ক্রাইমর্বাতা রিপোর্ট:সাতক্ষীরা : এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, দেশের কয়েকটি জেলায় করোনা রোগী সনাক্ত হওয়ায় ঐ সকল জেলা লক ডাউন ঘোষণার প্রেক্ষিতে সেখানে কর্মরত লোকজন নিজ নিজ জেলায় ফিরতে চেষ্টা করছে। এ প্রেক্ষিতে সাতক্ষীরা জেলাকে করোনা ঝুঁকি মুক্ত রাখতে সাতক্ষীরা জেলার সাথে পার্শ্ববর্তী জেলার সকল সীমান্ত এবং আন্ত: উপজেলা সীমান্ত জরুরী সেবা ব্যতীত (যেমন: রোগীবাহী গাড়ী, ঔষধ পণ্যবাহী গাড়ী ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির মালামালবাহী গাড়ী) সকল প্রকার যানবাহন ও জনচলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। পরবর্তী নির্দেশ না দেযা পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। অমান্যকারীর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
আজ বুধবার বেলা ১টা ১৫মিনিটের সময় প্রেরিত সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এসএম মোস্তফা কামালের উক্ত নিদের্শনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ কয়েকটি অনলাইনে “লকডাউন” হিসেবে উল্লেখ করায় বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে পুনরায় বেলা ১টা ৩৩ মিনিটে আর একটি মেইল পাঠিয়ে উক্ত নির্দেশনাটি প্রত্যাহার করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করে সেটি না ছাপানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়। যদিও জেলা প্রশাসকের ফেসবুকে পূর্ববর্তী নির্দেশনাটি প্রত্যাহার করা হয়নি।
বিভ্রান্তির অবসানে জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এসএম মোস্তফা কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সাতক্ষীরা জেলাকে করোনা ঝুঁকি মুক্ত রাখতে সাতক্ষীরা জেলার সাথে পার্শ্ববর্তী জেলার সকল সীমান্ত এবং আন্ত: উপজেলা সীমান্ত জরুরী সেবা ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহন ও জনচলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেযা পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। অমান্যকারীর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে কোন লকডাউন ঘোষণা করা হয়নি বলে তিনি দৈনিক পত্রদূত অনলাইনকে নিশ্চিত করেন।
Check Also
যশোর বেনাপোল দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় কলারোয়ার আ’লীগ কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
নিজস্ব প্রতিনিধি :- সাতক্ষীরা: যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার …