স্টাফ রিপোর্টার : আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। প্রতিবছরের মতো যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালন করা হবে। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে, এমন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী পৃথক বাণী দিয়েছেন। প্রতিবছরই একটি গুরত্বপূর্ণ সমস্যাকে চিহ্নিত করে সে বিষয়ে ব্যাপক গণ সচেতনতা সৃষ্টি, সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সকলের সমর্থন অর্জনই দিবসটি পালনের মূল লক্ষ্য বলে জানান তিনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রথম সম্মেলনটি হয়েছিল প্রতিষ্ঠার দুই মাসের মাথায়, ১৯৪৮ সালের ২৪ জুন। নির্ধারিত দিনে জেনেভায় সংস্থাটির প্রথম সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ৪৬টি সদস্যরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা। বিভিন্ন রাষ্ট্রের উপস্থিত প্রতিনিধিদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের কথাটি এসেছিল। সেই সম্মেলন থেকেই সিদ্ধান্ত হয় বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরিতে ১৯৫০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালন করা হবে। ৭ এপ্রিল বেছে নেওয়ার কারণ, সংস্থাটির জন্মদিন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী দিনটি উপলক্ষ্যে বলেন, এ বছরের নির্বাচিত বিষয় হচ্ছে ‘ইউনিভার্সেল হেলথ কাভারেজ ফর প্রাইমারি হেলথ কেয়ার উইথ এ ফোকাস অন ইক্যুয়িটি এন্ড সলিডারিটি’ যার অর্থ হলো সমতা ও সংহতি নির্ভর সার্বজনিন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, যা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। কর্মসূচি : বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষ্যে দিবসটি উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা কর্মসুচি গ্রহণ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এরমধ্যে আজ সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। থাকছে সেমিনার, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, টেলিভিশনে আলোচনা, সড়কদ্বীপ সজ্জিতকরণ, প্রেসব্রিফিং, জারিগান, প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর সরকারি বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি।
Check Also
বিএনপি নেতাকর্মীদের জড়িয়ে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে দেবহাটায় মানববন্ধন
দেবহাটা প্রতিনিধি: স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যুদের গ্রেফতার এবং বিএনপির …