তিনি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামালকে সাথে নিয়ে কলারোয়ায় আসেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কক্ষে অনুষ্ঠিত তদন্তে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরএম সেলিম শাহনেওয়াজ, সহকারী কমিশনার (ভুমি) আক্তার হোসেন, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার রায়, হেলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ সরদার, সেনাবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান এসএম মনিরুল ইসলাম, চন্দনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনিসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় কলারোয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুলতানা জাহানের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উপস্থাপন করেন জনপ্রতিনিধিরা। তারা বলেন, ২০১৮-১৯ইং অর্থ বছরে এ প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের ২টি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের ৩টি করে মোট-১৭টি ঘর বরাদ্দ দেয়া হয়। যেটি ছিলো প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দ। যা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সুলতানা জাহান নিজের ক্ষমতা বলে বন্ধ করে রেখেছেন। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন প্রকল্পে তার বিরুদ্ধে রয়েছে হাজারও অভিযোগ। টাকা ছাড়া কোন ফাইল তিনি স্বাক্ষন করেননা।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল এ সময় বলেন,কলারোয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুলতানা জাহানের বিরুদ্ধে ১৭টি বাসগৃহ নির্মানের অনিয়মের তদন্ত শুরু হয়েছে, অভিযোগের সত্যতা গেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন।
##