যশোর সংবাদদাতা: পুলিশি অভিযান না থাকায় যশোর শহরে অপ্রতিরোধ্য স্টাইলে কলগার্ল ব্যবসা চলছে হাফডজন আবাসিকে। এর মধ্যে মিনি পতিতালয় খুলে বসা হোটেল নিরব ও পলাশের ম্যানেজার নামধারী দু’জন রীতিমত সদর ফাঁড়ি পুলিশ ও থানা পুলিশের নাম ভাঙিয়ে চলছে। বড় বাজার ঝালাইপট্টি এলাকায় গড়ে ওঠা আবাসিক হোটেল নীরবের ম্যানেজার কাম কেয়ারটেকার রেজাউল ইসলাম ও পাশের আবাসিক পলাশের ম্যানেজার হেদায়েত সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত যৌন কর্মী রেখে রীতিমত পতিতালয় পরিচালনা করে চলেছে।
শুধু পলাশ বা নিরবই নয়, আরও কয়েকটি আবাসিক খোদ পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এ অনৈতিক কর্মকান্ড চালাচ্ছে বলে বেড়াচ্ছে ওইসব হোটেল সংশ্লিষ্টরা। আবাসিক হোটেল গুলোতে কলগার্ল ও দেহপসারিনী উঠিয়ে ব্যবসা করায় ক্ষুব্ধ হচ্ছেন লাইসেন্সধারী বৈধ যৌনকর্মীরা। তারা দাবি করেছেন, পতিতা পল্লীর পাশেই ঘরের মধ্যে ঘর স্টাইলে নিরব ও পলাশে যা হচ্ছে তাতে প্রতিকূল প্রভাব পড়ছে তাদের পল্লীতে।
যশোর শহর ও শহরতলীর কয়েকটি চিহ্নিত আবাসিক হোটেলে বোর্ডার ভাড়ার নামে রমরমা ব্যবসা চলছেই। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত স্বামী স্ত্রীর নামে প্রেমিক প্রেমিকা, পরকীয়াকারীরাসহ বিভিন্ন বয়সের ছেলে মেয়ে বোর্ডারের নামে প্রবেশ করে। এর জন্য হোটেলের দায়িত্বরত ম্যানেজারকে ঘন্টা খানেকের জন্য দিতে হয় নূন্যতম ৫শ’ থেকে ১ হাজার টাকা। পুলিশের নামে এসব হোটেলের ম্যানেজার ও সংশ্লিষ্টরা হোটেলে আগতদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদের অনৈতিক কারবারে সহায়তা করে আসছে বলে অভিযোগ। এসব অভিযোগ ও তথ্য নিয়ে দৈনিক গ্রামের কাগজে কয়েকটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হলে আসছে আরও তথ্য।
সূত্র জানিয়েছে, শহরের বড়বাজার এলাকার ঝালাইপট্টির আবাসিক হোটেল নিরব, পলাশ, সিটি, রেলগেট এলাকার শাহরিয়ারসহ আরও কয়েকটি হেটেলে ২৪ ঘন্টা মেয়ে রেখে দেহ ব্যবসা চালানো হচ্ছে। এসব হোটেলে যশোরের বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মাগুরা, নড়াইল, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরা থেকে আনা হচ্ছে কলগার্ল ও দেহপসারিনী। এ ব্যবসায় যারা জড়িত তাদের মধ্যে রয়েছে বহুলালোচিত শিলা, মলি, বৃষ্টি, পপি, রাণি, বিউটি, আয়েশা, বৌদি, পলি, নাজমা, বিপাশা, মনি, নিলা, বেবিসহ অর্ধশত। খদ্দের প্রতি টাকা নেয়া হয় ৩শ’ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। আর হেটেল ম্যনেজার ও মালিক নামধারী চক্র ওই সব দেহ পসারিনীদের দেয় জনপ্রতি ৭০ টাকা করে। আবাসিক হোটেল নিবর ও পলাশ একেবারে পতিতাপল্লীর পাশে। নিরবের মালিক মাইকপট্টির খোকন সব জেনে বুঝে মিনি পতিতালয় চালাতে ম্যানেজার কাম কেয়ার টেকার পদে দায়িত্ব দিয়েছেন ঝিকরগাছার রেজাউলকে। একই অবস্থা পাশের হেদায়েতের বেলায়। এই রেজাউল ও হেদায়েত খরিদ্দারদের কাছে বুলি আউড়িয়ে চলেছে থানা পুলিশ, সদর পুলিশ ফাঁড়ি, চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়ি, ডিবি ও সিআইডিকে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা দিয়ে থাকি। যে কারণে অভিযান কিংবা আটকের ভয় নেই।
পতিতা পল্লী ঘেঁষা হোটেল নীরবের ম্যানেজার কাম কেয়ারটেকার রেজাউল ইসলাম নিরবেই চালাচ্ছেন মিনি পতিতালয়। পাশের আবাসিক পলাশের ম্যানেজার হেদায়েত সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত যৌন কর্মী রেখে রীতিমত অসামাজিক কাজ করে চলছেন। এছাড়া উপরে উল্লেখিত অন্যসব আবাসিকেও চলছে এসব কারবার। এখানে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, এমনকি উঠতি বয়সীদের সুযোগ করে দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে।
