সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, শ্যামনগর উপজেলা বাসীর পক্ষে অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহি।
আইলা ও সিডর বিদ্ধস্ত উপকুলীয় মানষের ভাগ্য উন্নয়নে এস.এম জগলুল হায়দারকে মন্ত্রী করার জোর দাবী জানিয়ে তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রাকৃতিক সম্পদের অপর সম্ভানাময় এই শ্যামনগর উপজেলা থেকে দেশের সিংহভাগ বৈদিশিক মুদ্্রা অর্জিত হয় সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি মাছ বিদেশে রপ্তানী করে। এছাড়া বিশ্বের ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, আকাশলীনা ও গোপালপুর পিকনিক কর্ণার, হরিচরন জমিদার বাড়ি, বংশীপুর শাহী মসজিদ এবং বংশীপুর হাম্মামখানাসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এই উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় পর্যটন ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায়ে রয়েছে অসীম সম্ভানাময়। অথচ এই জনপদের মানুষ দীর্ঘদিন কোন মন্ত্রীর ছোয়া পায়নি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত পর্যটন শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে নাভারণ থেকে মুন্সিগঞ্জ পর্যন্ত রেল লাইন, এ অঞ্চলের ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণসহ বিভিন্ন প্রকার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এস.এম জগলুল হায়দারকে প্রতিমন্ত্রী করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবী জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জজ কোর্টের পিপি এড.তপন কুমরি দাস, শ্যামনগর উপজেলা আইনজীবি ঐক্য পরিষদের সাধারন সম্পাদক এড. ফজলুল হক, শ্যামনগর কল্যাণ সমিতির প্রাক্তন সাধারন সম্পাদক ওয়াজেদুর রহমান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কালিদাস রায়, সাতক্ষীরা জজকোর্টের এপিপি জিএম ওকালত হোসেন, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সহকারি ব্যবস্থাপক জি এম বুলবুল আহমেদ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জোন্স্যা দত্ত, বাংলা লোকনাট্য ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক শেখ নাসিম হায়দার রিপন, সুশীলনের সহকারী পরিচালক জি এম মনিরুজ্জামান, এপিপি জেড এম আব্দুল্লাহ আল মামুন, এড. ইয়ারুল হক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কাজী আক্তার হোসেন প্রমুখ।