ক্রাইমবার্তা ডেস্ক রিপোট:বিভিন্ন অঞ্চলের লগ্নিকারীদের পথে বসিয়ে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে আত্মগোপনে যাওয়া এহসান মাল্টিপারপাস এবং এহসান রিয়েল এস্টেটের প্রতারকেরা স্থারব সম্পদ ভাগাভাগি করে নিয়েছে বলে তথ্য মিলেছে। ঢাকায় অবস্থান করা পরিচালনা বোর্ডের প্রতারকেরা আশুলিয়াসহ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে ও ঢাকার বাইরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কেনা জমি ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ। এছাড়া যশোরে কাজ কর ১০৮ মাঠ কর্মী এখনও পাবলিকের রোষে রয়েছেন। গ্রাহকদের জন্য তাদের কাছে ২১ কোটি টাকা দেয়ার কথা বললেও শেষমেশ তা নতুন প্রতারণায় পর্যবসিত হয়েছে।
২০১২ সালের দিকে দেশের বিভিন্ন স্থানসহ যশোরে এহসান ইসলামী মাল্টিপারপাস কোঅপারেটিভ সোসাইটি এবং এহসান ইসলামী রিয়েল এস্টেট লিমিটেড খুলে প্রতারণায় লিপ্ত হয় সংশ্লিষ্টরা। ২০১৪ সালের আগস্ট থেকে কখনও বন্ধ কখনও খোলা অবস্থায় রেখে একে একে গা ঢাকা দেয় ওই প্রতিষ্ঠানের এমডি পর্যায়ের পাঁচ জন। গ্রাহকদের টাকা আজ দেব কাল দেব বলে তালবাহানা শুরু করলে নানা বিপাকে পড়েন লগ্নিকারীরা। একপর্যায়ে সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে গা ঢাকা দেয় অর্ধশত কর্মচারী ওই পাঁচ এমডি। এ ঘটনায় রাস্তায় নেমে পড়েন বিশাল অংকের টাকা লগ্নিকারীরা। যশোরাঞ্চলের কয়েক হাজার লগ্নিকারীর মাথায় হাত ওঠে। আন্দোলন করাসহ তারা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগও করেন।
অভিযোগ অনুসন্ধানে তথ্য মেলে এহসান এস বাংলাদেশ, এহসান রিয়েল এস্টট এবং এহসান মাল্টিপারপাস শরিয়া মতে ব্যবসা করে মাসে এক লাখে ১৬শ’ টাকা মুনাফার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা জমা নিতে থাকে। এ কাজে প্রত্যেক এলাকার মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের মাধ্যমে প্রচারণা চালায়। সংস্থাটি প্রথম ক’মাস লভ্যাংশের টাকা দিলেও পরবর্তীতে না দিয়ে গ্রাহক ও লগ্নিকারীদের হুমকি ধামকি দেয়া হয়।
ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের মাধ্যমে শরিয়া মতে ব্যবসার কথা বলে এবং ইহকাল পরকালের কথা বলে সাধারণ মানুষকে তাদের ব্যবসায় জড়িত হতে উদ্বুদ্ধ করে। সাধারণ মানুষ সরল বিশ্বাসে তাদের গচ্ছিত টাকা ব্যবসায় লগ্নি করে। কিন্তু তারা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী লভ্যাংশ ও বিনিয়োগের টাকা ফেরত না দিয়ে পালিয়ে যায়। সেই থেকে কয়েকটি টাকা আদায় আন্দোলন কমিটি ঢাকায় আসা যাওয়া করেও টাকা ফেরত আনতে পারেননি। এদিকে ওই প্রতারকদের নিয়োগ দেয়া ১০৮ মাঠ কর্মী এখনও পড়ে আছেন বিপাকে। তারা মাঠ পর্যায়ে লোকজনের কাছ থেকে এহসানের নামে টাকা তুলে জমা দেয়। পাবলিক এখন তাদের পিছু ছাড়ছেন না। তৃণমূল গ্রাহকেরা তাদের চাপ দিচ্ছেন, কেননা তারা ওই মাঠ কর্মীদের চেনেন। কিন্তু মাঠ কর্মীরা যশোরে টাকা না রেখে এমডিদের একাউন্টে জমা দিয়েছেন আবার কোনো কেনো এফও নামধারী প্রতারক টাকা নিজের কাছে রেখে দিয়ে গাড়ি বাড়ি করে বলছে সব টাকা এমডিদের কাছে রয়েছে, যা জমা পড়েছে ঢাকায়। কার্যত যশোর থেকে