।
সূত্র জানায় জুম্মার নামাজের পর কোন এক ব্যক্তিকে নিয়ে সুজায়েত ভোমরায় একটি বাড়িতে দাওয়াত খাওয়ার কথা ছিল। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে প্রথমে আটক করে। আটককৃত ব্যক্তির সূত্র ধরে গাজী সুজায়েতকে ও আটক করে। তবে সাতক্ষীরা সদর থানা ও ডিবির সাথে যোগাযোগ করা হলে আটকের বিষয়ে তারা অস্বীকার জানায়। তারা বলেন দুপুরে ইসলামী হাসপাতাল থেকে তারা কাউকে আটক করেনি।