ক্রাইমর্বাতা রিপোট: সাতক্ষীরা: ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের সারাদেশের ন্যায় খাদ্য সংগ্রহ বরাদ্দ অনুযায়ী শ্যামনগর উপজেলায় খাদ্য সংগ্রহের বরাদ্ধ হয় ৯৮৩ মেঃ টন। সরকারি বিধি মোতাবেক স্ব স্ব এলাকায় নিবন্ধিত রাইচ মিল এর চাউল নিয়ে গুদামজাত করার নিয়ম। কিন্তু এলাকার রাইচ মিল মালিকরা বঞ্চিত হচ্ছে গুদামের খাদ্য সংগ্রহের ব্যবসা থেকে। এলাকায় প্রচুর ধান উৎপাদন হওয়ার স্বত্বেও শ্যামনগরে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাগণ ও কিছু অসৎ অর্থ লোভী কুচক্রী ব্যবসায়ী মহলের যোগ সাজসে এলাকার চাষী ও শ্যামনগর উপজেলার বিভিন্ন রাইচ শিল মালিকগণ এ ব্যবসা ও সুবিধা হতে বঞ্চিত হচ্ছে। এ সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীরা নীতিমালা উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা জেলার বাইর থেকে ২ নং ও পচা চাউল আমদানি করে বরাদ্ধকৃত পরিমান পূরন করছে। শ্যামনগরের কোন মেজর রাইচ মিল নাই ছোট ৩টি রাইচ মিলে বরাদ্ধ আছে। পক্ষান্তরে বিভিন্ন বে-নামী মিলের তালিকায় শ্যামনগরের বরাদ্ধটি নিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে বহিতাগতরা। যেটি সম্পূর্ণ সরকারি নিতি মালার পরিপন্থি। গোপন সুত্রে এই সংবাদ পাওয়ার পরে শ্যামনগর গুদামের অসিলিটি মোঃ আমিনুর রহমানের কাছে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, শ্যামনগরে ৩টি মিলে কাগজপত্র আছে, তাতে আনুমানিক ১০০ মেঃ টন বরাদ্ধ দিতে পারে বাকী ৮৮৩ মেঃ টন খাদ্য দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করতে হবে বলে তিনি জানান। তাছাড়াও রাইচ মিলগুলোর মিলিংক্যাপাসিটি এবং তাদের কাগজপত্র সম্পূর্ণ সঠিক আছেকিনা জানতে চাইলে তিনি বিভিন্ন ভাবে এড়িয়ে জান। শ্যামনগরের চাষীরা ও মিল মালিকগনের একান্ত আবেদন বিষয়টি বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Check Also
যশোর বেনাপোল দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় কলারোয়ার আ’লীগ কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
নিজস্ব প্রতিনিধি :- সাতক্ষীরা: যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার …