সকল শ্রেণী পেশার মানুষের ভোটে প্রথমবার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষে দূর্ণীতিমুক্ত ও স্বজনপ্রীতি মুক্ত উপজেলা গড়তে বদ্ধ পরিকর তিনি। রাতদিন অক্রান্ত পরিশ্রম করে ঘুরে বেড়িয়েছে মানুষের দারে দারে ভোটের আঁশায়।
মানুষ মনের আনন্দে উল্লসিতভাবে ভোট দিয়ে প্রথমবারের মত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাদের নেতা নির্বাচন করেছেন। এর আগেও ২ বার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে জনগনের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে কোন ভুমিকা রাখতে না পারায় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি কেমন ভুমিকা রাখতে পারবেন সেটা দেখার বিষয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সংগঠনের মাধ্যমে রাজনীতিতে হাতেখড়ি, ১৯৮০ সালের ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্রলীগে যোগদান করার পর থেকে আর পিছু হাটতে হয়নি এই ছাত্রনেতার।
বিগত সময়ে যখন কলারোয়া সরকারী কলেজের ছাত্র ছিলেন সেই সময়ে তিনি ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিয়ে সংগঠনকে গতিশীল করেন। পরে ধাপে ধাপে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে দলকে রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আজ অবদি এখনো রাজপথে লড়াই- সংগ্রাম করে টিকে আছেন।
শুধু মাত্র যোগ্য নেতৃত্বের কারণে কলারোয়াবাসী কাছে আস্তার নামটা মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পরেন আমিনুল ইসলাম লাল্টু। দলের দূ-সময়ে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে অন্যায়ের সাথে আপোষ না করে দলকে সু-সংগঠিত ও শক্তিশালী করে চলা এ তুখোড় ছাত্রনেতা কখনো আন্দোলন সংগ্রামে পিছপা হননি।
সামনের কাঁতারে থেকে তিনি সব সময় যোগ্য নেতৃত্বে দলকে গতিশীল করার চেষ্টা করে আজ সফল সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আওয়ামীলীগের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।
তৃণমূল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিকে প্রাধান্য দিয়ে চলা আমিনুল ইসলাম লাল্টু বিপুল ভোটে সদ্য সমাপ্ত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন৷ আস্তার প্রতীক আমিনুল ইসলাম লাল্টু কিভাবে উপজেলাকে সাজাতে চায় সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবেন কলারোয়াবাসী।