টাকা নিয়ে দিনের পর দিন গ্রাহকদের সাথে প্রতরণা করতে মাস কয়েক লভ্যাংশ দেয়ার অভিনয় করা হয়েছে। কোম্পানির এমডি নামধারী জুনায়েদ আলী, রবিউল ইসলাম, ম্যানেজার নামধারী আতাউল্লাহসহ চক্রের সাঙ্গপাঙ্গরা ওই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা ডজন খানেক প্রতারক লাপাত্তা হয় হাজার কোটি টাকা নিয়ে। এ অঞ্চলের মানুষের কাছ থেকে বিশাল অংকের টাকা আদায় করে এমডি নামধারী রবিউল ইসলাম, খরিরুজ্জমান, জুনায়েদ আলী, ইউনুস আলী ও আতাউল্লাসহ ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহলে অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু আইনর ফাঁক ফোঁকর দিয়ে তাদের অনেকে জামিন পেয়েছেন। এখন তথ্য মিলেছে এসব প্রতারকের কেউ কেউ বড় বড় শহরে বাড়ি গাড়ি করেছেন। এখন বিশাল অংকের পাবলিকের সম্পদ ভাগবাটোয়রা করে নিয়েছে চক্রটি। চেয়ারম্যান জুনায়েদ আলী ও এমডি রবিউল ইসলাম ঢাকার মুজিবর রহমান নামে এক ধনকুবের সাথে লিয়াজোঁ করে তাদের সম্পদ বিক্রি করছেন। আর ডজন খানেক এমডি পর্যায়ের প্রতারক এহসানের সব সম্পদ স্ব স্ব নামে করে নিয়েছেন।
এদিকে টাকা আদায় আন্দোলন কমিটি করা হয়। সে কমিটিতে ডজনখানেক এফও রাখা হয়। এদের মধ্যে আতাউল্লাহ, বাবর আলীর, সেলিম আজম, আব্দুল হক ও কাজী মিজানুরকে ঢাকার সাথে সমন্বয়ক করা হয়। ওই পাঁচ জন ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ করে এমডি জুনায়েত আর এমডি রবিউলের সাথে দেন দরবার করে আশুলিয়ায় ১শ ৫৭ শতক জমি আয়ত্বে আনতে সক্ষম হন। নীতি নির্ধারকদের পাঁচ জন ওই জমি প্রদানে স্বাক্ষর করলেও এমডি রবিউল তালবাহানা করছেন বলে জানান এফও বাবর আলী। ঢাকার প্রতারক চক্র তাদের ২১ কোটি টাকা ফেরত দেয়ার আশ্বাস দিলেও তা এখনও স্বপ্ন হয়ে আছে। একদফা আশুলিয়ায় ১শ ৫৭ শকত জমি দিলেও তা তাদের দখলে রেখে মুজিবুর রহমান নামে অপর এক ভন্ডের সাথে গোপন নিগোজিয়েশন করে মাত্র পাঁচ কোটি টাকার দাম ধরিয়েছিলেন। এভাবে একের পর এক যশোরের গ্রাহক তথা এফওদের সাথে প্রহসন করা হচ্ছে। আর তৃণমূলের কয়েক হাজার গ্রাহক ধুকে ধুকে মরছেন, হতাশায় আর উৎকণ্ঠায় জীবনযাপন করছেন।
এদিকে এসব ব্যাপারে কথা বলার জন্য জন্য প্রতারক আখ্যায়িত এহসানের এমডি জুনায়েদ আলীর ০১১৯১৬৭৯৫৫৫ ও ০১৯৪৬৭০৭৩১৯, এমডি রবিউল ইসলামের ০১৯৫৫২৪০৭৪০ নম্বরে কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
অভিযোগ অনুসন্ধানে তথ্য মেলে এহসান এস বাংলাদেশ, এহসান রিয়েল এস্টট এবং এহসান মাল্টিপারপাস শরিয়া মতে ব্যবসা করে মাসে এক লাখে ১৬শ’ টাকা মুনাফার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা জমা নিতে থাকে। এ কাজে প্রত্যেক এলাকার মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের মাধ্যমে প্রচারণা চালায়। সংস্থাটি প্রথম ক’মাস লভ্যাংশের টাকা দিলেও পরবর্তীতে না দিয়ে গ্রাহক ও লগ্নিকারীদের হুমকি ধামকি দেয়া হয়।
ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের মাধ্যমে শরিয়া মতে ব্যবসার কথা বলে এবং ইহকাল পরকালের কথা বলে সাধারণ মানুষকে তাদের ব্যবসায় জড়িত হতে উদ্বুদ্ধ করে। সাধারণ মানুষ সরল বিশ্বাসে তাদের গচ্ছিত টাকা ব্যবসায় লগ্নি করে। কিন্তু তারা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী লভ্যাংশ ও বিনিয়োগের টাকা ফেরত না দিয়ে পালিয়ে যায়। সেই থেকে কয়েকটি টাকা আদায় আন্দোলন কমিটি ঢাকায় আসা যাওয়া করেও টাকা ফেরত আনতে পারেননি। এদিকে ওই প্রতারকদের নিয়োগ দেয়া ১০৮ মাঠ কর্মী এখনও পড়ে আছেন বিপাকে। তারা মাঠ পর্যায়ে লোকজনের কাছ থেকে এহসানের নামে টাকা তুলে জমা দেয়। পাবলিক এখন তাদের পিছু ছাড়ছেন না। তৃণমূল গ্রাহকেরা তাদের চাপ দিচ্ছেন, কেননা তারা ওই মাঠ কর্মীদের চেনেন। কিন্তু মাঠ কর্মীরা যশোরে টাকা না রেখে এমডিদের একাউন্টে জমা দিয়েছেন আবার কোনো কেনো এফও নামধারী প্রতারক টাকা নিজের কাছে রেখে দিয়ে গাড়ি বাড়ি করে বলছে সব টাকা এমডিদের কাছে রয়েছে, যা জমা পড়েছে ঢাকায়। কার্যত যশোর থেকে টাকা নিয়ে দিনের পর দিন গ্রাহকদের সাথে প্রতরণা করতে মাস কয়েক লভ্যাংশ দেয়ার অভিনয় করা হয়েছে। কোম্পানির এমডি নামধারী জুনায়েদ আলী, রবিউল ইসলাম, ম্যানেজার নামধারী আতাউল্লাহসহ চক্রের সাঙ্গপাঙ্গরা ওই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা ডজন খানেক প্রতারক লাপাত্তা হয় হাজার কোটি টাকা নিয়ে। এ অঞ্চলের মানুষের কাছ থেকে বিশাল অংকের টাকা আদায় করে এমডি নামধারী রবিউল ইসলাম, খরিরুজ্জমান, জুনায়েদ আলী, ইউনুস আলী ও আতাউল্লাসহ ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহলে অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু আইনর ফাঁক ফোঁকর দিয়ে তাদের অনেকে জামিন পেয়েছেন। এখন তথ্য মিলেছে এসব প্রতারকের কেউ কেউ বড় বড় শহরে বাড়ি গাড়ি করেছেন। এখন বিশাল অংকের পাবলিকের সম্পদ ভাগবাটোয়রা করে নিয়েছে চক্রটি। চেয়ারম্যান জুনায়েদ আলী ও এমডি রবিউল ইসলাম ঢাকার মুজিবর রহমান নামে এক ধনকুবের সাথে লিয়াজোঁ করে তাদের সম্পদ বিক্রি করছেন। আর ডজন খানেক এমডি পর্যায়ের প্রতারক এহসানের সব সম্পদ স্ব স্ব নামে করে নিয়েছেন।
এদিকে টাকা আদায় আন্দোলন কমিটি করা হয়। সে কমিটিতে ডজনখানেক এফও রাখা হয়। এদের মধ্যে আতাউল্লাহ, বাবর আলীর, সেলিম আজম, আব্দুল হক ও কাজী মিজানুরকে ঢাকার সাথে সমন্বয়ক করা হয়। ওই পাঁচ জন ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ করে এমডি জুনায়েত আর এমডি রবিউলের সাথে দেন দরবার করে আশুলিয়ায় ১শ ৫৭ শতক জমি আয়ত্বে আনতে সক্ষম হন। নীতি নির্ধারকদের পাঁচ জন ওই জমি প্রদানে স্বাক্ষর করলেও এমডি রবিউল তালবাহানা করছেন বলে জানান এফও বাবর আলী। ঢাকার প্রতারক চক্র তাদের ২১ কোটি টাকা ফেরত দেয়ার আশ্বাস দিলেও তা এখনও স্বপ্ন হয়ে আছে। একদফা আশুলিয়ায় ১শ ৫৭ শকত জমি দিলেও তা তাদের দখলে রেখে মুজিবুর রহমান নামে অপর এক ভন্ডের সাথে গোপন নিগোজিয়েশন করে মাত্র পাঁচ কোটি টাকার দাম ধরিয়েছিলেন। এভাবে একের পর এক যশোরের গ্রাহক তথা এফওদের সাথে প্রহসন করা হচ্ছে। আর তৃণমূলের কয়েক হাজার গ্রাহক ধুকে ধুকে মরছেন, হতাশায় আর উৎকণ্ঠায় জীবনযাপন করছেন।
এদিকে এসব ব্যাপারে কথা বলার জন্য জন্য প্রতারক আখ্যায়িত এহসানের এমডি জুনায়েদ আলীর ০১১৯১৬৭৯৫৫৫ ও ০১৯৪৬৭০৭৩১৯, এমডি রবিউল ইসলামের ০১৯৫৫২৪০৭৪০ নম্বরে কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।