হোটেল মালিকরা সব সময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে ম্যানেজার রেখে পর্দার আড়াল থেকে কলগার্ল ব্যবসা চালিয়ে আসছেন। হঠাৎ করে কয়েকটি রুম ভাড়া নিয়ে অনেকে খুলে বসছে আবাসিক হোটেল। এখানে আবাসিক সুবিধা খুব কম থাকলেও মনোরঞ্জন করতে পটিয়শি ম্যানেজাররা। রমরমা অবৈধ দেহ ব্যবসার কারবার চালানোর নেপথ্যে তারা সাহস দেখাচ্ছে পুলিশ ম্যানেজ আছে। এরা সরকারের ভ্যাট ট্রাক্স ফাঁকি দিয়ে, এমনকি পাশের পতিতাপল্লীর বৈধ যৌনকর্মীদের খরিদ্দার বঞ্চিত করে চলছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে পতিতা পল্লীতে। এখানে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে এ নীতিহীন ব্যবসা। একটি সংঘবদ্ধ চক্র পাহারায় থাকে। আর অন্যদিকে চলে রমরমা অবৈধ দেহ ব্যবসার কারবার। খোদ শহরের উপর অনেকটা পুলিশের নাকের ডগায় অনৈতিক কার্যকলাপ চলার কারণে পুলিশ প্রশাসনের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে।
যশোর শহর ও শহরতলীর কয়েকটি চিহ্নিত আবাসিক হোটেলে বোর্ডার ভাড়ার নামে রমরমা ব্যবসা চলছেই। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত স্বামী স্ত্রীর নামে প্রেমিক প্রেমিকা, পরকীয়াকারীরাসহ বিভিন্ন বয়সের ছেলে মেয়ে বোর্ডারের নামে প্রবেশ করে। এর জন্য হোটেলের দায়িত্বরত ম্যানেজারকে ঘন্টা খানেকের জন্য দিতে হয় নূন্যতম ৫শ’ থেকে ১ হাজার টাকা। পুলিশের নামে এসব হোটেলের ম্যানেজার ও সংশ্লিষ্টরা হোটেলে আগতদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদের অনৈতিক কারবারে সহায়তা করে আসছে বলে অভিযোগ। এসব অভিযোগ ও তথ্য নিয়ে দৈনিক গ্রামের কাগজে কয়েকটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হলে আসছে আরও তথ্য।
সূত্র জানিয়েছে, শহরের বড়বাজার এলাকার ঝালাইপট্টির আবাসিক হোটেল নিরব, পলাশ, সিটি, রেলগেট এলাকার শাহরিয়ারসহ আরও কয়েকটি হেটেলে ২৪ ঘন্টা মেয়ে রেখে দেহ ব্যবসা চালানো হচ্ছে। এসব হোটেলে যশোরের বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মাগুরা, নড়াইল, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরা থেকে আনা হচ্ছে কলগার্ল ও দেহপসারিনী। এ ব্যবসায় যারা জড়িত তাদের মধ্যে রয়েছে বহুলালোচিত শিলা, মলি, বৃষ্টি, পপি, রাণি, বিউটি, আয়েশা, বৌদি, পলি, নাজমা, বিপাশা, মনি, নিলা, বেবিসহ অর্ধশত। খদ্দের প্রতি টাকা নেয়া হয় ৩শ’ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। আর হেটেল ম্যনেজার ও মালিক নামধারী চক্র ওই সব দেহ পসারিনীদের দেয় জনপ্রতি ৭০ টাকা করে। আবাসিক হোটেল নিবর ও পলাশ একেবারে পতিতাপল্লীর পাশে। নিরবের মালিক মাইকপট্টির খোকন সব জেনে বুঝে মিনি পতিতালয় চালাতে ম্যানেজার কাম কেয়ার টেকার পদে দায়িত্ব দিয়েছেন ঝিকরগাছার রেজাউলকে। একই অবস্থা পাশের হেদায়েতের বেলায়। এই রেজাউল ও হেদায়েত খরিদ্দারদের কাছে বুলি আউড়িয়ে চলেছে থানা পুলিশ, সদর পুলিশ ফাঁড়ি, চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়ি, ডিবি ও সিআইডিকে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা দিয়ে থাকি। যে কারণে অভিযান কিংবা আটকের ভয় নেই।
পতিতা পল্লী ঘেঁষা হোটেল নীরবের ম্যানেজার কাম কেয়ারটেকার রেজাউল ইসলাম নিরবেই চালাচ্ছেন মিনি পতিতালয়। পাশের আবাসিক পলাশের ম্যানেজার হেদায়েত সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত যৌন কর্মী রেখে রীতিমত অসামাজিক কাজ করে চলছেন। এছাড়া উপরে উল্লেখিত অন্যসব আবাসিকেও চলছে এসব কারবার। এখানে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, এমনকি উঠতি বয়সীদের সুযোগ করে দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে।
হোটেল মালিকরা সব সময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে ম্যানেজার রেখে পর্দার আড়াল থেকে কলগার্ল ব্যবসা চালিয়ে আসছেন। হঠাৎ করে কয়েকটি রুম ভাড়া নিয়ে অনেকে খুলে বসছে আবাসিক হোটেল। এখানে আবাসিক সুবিধা খুব কম থাকলেও মনোরঞ্জন করতে পটিয়শি ম্যানেজাররা। রমরমা অবৈধ দেহ ব্যবসার কারবার চালানোর নেপথ্যে তারা সাহস দেখাচ্ছে পুলিশ ম্যানেজ আছে। এরা সরকারের ভ্যাট ট্রাক্স ফাঁকি দিয়ে, এমনকি পাশের পতিতাপল্লীর বৈধ যৌনকর্মীদের খরিদ্দার বঞ্চিত করে চলছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে পতিতা পল্লীতে। এখানে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে এ নীতিহীন ব্যবসা। একটি সংঘবদ্ধ চক্র পাহারায় থাকে। আর অন্যদিকে চলে রমরমা অবৈধ দেহ ব্যবসার কারবার। খোদ শহরের উপর অনেকটা পুলিশের নাকের ডগায় অনৈতিক কার্যকলাপ চলার কারণে পুলিশ প্রশাসনের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে।