ক্রাইমবার্তা রিপোট: যশোর:যশোরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়ার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগ (২৮) খুনের ঘটনায় এলাকার চিহ্নিত ৮ দুর্বৃত্তের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে। সোহাগের বড় ভাই যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার ফেরদাউস হোসেন সোমরাজ এই মামলাটি করেছেন।
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কাজীপাড়া ও খোলাডাঙ্গার সংঘবদ্ধ দুর্বৃত্ত চক্র এই নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটায় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে, আর কাজীপাড়া গোলামপট্টির মৃত আব্দুল খালেক মুন্সীর ছেলে ইয়াসিন মোহাম্মদ কাজল গলা কেটে সোহাগের হত্যা নিশ্চিত করে। হত্যায় জড়িতদের আটকে প্রাণপণ অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে দাবি ওসির। এক আসামির
মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে এবং এক আসামি জানালা ভেঙে পালিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত আসামিদের আটক করা হোক।
২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে কাজীপাড়া কাঁঠালতলা এলাকার হাবিবুর রহমান ও আবু সেলিমের বাড়ির মাঝখানে ফেলে খুন করা হয় মৃত সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে যুবলীগ কর্মী সোহাগকে। শহর থেকে বাড়ি ফেরার সময় এলাকার চিহ্নিত একটি দুর্বৃত্ত চক্র তার গতিরোধ করে হামলা করেছে সংবাদে বড় ভাই ফেরদাউস হোসেন সোমরাজও সেখানে ছুটে যান। সন্ত্রাসীরা তার চোখের সামনেই সোহাগের শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। সোহাগ পড়ে গেলে আসামিরা তাকে চেপে ধরে, আর কাজীপাড়া গোলামপট্টির মৃত আব্দুল খালেক মুন্সীর ছেলে ইয়াসিন মোহাম্মদ কাজল গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে। হত্যাকান্ডে আরও সাত জন জড়িত বলে মামলায় বলা হয়। এরা হচ্ছে কাজলের অপর ভাই আমিরুল ইসলাম, আবুল কাসেম পিকুলের ছেলে সাগর, খোলাডাঙ্গার হাফিজুর রহমানের ছেলে তাইজুূল, ধর্মতলার কলিম উদ্দিনের ছেলে টিপু, কাজীপাড়ার সিরাজুল ইসলামের ছেলে তরুন, আব্দুল বারেকের ছেলে আল আমিন, মোহাম্মদ আলীর ছেলে ডাবলুসহ অজ্ঞাত আরও ৫/৭ জন।
এদিকে গলা কেটে সোহাগকে খুন করার খবরে আতংক বিরাজ করছে গোটা পুরাতন কসবা এলাকায়। বিক্ষুব্ধ পরিবেশ বিরাজ করছে সোহাগ পক্ষীয়দের মধ্যে। সম্পূর্ণ চরমপন্থি স্টাইলে হত্যা নিশ্চিৎ করার এই ঘটনায় যশোরের আইন-শৃংখলার অবনতির বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। স্থানীয়রা এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করার আহবান জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে দুপুরে কথা হয় যশোর কোতোয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ অপূর্ব হাসানের সাথে। তিনি জানিয়েছেন, হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িতদের সবার নাম মামলায় চলে এসেছে। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটনার পরপরই পুলিশের কাছে জড়িতদের নাম আসে। অভিযানও শুরু হয়। এক আসামির মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। অপর এক আসামি জানালা ভেঙে পালিয়ে গেছে। আটক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। দ্রুতই জড়িতরা আটক হবে।
২৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে কাজীপাড়া কাঁঠালতলা এলাকার হাবিবুর রহমান ও আবু সেলিমের বাড়ির মাঝখানে ফেলে খুন করা হয় মৃত সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে যুবলীগ কর্মী সোহাগকে। শহর থেকে বাড়ি ফেরার সময় এলাকার চিহ্নিত একটি দুর্বৃত্ত চক্র তার গতিরোধ করে হামলা করেছে সংবাদে বড় ভাই ফেরদাউস হোসেন সোমরাজও সেখানে ছুটে যান। সন্ত্রাসীরা তার চোখের সামনেই সোহাগের শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। সোহাগ পড়ে গেলে আসামিরা তাকে চেপে ধরে, আর কাজীপাড়া গোলামপট্টির মৃত আব্দুল খালেক মুন্সীর ছেলে ইয়াসিন মোহাম্মদ কাজল গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে। হত্যাকান্ডে আরও সাত জন জড়িত বলে মামলায় বলা হয়। এরা হচ্ছে কাজলের অপর ভাই আমিরুল ইসলাম, আবুল কাসেম পিকুলের ছেলে সাগর, খোলাডাঙ্গার হাফিজুর রহমানের ছেলে তাইজুূল, ধর্মতলার কলিম উদ্দিনের ছেলে টিপু, কাজীপাড়ার সিরাজুল ইসলামের ছেলে তরুন, আব্দুল বারেকের ছেলে আল আমিন, মোহাম্মদ আলীর ছেলে ডাবলুসহ অজ্ঞাত আরও ৫/৭ জন।
এদিকে গলা কেটে সোহাগকে খুন করার খবরে আতংক বিরাজ করছে গোটা পুরাতন কসবা এলাকায়। বিক্ষুব্ধ পরিবেশ বিরাজ করছে সোহাগ পক্ষীয়দের মধ্যে। সম্পূর্ণ চরমপন্থি স্টাইলে হত্যা নিশ্চিৎ করার এই ঘটনায় যশোরের আইন-শৃংখলার অবনতির বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। স্থানীয়রা এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করার আহবান জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে দুপুরে কথা হয় যশোর কোতোয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ অপূর্ব হাসানের সাথে। তিনি জানিয়েছেন, হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িতদের সবার নাম মামলায় চলে এসেছে। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটনার পরপরই পুলিশের কাছে জড়িতদের নাম আসে। অভিযানও শুরু হয়। এক আসামির মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। অপর এক আসামি জানালা ভেঙে পালিয়ে গেছে। আটক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। দ্রুতই জড়িতরা আটক হবে।