ভারতের কর্নাটকে পশুপতি নামে এক যুবক তার বন্ধুর মাথা কেটে থানায় নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন।
মাকে যৌন নিগ্রহ করার অভিযোগে নিজের বন্ধু গিরিশের মাথা কেটে থানায় যান পশুপতি। খবর এনডিটিভির।
কয়েক বছর আগে কলকাতা কেঁপে উঠেছিল এক বীভৎস ঘটনা দেখে। স্ত্রীর সঙ্গে অন্য পুরুষের সম্পর্ক জেনে স্ত্রীর মাথা কেটে সেই কাটা মুণ্ডু হাতে নিয়ে থানায় জমা দিয়ে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। একই রকম ঘটনা ঘটল কর্নাটকের মাণ্ড্য জেলাতেও।
ঘটনার পর পশুপতি গিরিশের মুণ্ডু ও লাশটি স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে নিয়ে আসে এবং আত্মসমর্পণ করে। গত এক মাসে এ নিয়ে এ রকম তিনটি ঘটনা ঘটল কর্নাটক রাজ্যে। গত বৃহস্পতিবারই শ্রীনিবাসপুরের বাসিন্দা আজিজ খান এক নারীর কাটা মুণ্ডু নিয়ে থানায় পৌঁছেন। জানা গেছে, ওই নারীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
গত সেপ্টেম্বরে চিকমাঙ্গালুরুর থানায় স্ত্রীর কাটা মাথা নিয়ে হাজির হন ওই ব্যক্তি। তার অভিযোগ- স্ত্রীকে অন্য এক পুরুষের সঙ্গে দেখেছিলেন তিনি। সে কারণেই শাস্তি দিতে মাথা কেটে ফেলেন তার।