ক্রাইমবার্তা রিপোট: যশোর: দ্রুতই পাল্টে যাবে দেশের প্রাণিজ আমিস সেক্টর। দেশের তৃণমূল পর্যায়ের দরিদ্র মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে শতভাগ নিরাপদ মাংস দুধ ডিম উৎপাদনের বিশাল কর্মপরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। ডিআরএমপি ডেইরী রেভুলেশন এন্ড মিট প্রডাকশন নামে ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে এ প্রকল্প কার্যকর হবে বলে নিশ্চিত করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক প্রশাসন কৃষিবিদ শহিদুল্লাহ। ইউনিয়ন, এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ে অস্বচ্ছল নারীদের আর্থ সামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে এ প্রকল্প। প্রকল্পের টার্গেটের মধ্যে রয়েছে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, দুধের উৎপাদন ও সংরক্ষণ এবং মূল্য সংযোজন পন্য উৎপাদনেও কাজ করা। প্রত্যন্ত অঞ্চলে সমবায় ভিত্তিক সিলিং প্লান্ট বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। সব মিলিয়ে নিরাপদ দুধ, ডিম ও মাংস উৎপাদনে দেশে একটি বিপ্লব ঘটানো হবে বলে আশা করছে প্রাণিসম্পদ সেক্টরের নীতি নির্ধারকরা।
এ প্রকল্পে জেলায় জেলায় অত্যাধুনিক স্লোটার হাউজ করা হবে। এর মধ্যে যশোরের লোন অফিস পাড়ায় ৫০ শতক জমির উপর একটি স্লোটার হাউজ করার প্রস্তাবনা যশোর পৌরসভা ও জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।
দেশের আমিষের চাহিদা সম্পুর্ণরুপে পূরণ ও বিদেশে রপ্তানি করে দারিদ্র নিরসন করতে এবার সময়োপোযোগী পদক্ষেপ নিতে মাঠে নামছে প্রাণি সম্পদ বিভাগ। প্রাণিজ আমিষ তথা, দুধ ডিম ও মাংস উৎপাদন, সংরক্ষণ, এমনকি মূল্য সংযোজন পন্য উৎপাদনে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশন, জেলা শহর, উপজেলা শহর, বড় বাজার, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে উদ্যোক্তাদের সাথে নিয়ে এই কাজ এগুবে। জেলা পর্যায়ে অত্যাধুনিক স্লোটার হাউ
এ প্রকল্পে জেলায় জেলায় অত্যাধুনিক স্লোটার হাউজ করা হবে। এর মধ্যে যশোরের লোন অফিস পাড়ায় ৫০ শতক জমির উপর একটি স্লোটার হাউজ করার প্রস্তাবনা যশোর পৌরসভা ও জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।
দেশের আমিষের চাহিদা সম্পুর্ণরুপে পূরণ ও বিদেশে রপ্তানি করে দারিদ্র নিরসন করতে এবার সময়োপোযোগী পদক্ষেপ নিতে মাঠে নামছে প্রাণি সম্পদ বিভাগ। প্রাণিজ আমিষ তথা, দুধ ডিম ও মাংস উৎপাদন, সংরক্ষণ, এমনকি মূল্য সংযোজন পন্য উৎপাদনে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশন, জেলা শহর, উপজেলা শহর, বড় বাজার, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে উদ্যোক্তাদের সাথে নিয়ে এই কাজ এগুবে। জেলা পর্যায়ে অত্যাধুনিক স্লোটার হাউ
জ (কসাইখানা) নির্মাণ করা হবে। পাশে থাকবে উন্নত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লান্ট। এছাড়া জৈব সার তৈরীর বিষয়টি গুরুত্ব দেয়া হবে ওই স্লোটার হাউজ কেন্দ্রিক। ডাক্তারি পরীক্ষা করে পশু জবাই নিশ্চিত করতে সেখানে ভেটেরিনারী সার্জন নিযুক্ত করা হবে। এছাড়া মাংস রপ্তানি করতে সমবায় ভিত্তিক উদ্যোক্তাদের সাথে সমন্বয় করে মাংস প্রক্রিয়াজাত বা মিট প্রসেসিং প্লান্ট বসানো হবে। পরিবেশ বান্ধব খামার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে করা হবে নিরাপদ মাংস উৎপাদন। এছাড়া পশু উৎপাদন বাড়াতে খামারীদের উপকরণ সহায়তা দেয়া হবে। খামারীদের এ প্রকল্পের আওতায় ঋণ দেয়াও হতে পারে। সব মিলিয়ে দেশের ওয়ার্ড পর্যায়ে আমিষ উৎপাদন বাড়ানো হবে। গ্রামের কৃষকরাও যৌক্তিক মূল্যে উৎপাদিত গরু ছাগল মুরগি দুধ ডিম বিক্রি করতে পারবেন। প্রদর্শনী খামার করে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তারা উৎসাহিত করবেন খামারীদের। এছাড়া মিট প্রসেসিং ইন্ডাট্রিজ গড়ে তোলা হবে বেসরকারিভাবে। এতে আর্থিক সহায়তা বা ঋণ দেয়া হবে। বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ঘটিয়ে কৃষকদের উৎপাদিত আমিষের যৌক্তিক মূল্য পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
