ঢাকা: রাজনীতিতে কোনো শেষ কথা নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ রোববার সকালে বনানীর দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপা মহাসচিব এ কথা বলেন।
জাপা মহাসচিব বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ আমরাও একটা চমক দিতে পারব বলে আশা করছি। রাজনীতিতে কোনো শেষ কথা নাই। কেউ চিরশত্রু না, কেউ চিরমিত্র না। আগামী দিনে কী ঘটে, আপনারা তার জন্য অপেক্ষা করেন।’
‘এই সময়টা এই রকমই’, যোগ করেন রুহুল আমিন হাওলাদার। তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে আরো বলেন, ‘নির্বাচনের এক মাস, দেড় মাস, দুই মাস আগে এই রকমই হয় সব সময়। সুতরাং এটা এনজয় করুন, অপেক্ষা করুন।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাদের জোটের শরিকদের প্রার্থী তালিকাও তাঁরা এরই মধ্যে সংগ্রহ করেছেন।
২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশে নির্বাচন নিয়ে ঘোষণা দেবেন এরশাদ
-
- বাসস
আগামী ২০ অক্টোবর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশে দলীয় নির্বাচনী নীতিমালা ঘোষণা করা হবে।
রোববার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই নীতিমালা ঘোষণা করার কথা জানান।
বিবৃতিতে মহাসমাবেশ সফল করার জন্য পার্টির নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়ে এরশাদ বলেন, জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। পার্টির নির্দেশনা নিয়ে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মহাসমাবেশের পর দেশব্যাপী কাজ শুরু করতে হবে।
বিবৃতিতে এরশাদ বলেন, গণতান্ত্রিক শাসন বহাল রাখা এবং দেশে সর্বসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জনপ্রিয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
এদিকে আজ সকালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে ২০ অক্টোবর সম্মিলিত জাতীয় জোটের মহাসমাবেশ উপলক্ষে পর্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, মহাসমাবেশে নির্বাচন ও জোট গঠনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিবেন পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ। তিনি ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করতে সম্মিলিত জাতীয় জোটের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানান।
৩০০ আসনেই নির্বাচন করবে জাপা : মহাসচিব
বিশেষ সংবাদদাতা
জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে। জোট আমরা গঠন করেছি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। রাজনীতির মেরুকরণে আমাদের সাথে জোটের পরিধি বাড়বে। আগামী ২০ অক্টোবর ঢাকা শহরকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ের মিলনায়তনে ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার নেতৃবৃন্দদের যৌথসভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। যৌথসভায় বক্তব্য রাখেন গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আজম খান, মানিকগঞ্জ জেলা সভাপতি সৈয়দ আব্দুল মান্নান, ঢাকা জেলা সভাপতি ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর মহানগর সভাপতি আলহাজ আব্দুস সাত্তার, নরসিংদী জেলা সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি কুতুব উদ্দিন, টাঙ্গাইল জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আবদুস সালাম চাকলাদার, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সভাপতি সালাউদ্দিন খোকা, মনোহরদি উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন, রূপগঞ্জ উপজেলা সভাপতি আনোয়ার হোসেন, পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার আব্দুস সালাম, জহিরুল ইসলাম জহির, নুরুল ইসলাম নুরু, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, এম এ রাজ্জাক খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে সাইফুল ইসলাম, জয়নাল আবেদিন, শহিদুল ইসলাম, আলহাজ মো: বাতেন, আব্দুস সাত্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাপা মহাসচিব জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দকে নিজ নিজ এলাকায় কাজ করতে বলেন। মনোনয়নের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনি বলেন, তৃণমূল পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে মনোনয়ন দেবেন পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। একই এলাকায় একাধিক প্রার্থী থাকতে পারে। প্রতিযোগিতায় যিনি প্রথম হবেন তাকেই আমরা প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করব।
২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশে নির্বাচন নিয়ে ঘোষণা দেবেন এরশাদ
-
- বাসস
আগামী ২০ অক্টোবর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশে দলীয় নির্বাচনী নীতিমালা ঘোষণা করা হবে।
রোববার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই নীতিমালা ঘোষণা করার কথা জানান।
বিবৃতিতে মহাসমাবেশ সফল করার জন্য পার্টির নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়ে এরশাদ বলেন, জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। পার্টির নির্দেশনা নিয়ে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মহাসমাবেশের পর দেশব্যাপী কাজ শুরু করতে হবে।
বিবৃতিতে এরশাদ বলেন, গণতান্ত্রিক শাসন বহাল রাখা এবং দেশে সর্বসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জনপ্রিয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
এদিকে আজ সকালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে ২০ অক্টোবর সম্মিলিত জাতীয় জোটের মহাসমাবেশ উপলক্ষে পর্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, মহাসমাবেশে নির্বাচন ও জোট গঠনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিবেন পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ। তিনি ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করতে সম্মিলিত জাতীয় জোটের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানান।
৩০০ আসনেই নির্বাচন করবে জাপা : মহাসচিব
বিশেষ সংবাদদাতা
জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে। জোট আমরা গঠন করেছি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। রাজনীতির মেরুকরণে আমাদের সাথে জোটের পরিধি বাড়বে। আগামী ২০ অক্টোবর ঢাকা শহরকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ের মিলনায়তনে ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার নেতৃবৃন্দদের যৌথসভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। যৌথসভায় বক্তব্য রাখেন গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আজম খান, মানিকগঞ্জ জেলা সভাপতি সৈয়দ আব্দুল মান্নান, ঢাকা জেলা সভাপতি ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর মহানগর সভাপতি আলহাজ আব্দুস সাত্তার, নরসিংদী জেলা সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি কুতুব উদ্দিন, টাঙ্গাইল জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আবদুস সালাম চাকলাদার, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সভাপতি সালাউদ্দিন খোকা, মনোহরদি উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন, রূপগঞ্জ উপজেলা সভাপতি আনোয়ার হোসেন, পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার আব্দুস সালাম, জহিরুল ইসলাম জহির, নুরুল ইসলাম নুরু, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, এম এ রাজ্জাক খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে সাইফুল ইসলাম, জয়নাল আবেদিন, শহিদুল ইসলাম, আলহাজ মো: বাতেন, আব্দুস সাত্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাপা মহাসচিব জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দকে নিজ নিজ এলাকায় কাজ করতে বলেন। মনোনয়নের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনি বলেন, তৃণমূল পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে মনোনয়ন দেবেন পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। একই এলাকায় একাধিক প্রার্থী থাকতে পারে। প্রতিযোগিতায় যিনি প্রথম হবেন তাকেই আমরা প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করব।
আগামী ২০ অক্টোবর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশে দলীয় নির্বাচনী নীতিমালা ঘোষণা করা হবে।
রোববার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই নীতিমালা ঘোষণা করার কথা জানান।
বিবৃতিতে মহাসমাবেশ সফল করার জন্য পার্টির নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়ে এরশাদ বলেন, জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। পার্টির নির্দেশনা নিয়ে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মহাসমাবেশের পর দেশব্যাপী কাজ শুরু করতে হবে।
বিবৃতিতে এরশাদ বলেন, গণতান্ত্রিক শাসন বহাল রাখা এবং দেশে সর্বসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জনপ্রিয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় পার্টি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
এদিকে আজ সকালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে ২০ অক্টোবর সম্মিলিত জাতীয় জোটের মহাসমাবেশ উপলক্ষে পর্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, মহাসমাবেশে নির্বাচন ও জোট গঠনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিবেন পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ। তিনি ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করতে সম্মিলিত জাতীয় জোটের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানান।
৩০০ আসনেই নির্বাচন করবে জাপা : মহাসচিব
বিশেষ সংবাদদাতা
জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রহুল আমিন হাওলাদার এমপি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে। জোট আমরা গঠন করেছি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। রাজনীতির মেরুকরণে আমাদের সাথে জোটের পরিধি বাড়বে। আগামী ২০ অক্টোবর ঢাকা শহরকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ের মিলনায়তনে ২০ অক্টোবরের মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার নেতৃবৃন্দদের যৌথসভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। যৌথসভায় বক্তব্য রাখেন গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আজম খান, মানিকগঞ্জ জেলা সভাপতি সৈয়দ আব্দুল মান্নান, ঢাকা জেলা সভাপতি ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর মহানগর সভাপতি আলহাজ আব্দুস সাত্তার, নরসিংদী জেলা সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, মুন্সীগঞ্জ জেলা সভাপতি কুতুব উদ্দিন, টাঙ্গাইল জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আবদুস সালাম চাকলাদার, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সভাপতি সালাউদ্দিন খোকা, মনোহরদি উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন, রূপগঞ্জ উপজেলা সভাপতি আনোয়ার হোসেন, পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার আব্দুস সালাম, জহিরুল ইসলাম জহির, নুরুল ইসলাম নুরু, যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, এম এ রাজ্জাক খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে সাইফুল ইসলাম, জয়নাল আবেদিন, শহিদুল ইসলাম, আলহাজ মো: বাতেন, আব্দুস সাত্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাপা মহাসচিব জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দকে নিজ নিজ এলাকায় কাজ করতে বলেন। মনোনয়নের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনি বলেন, তৃণমূল পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে মনোনয়ন দেবেন পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। একই এলাকায় একাধিক প্রার্থী থাকতে পারে। প্রতিযোগিতায় যিনি প্রথম হবেন তাকেই আমরা প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করব।