মূল্য সংযোজন পন্য, যেমন দুধ দিয়ে তেরী মিস্টি, পনির, দই ঘোল আইসক্রিম তৈরীর জন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত কারখানা তৈরী করা হবে। গড়ে তোলা হবে সচেতনতা। বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় এগুবে এই প্রকল্পটি। দেশে প্রাণি সম্পদ সেক্টরে এই প্রথম বিশাল বাজেটে ঈর্ষনীয় টার্গেট হাতে নেয়া হয়েছে। এই কাজ দ্রুততম সময়ের মধ্যে শুরু হবে। আর কাজ শুরু হলে দেশে একটি বিপ্লব আসবে প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনে।
এ ব্যাপারে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক প্রশাসন কৃষিবিদ শহিদুল্লাহ জানিয়েছেন, জোরেসোরে কাজ করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। ইতিমধ্যে দেশে ঈর্ষনীয়ভাবে এগিয়েছে নিরাপদ ব্রয়লার মুরগি উৎপাদন। আর উৎপাদিত এই নিরাপদ ব্রয়লার মাংস ভোক্তা পর্যায়ে যথাযথ প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতাদের কাছে। এখন দেশের সার্বিক চিত্র পাল্টে যাবে ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে। শহর থেকে গ্রামের বিভিন্ন স্পটে এর ছোঁয়া পড়বে। কৃষকদের সাথে নিয়ে সমবায় ভিত্তিক এগুবে এই প্রকল্পের কাজ। এ কর্মযজ্ঞ শুরু হলে বিপুল সংখ্যক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে। উৎপাদনকারী ও বিপণণকারীরাও লাভবান হবেন।
যশোর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার ভবতোষ কান্তি সরকার জানিয়েছেন, ওই প্রকল্পের আওতায় যশোর থেকেও বিভিন্ন প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে অধিদপ্তরে। যশোরে আধুনিক স্লোটার হাউজ করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। লোন অফিস পাড়ায় ৫০ শতক জমির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। ফান্ড ছাড় হলে জেলা শহর, উপজেলা, ইউনিয়ন, এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ে মিল্ক প্রসেসিং, সংরক্ষন প্লান্ট বসানোসহ মূল্য সংযোজন পন্য উৎপাদন কারখানাও তৈরী করা হতে পারে তৃণমূল মানুষের জন্য।
মূল্য সংযোজন পন্য, যেমন দুধ দিয়ে তেরী মিস্টি, পনির, দই ঘোল আইসক্রিম তৈরীর জন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত কারখানা তৈরী করা হবে। গড়ে তোলা হবে সচেতনতা। বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় এগুবে এই প্রকল্পটি। দেশে প্রাণি সম্পদ সেক্টরে এই প্রথম বিশাল বাজেটে ঈর্ষনীয় টার্গেট হাতে নেয়া হয়েছে। এই কাজ দ্রুততম সময়ের মধ্যে শুরু হবে। আর কাজ শুরু হলে দেশে একটি বিপ্লব আসবে প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনে।
এ ব্যাপারে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক প্রশাসন কৃষিবিদ শহিদুল্লাহ জানিয়েছেন, জোরেসোরে কাজ করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। ইতিমধ্যে দেশে ঈর্ষনীয়ভাবে এগিয়েছে নিরাপদ ব্রয়লার মুরগি উৎপাদন। আর উৎপাদিত এই নিরাপদ ব্রয়লার মাংস ভোক্তা পর্যায়ে যথাযথ প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতাদের কাছে। এখন দেশের সার্বিক চিত্র পাল্টে যাবে ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে। শহর থেকে গ্রামের বিভিন্ন স্পটে এর ছোঁয়া পড়বে। কৃষকদের সাথে নিয়ে সমবায় ভিত্তিক এগুবে এই প্রকল্পের কাজ। এ কর্মযজ্ঞ শুরু হলে বিপুল সংখ্যক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে। উৎপাদনকারী ও বিপণণকারীরাও লাভবান হবেন।
যশোর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার ভবতোষ কান্তি সরকার জানিয়েছেন, ওই প্রকল্পের আওতায় যশোর থেকেও বিভিন্ন প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে অধিদপ্তরে। যশোরে আধুনিক স্লোটার হাউজ করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। লোন অফিস পাড়ায় ৫০ শতক জমির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। ফান্ড ছাড় হলে জেলা শহর, উপজেলা, ইউনিয়ন, এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ে মিল্ক প্রসেসিং, সংরক্ষন প্লান্ট বসানোসহ মূল্য সংযোজন পন্য উৎপাদন কারখানাও তৈরী করা হতে পারে তৃণমূল মানুষের জন্য।